shono
Advertisement

রাতভর বৃষ্টিতে ভেঙে পড়ল বেলেঘাটার পুরনো বাড়ির একাংশ, ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে মৃত্যু বৃদ্ধার

বহুদিন আগেই বাড়িটিকে বিপজ্জনক বলে চিহ্নিত করেছিল পুরসভা। The post রাতভর বৃষ্টিতে ভেঙে পড়ল বেলেঘাটার পুরনো বাড়ির একাংশ, ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে মৃত্যু বৃদ্ধার appeared first on Sangbad Pratidin.
Posted: 10:43 AM Aug 27, 2020Updated: 10:50 AM Aug 27, 2020

অর্ণব আইচ: প্রবল বৃষ্টিতে বেলেঘাটার (Beleghata) পুরনো বাড়ির একাংশ ভেঙে মৃত্যু বৃদ্ধার। দীর্ঘক্ষণ ধ্বংসস্তূপে আটকে ছিলেন পরিবারের আরও কয়েকজন। পুলিশ ও বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যরা উদ্ধার করে তাঁদের। এখনও চলছে উদ্ধারকাজ।

Advertisement

বুধবার সন্ধে থেকেই বৃ্ষ্টি শুরু হয়েছে শহর ও শহরতলিতে। রাতেও বৃষ্টিতে ভেসেছে তিলোত্তমা। জানা গিয়েছে, সেই সময়ই আচমকা হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে ৫৫ নম্বর বেলেঘাটা মেন রোডের প্রায় ১৫০ বছরের পুরনো ওই একতলা বাড়িটির একাংশ। ধ্বংসস্তূপে আটকে পড়েন প্রতিমা সাহা নামে এক বৃদ্ধা, তাঁর ছেলে রাজেশ সাহা ও নাতি। খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ ও বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। শুরু হয় উদ্ধারকাজ। তবে কাজ শুরু করে বেশ সমস্যায় পড়তে হয় উদ্ধারকারীদের। দীর্ঘক্ষণ পর জখম অবস্থায় উদ্ধার করা হয় সকলকে। বৃদ্ধা সংজ্ঞাহীন অবস্থায় থাকায় তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় নীলরতন সরকার হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

[আরও পড়ুন: ‘শোভনদা বিজেপিতেই আছেন, দ্রুত দলের কর্মসূচিতে যোগ দেবেন’, জল্পনা ওড়ালেন দিলীপ]

এই ঘটনার পরই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল, প্রাচীন ওই বাড়িটিকে কি বিপজ্জনক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল কি না? জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন আগেই বাড়িটিকে বিপজ্জনক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল পুরসভার তরফে। কিন্তু শরিকি বিবাদের কারণে কোনও পদক্ষেপ নেয়নি পরিবারের সদস্যরা। উল্লেখ্য, বুধবার রাতভর প্রবল বৃষ্টিতে কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণ, বিভিন্ন জায়গায় জল জমেছে। লকডাউনে গুরুত্বপূর্ণ কাজে বেরিয়ে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে আমজনতাকে।

[আরও পড়ুন: সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে দমদমে পরিবারের কাছে ফিরলেন রাস্তায় পড়ে থাকা অসুস্থ বৃদ্ধা]

The post রাতভর বৃষ্টিতে ভেঙে পড়ল বেলেঘাটার পুরনো বাড়ির একাংশ, ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে মৃত্যু বৃদ্ধার appeared first on Sangbad Pratidin.

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement