গোবিন্দ রায়: মাম্পি দাসের পর গঙ্গাধর কয়াল। কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে স্বস্তিতে সন্দেশখালির বিজেপি নেতা। আপাতত গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ নয়, মৌখিক নির্দেশে জানালেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত।
সন্দেশখালি (Sandeshkhali) নিয়ে ভুয়ো ভিডিও প্রচারের অভিযোগে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা দায়ের করেছিলেন বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়াল। অভিযোগ, তাঁদের ছবি ব্যবহার করে ভুয়ো ভিডিও তৈরি করে তা সোশাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়। বিজেপি নেতাদের কথায়, এহেন ভিডিওর কারণে সন্দেশখালি নতুন করে অশান্ত হয়ে উঠছে। ফলে গঙ্গাধর কয়ালরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। সে কারণে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন গঙ্গাধর। এফআইআর খারিজ এবং নিরাপত্তার দাবিতে আদালতে যান। সিবিআই তদন্তেরও দাবি জানান তিনি।
[আরও পড়ুন: ঋতুস্রাবের সময় পেটে লাথি! কেজরির সহায়কের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক FIR স্বাতীর]
কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে আপাতত স্বস্তিতে গঙ্গাধর কয়াল। আপাতত তাঁর বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করা যাবে না বলেই জানিয়েছেন বিচারপতি সেনগুপ্ত। মূল মামলাটি প্রধান বিচারপতির এজলাসে বিচারাধীন। সে কারণেই ফের এই মামলাটি কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে ফেরত পাঠান জয় সেনগুপ্ত। এই মামলা বিচারপতি সেনগুপ্ত শুনতে পারেন কিনা সে বিষয়ে ব্যাখ্যা চাইতে মামলা প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানো হয়েছে।