মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের তিনদিনের মাথায় দ্বিতীয়বার রাজ্য সরকারের সঙ্গে বৈঠক আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকদের। তবে এখনও কর্মবিরতি প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই। ডাক্তারদের সাফ কথা, ভয়ের পরিবেশ দূর না হলে কাজ যোগ দেবেন না তাঁরা। জুনিয়র ডাক্তারদের একাধিক দাবি রাজ্য মেনে নিলেও লিখিত প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়নি। সেই লিখিত প্রতিশ্রুতি চেয়ে কর্মবিরতিতে অনড় চিকিৎসকরা।
রাত ১১: ৩০ আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর ফের আর জি কর মামলার শুনানি সুপ্রিম কোর্টে।
রাত ১০:৪৫ মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষ হওয়ার পরেই ধর্নামঞ্চ থেকে খোলা হচ্ছে বাঁশ-প্যান্ডেল। সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি এবার স্বাস্থ্যভবনের সামনে অবস্থান প্রত্যাহার করছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা? এই জল্পনা ছড়াতেই অবশ্য প্যান্ডেল খোলার কাজ থামিয়ে দেওয়া হয়।
রাত ১০:৩০ আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের প্রত্যেকটি দাবিই অত্যন্ত সহানুভূতির সঙ্গে বিচার করা হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর। চিকিৎসকদের দাবি মেনে নেওয়া হবে বলেও রাজ্যের তরফে জানানো হয়। কিন্তু লিখিতভাবে সরকারের তরফে কিছু জানানো হয়নি। তাই ডাক্তারদের মত, রাজ্যের তরফে লিখিত প্রতিশ্রুতি না মেলা পর্যন্ত কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না। নবান্ন থেকে বেরিয়ে ফের জিবি মিটিংয়ে বসবেন তাঁরা।
রাত ১০:১৫ রাজ্য দুটি দাবি মেনে নিলেও কর্মবিরতির অবস্থানে অনড় জুনিয়র ডাক্তাররা। বুধবার বৈঠকের পরে আন্দোলনরত ডাক্তারদের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়, সরকারের তরফে সুনির্দিষ্ট লিখিত প্রতিশ্রুতি না পাওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি বা স্বাস্থ্যভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না তাঁরা।
রাত ১০ জুনিয়র ডাক্তারদের দুটি দাবি মেনে নিল রাজ্য। চিকিৎসা পরিষেবার উন্নতির পাশাপাশি নিরাপত্তা দেওয়া, এবং প্রতিটি কলেজে ভয়ের রাজনীতি বন্ধের দাবিতে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে সহমত হয়েছে রাজ্য। তবে এই দাবিগুলো কার্যকর করতে কিছুটা সময় চেয়ে নেওয়া হয়েছে রাজ্যের তরফে।
রাত ৯:৪২ নবান্নে বৈঠক চলল ২ ঘণ্টা ধরে। রাত পৌনে দশটা নাগাদ শেষ হল মুখ্যসচিবদের সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের আলোচনা।
সন্ধে ৭.৩৮: নবান্নের সভাঘরে বৈঠক শুরু। বৈঠকে রয়েছেন মুখ্যসচিব, স্বাস্থ্যসচিব এবং রাজ্য পুলিশের ডিজি।
সন্ধে ৭.৩২: নবান্নের সভাঘরে ঢুকছেন আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের ৩০ প্রতিনিধি।
সন্ধে ৭.১৩: নবান্নে পৌঁছলেন জুনিয়র ডাক্তাররা।
সন্ধে ৬.৩০: যে বাসে কালীঘাটে গিয়েছিলেন, সেই বাসে করে নবান্নে যাচ্ছেন জুনিয়র চিকিৎসকদের ৩০ প্রতিনিধি।
সন্ধে ৬.০৭: জুনিয়র ডাক্তারদের জন্য আলাদা রেস্ট রুম, শৌচালয়ের দাবি, হাসপাতালে কতগুলি বেড আছে, তা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানানোর বন্দোবস্ত, জুনিয়র ডাক্তারদের নিয়ে টাস্কফোর্স গঠন করতে হবে, ছাত্র সংসদ নির্বাচন, ছাত্র সংসদে নির্বাচিত প্রতিনিধির অন্তর্ভুক্তি, চুক্তিভিত্তিক নয় স্থায়ী নিয়োগ করতে হবে সরকারকে, রেসিডেন্স ডাক্তারদের স্বীকৃতি, থ্রেট কালচার বন্ধের দাবি জানান আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা।
দুপুর ২.৩০: সন্ধে সাড়ে ৬টায় নবান্নের সভাঘরে বৈঠকে বসার পালটা ই-মেল মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের।
সকাল ১১.১৯: ফের বৈঠকে বসতে চেয়ে মুখ্যসচিবকে ই-মেল জুনিয়র ডাক্তারদের।