shono
Advertisement

Breaking News

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট মামলা অত্যাবশ্যক, দাবি বিডেনের

ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য সেনেটে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা দরকার।
Posted: 01:19 PM Jan 27, 2021Updated: 01:19 PM Jan 27, 2021

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট মামলা করতেই হবে, সাফ বলে দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বিডেন। তবে ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য সেনেটে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা দরকার। আরও ভাল করে বললে, প্রয়োজন সতেরোটা রিপাবলিকান ভোটের। সেই ভোট পাওয়া যাবে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান বিডেন।

Advertisement

[আরও পড়ুন: চলতি বছরে আর্থিক বৃদ্ধিতে চিনকেও ছাপিয়ে যাবে ভারত, পূর্বাভাস আইএমএফের]

গত ৬ জানুয়ারি ট্রাম্পের উস্কানিতেই তাঁর সমর্থকরা ক্যাপিটল হিলে নজিরবিহীন তাণ্ডব চালান। এই অভিযোগে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট মামলা দায়ের করা হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও প্রেসিডেন্ট এক মেয়াদকালে দু’বার ইমপিচমেন্টের মোকাবিলা করলেন। মার্কিন কংগ্রেস জানিয়েছে, আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট মামলা শুরু হবে।

এদিকে, প্রেসিডেন্টের চেয়ারে বসার এক সপ্তাহ প্রথম সমীক্ষা করা হল বিডেনকে নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট ৬৩ শতাংশ অ্যাপ্রুভাল রেটিং পেয়েছেন। অর্থাৎ, নথিভুক্ত ভোটারদের সিংহভাগ নতুন প্রেসিডেন্টকে নিয়ে খুশি।

এর মধ্যে বিডেন ঘোষণা করেছেন, তাঁরা দিনে ১.৫ মিলিয়ন কোভিড-১৯ টিকা দিতে উদ্যোগী। সোমবার হোয়াইট হাউস ব্রিফিংয়ে বিডেন বলেছেন, “সব কিছু ঠিকঠাক চললে দ্রুত আমরা রোজ ১.৫ মিলিয়ন করোনা ভ্যাকসিন দিতে পারব।” এর আগে বিডেন প্রশাসনের লক্ষ্য ছিল, দিনে ১ মিলিয়ন আমেরিকাবাসীর টিকাকরণ। পাশাপাশি বিডেন জানিয়েছেন, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আপাতত কেউ যুক্তরাষ্ট্রে আসতে পারবে না। দক্ষিণ আফ্রিকায় কোভিডের নয়া প্রজাতি পাওয়া গিয়েছে। তার প্রেক্ষিতেই এই সিদ্ধান্ত। এছাড়াও ব্রিটেন, আয়ারল্যান্ড এবং ২৬টা ইউরোপীয় দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে যাতায়াতের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি থাকছে।

অন্যদিকে, ট্রাম্পের বিতর্কিত ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডক্টর শন কনলিকে সরিয়ে দিয়েছেন বিডেন। তাঁর বদলে প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবে নিয়োগ করেছেন ডক্টর কেভিন ও’কনরকে। এমনটাই দাবি করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ‘সিএনএন’। ট্রাম্প যখন করোনা আক্রান্ত ছিলেন, তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে মিথ্যা বলার অভিযোগ উঠেছিল কনলির বিরুদ্ধে।

[আরও পড়ুন: অতিমারী ও মন্দার ধাক্কায় দিশেহারা দেশ! পদত্যাগ করলেন ইটালির প্রধানমন্ত্রী]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement