shono
Advertisement

Breaking News

Kakoli Ghosh Dastidar

SIR শুনানির নোটিস নিয়ে কাকলির দাবি খারিজ কমিশনের,পালটা জবাব তৃণমূল সাংসদের

হেনস্তার অভিযোগ তুলে ক্ষোভে ফুঁসছেন সাংসদ।
Published By: Sayani SenPosted: 03:58 PM Dec 28, 2025Updated: 08:12 PM Dec 28, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: এসআইআর শুনানিতে নোটিস পেয়েছেন বারাসতের সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদারের পরিবারের চার সদস্যও। দুই ছেলে, বোনের সঙ্গে বাদ যাননি বৃদ্ধা মা। হেনস্তার অভিযোগ তুলে ক্ষোভে ফুঁসছেন সাংসদ। সে দাবি ওড়াল কমিশন। ঠিক কী কারণে হাজিরার কথা বলা হয়েছে X হ্যান্ডেলে তা উল্লেখ করল কমিশন। পালটা সরব তৃণমূল সাংসদ।

Advertisement

মধ্যমগ্রাম পুরসভার দিকবেড়িয়া এলাকায় বাড়ি সাংসদের। চিকিৎসক দম্পতি কাকলি ও সুদর্শন ঘোষ দস্তিদারের বড় ছেলে বিশ্বনাথ এবং ছোট ছেলে বৈদ্যনাথ দুজনেই চিকিৎসক। কাকলির বক্তব্য, "ওরা যদি কিছু কাগজপত্র চায়, সেগুলো দিতে হবে। কিন্তু আমার মতো মানুষ, যে বিগত ৫০ বছর ধরে রাজনীতি করছে, তাঁর পরিবারেই যদি এমন আঘাত করে বিজেপি তাহলে সাধারণ মানুষের উপর কী অত্যাচার করছে এরা।" কমিশনের দাবি, কাকলি ঘোষ দস্তিদারের দাবি বিভ্রান্তিকর। সাংসদের পরিবারের সদস্যরা সঠিকভাবে এনুমারেশন ফর্ম ফিলআপ করেননি। তাঁরা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সঠিকভাবে লিংক করেননি। সে কারণেই তাঁদের নোটিস দিয়ে এসআইআর শুনানিতে তলব করা হয়েছে।

এই পোস্ট শেয়ার করে পালটা বারাসতের সাংসদ লিখেছেন, "সংবাদমাধ্যমে এনুমারেশন ফর্ম প্রকাশ্যে প্রদর্শন করে নবতিপর একজন মহিলাকে অপমান করা কি বৈধ? ​​একবার জমা দেওয়ার পর ফর্মটি নির্বাচন কমিশনের হেফাজতে হয়ে যায়, কোনো সংবাদমাধ্যমের নয়। এটি গুরুতর বিশ্বাস লঙ্ঘন।"

বলে রাখা ভালো, শনিবার এসআইআর-এর দ্বিতীয় পর্বে শুনানির প্রথম দিনই অসুস্থ, বয়স্কদের শুনানিতে ডাকা নিয়ে প্রবল বিতর্ক শুরু হয়। প্রবল ঠান্ডায় কলকাতার চেতলা গার্লস স্কুলের শুনানি কেন্দ্রে লাইনে দাঁড়াতে দেখা যায় এক ৯০ বছরের বৃদ্ধকেও। অথচ ৮৫ পার হওয়া প্রবীণ ভোটারদের শুনানিতে ডাকা হবে না বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু প্রথম দিনই সর্বত্র বহু অশীতিপর এবং নবতিপরকে শুনানির লাইনে দাঁড়াতে দেখে বিতর্ক শুরু হয়। শেষ পর্যন্ত কমিশন বিজ্ঞপ্তি উল্লেখ করে জানায়, ৮৫ পেরলে বাড়ি গিয়েই শুনানি হবে। তার আগে শনিবার সিইও দপ্তরে গিয়ে প্রতিবাদ চিঠি দেন তৃণমূল প্রতিনিধিরা। বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন বিজেপির শাখা সংগঠনে পরিণত হয়েছে। বাংলায় দেড় কোটি থেকে দুই কোটি ভোটারের নাম বাদ দেওয়ার বিজেপি টার্গেটকে সামনে রেখে কাজ করছে। জনপ্রতিনিধিত্ব আইনকে তোয়াক্কা না করে কীভাবে লক্ষ লক্ষ বৈধ ভোটারের নাম বাদ, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। বাদ দেওয়ার লিস্ট কেন প্রকাশ্যে আনা হচ্ছে না, প্রশ্ন ওঠে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • এসআইআর শুনানিতে নোটিস পেয়েছেন সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদারের পরিবারের চার সদস্যও।
  • হেনস্তার অভিযোগ তুলে ক্ষোভে ফুঁসছেন সাংসদ। সে দাবি ওড়াল কমিশন।
  • ঠিক কী কারণে হাজিরার কথা বলা হয়েছে X হ্যান্ডেলে তা উল্লেখ করল কমিশন।
Advertisement