সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বার বার পড়ুয়াদের আত্মহত্যার ঘটনায় শিরোনামে থেকেছে রাজস্থানের কোচিং হাব কোটা (Kota)। এবার সেখানেই গণধর্ষণের শিকার এক নাবালিকা। পুলিশ জানিয়েছে, চার পড়ুয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ধর্ষণের অভিযোগে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপারিটেন্ডেন্ট উমা শর্মার অভিযোগ, নির্যাতিতাকে নিজের ফ্ল্যাটে ডেকে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে অভিযুক্তরা। অভিযুক্তদের মধ্যে একজন বাঙালি বলে জানা গিয়েছে।
এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনের সূত্রে জানা যাচ্ছে, গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থানায় অভিযোগ দায়ের করে নির্যাতিতা। এর পরই তদন্তে নেমে পুলিশ গ্রেপ্তার করে মূল অভিযুক্ত ও তার তিন সঙ্গীকে। জানা যাচ্ছে, অভিযুক্তদের একজন বাঙালি। বাকিরা উত্তরপ্রদেশ ও বিহারের বাসিন্দা।
[আরও পড়ুন: ‘লোকসভায় একাই লড়ব’, ইডি তলবের পরই ‘ইন্ডিয়া’ ছাড়লেন ফারুক, এবার এনডিএতে?]
ঠিক কী অভিযোগ? নির্যাতিতা জানাচ্ছে, সোশাল মিডিয়ায় মূল অভিযুক্তের সঙ্গে পরিচয় হয় তার। এর পর ১০ ফেব্রুয়ারি তাকে ফুঁসলিয়ে নিজের ফ্ল্যাটে নিয়ে আসে অভিযুক্ত। এর পর বাকি তিনজনের সঙ্গে মিলে সে যৌন নির্যাতন চালায় নিগৃহীতার সঙ্গে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পকসো ধারা-সহ একাধিক অভিযোগে মামলা রুজু হয়েছে। তাদের আটক করার পর জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ। অবশেষে বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তার করা হয়েছে অভিযুক্তদের। কোটা পুলিশ একটি বিশেষ দল গঠন করে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।