shono
Advertisement

Breaking News

EXCLUSIVE: ‘কোনও পুরুষের প্রয়োজন নেই’, একান্ত সাক্ষাৎকারে ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে অকপট রচনা

কেন ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেননি, সেকথাও জানান অভিনেত্রী।
Posted: 05:30 PM Dec 12, 2021Updated: 05:30 PM Dec 12, 2021

গৌতম ভট্টাচার্য: রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় (Rachna Banerjee)। বাংলার ‘দিদি নম্বর ১’।  তাঁকে নিয়ে কৌতূহলের অন্ত নেই। কোনও পুরুষের সঙ্গে ছবি দেখা যায় না। কোনও খবর গসিপ কলমে দেখা যায় না। ইউটিউবে রচনাকে নিয়ে গবেষণা চলতেই থাকে। হতে থাকে ভিডিও।  “তোমার বর্তমান স্ট্যাটাস কী? আর ইউ সিঙ্গল, ম্যরেড, হ্যাপিলি ম্যারেড, সিঙ্গল ওয়েটিং টু মিঙ্গল… কী?” প্রশ্ন করতেই স্পষ্ট জবাব দিলেন অভিনেত্রী।  

Advertisement

“ওয়েটিং টু মিঙ্গল তো একদমই নয়।”, জানিয়ে দিলেন রচনা। তাঁর কথায়, “আমি ম্যারেড… আই অ্যাম নট হ্যাপিলি ম্যারেড। আই অ্যাম নট ডিভোর্সড। ছেলের জন্য ডিভোর্সটা করিনি। কারণ আমি কখনও চাইনি যে আমার ছেলেকে এই ট্যাগটা দেওয়া হোক যে তাঁর বাবা-মা ডিভোর্সড। এটা আমার এবং আমার স্বামীর মিলিত সিদ্ধান্ত। আমরা বন্ধু হিসেবেই থাকব। তাই আমরা ডিভোর্সড নই। আমরা একসঙ্গে থাকি না। কিন্তু আমরা বন্ধু।”

“আমার ছেলেকে নিয়ে আমরা বেড়াতে যাই। আমরা রেস্তরাঁয় খেতে যাই। আমার ছেলের যখন পরীক্ষা হয় আমার স্বামী আসে… ছেলেকে পড়ায়… তখন তাঁর সঙ্গে থাকে এবং আমরা যখন কথা বলি, তিনজনে মিলে বসি, তখন হাসিমজা করি। আবার বাই বাই করে যে যার বাড়িতে চলে যাই। এমনভাবেই আমরা আমাদের লাইফটাকে গুছিয়ে নিয়েছি।” বলেন রচনা।

 

[আরও পড়ুন: বিয়ের পরই কঙ্গনাকে বিশেষ উপহার পাঠালেন নবদম্পতি ভিক্যাট!]

অভিনেত্রী জানিয়ে দেন, তাঁর জীবনে কোনও পুরুষের প্রয়োজন নেই। অন্য কারও সঙ্গে সেটল করতে চান না রচনা। তাহলে এই যে এত সাফল্য, তা শেয়ার করার জন্যও তো কাউকে চাই? সে প্রশ্নের জবাবও দিতে গিয়ে রচনা জানান, বন্ধুদের নিয়ে থাকতে ভালবাসেন তিনি।  পাশাপাশি ঘুরে বেড়ানোর তাগিদও রয়েছে।

তাহলে সেই বন্ধু কে, যাকে তুমি বলতে পারো যে ‘দিদি নম্বর ১’ শোয়ের টিআরপি আরও বেড়ে গিয়েছে এবং Zee টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে?  প্রশ্ন শুনেই হেসে ওঠেন অভিনেত্রী।  তারপর বলেন, “এরকম একজন নেই, অনেকে রয়েছে। ভাল বন্ধু আছে সব। যাঁদেরকে আমি ফোন করে করে বলতে পারি। তার মধ্যে তুমিও কিন্তু একজন হ্যাঁ! গৌতমদা। তোমার কথা বলি তুমি আমার ইন্টারভিউ নিলে আজ এতদিন পরে। তুমি কিন্তু আমাকে প্রচুর গাইড করেছো। প্রতিমুহূর্তে অনেকবার। ফোন করে করে বলেছো। এমনি দেখা হলে বলেছো। যে রচনা এটা করো … এটা কোরো না। বা তুমি এরকম ভাবে করছ না কেন। বা এটা করলে তোমার জীবনে আরও বেশি সাকসেস আসবে। এগুলো অনেক গাইড করেছো। তুমিও কিন্তু সেই মানুষগুলোর একজন যাঁদের আমি ফোন করে বলতে পারব… আজকে আমি ভীষণ খুশি। আজকে আমার টিআরপি এই জায়গায় এসে পৌঁছে গিয়েছে।” 

[আরও পড়ুন: Antardhaan Review: রহস্যে জমজমাট পরমব্রত-তনুশ্রীর ‘অন্তর্ধান’ ছবি, তবুও কিছু প্রশ্ন থেকেই যায়]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement