@font-face {
font-family: 'Noto Sans Bengali';
font-style: normal;
font-weight: 400;
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.eot);
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.eot?#iefix) format('embedded-opentype'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.woff2) format('woff2'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.woff) format('woff'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.ttf) format('truetype')
}
@font-face {
font-family: 'Noto Sans Bengali bold';
font-style: normal;
font-weight: 700;
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.eot);
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.eot?#iefix) format('embedded-opentype'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.woff2) format('woff2'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.woff) format('woff'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.ttf) format('truetype')
}
p {font-family: 'Noto Sans Bengali', sans-serif; font-size: 20px; line-height: 33px;}
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ইতিহাসের বহু সাক্ষী বয়ে নিয়ে নিয়ে চলে পুরনো প্রাসাদ, দুর্গ এবং লাইটহাউসগুলি৷ বহু যুদ্ধ, বহু রক্ত এবং মৃত্যুর সাক্ষী হয় এই ঐতিহাসিক প্রাসাদ, দূর্গ এবং লাইটহাউসগুলি৷
এমনই একটি লাইটহাউস হল ফ্লোরিডার সেন্ট অগাস্টিন লাইটহাউস৷ ভৌতিক কাণ্ড কারখানার জন্য বেশ পরিচিত এই লাইটহাউস৷ শোনা যায়, এই লাইটহাউসের সিড়িতে নাকি মাঝেমধ্যেই দু’জন মহিলার অবয়ব দেখতে পাওয়া যায়৷ শুধু তাই নয়, মাঝেমধ্যে লাইটহাউসের সামনে সাদা পোশাকে ঘুরেফিরে বেড়ায় সাদা পোশাকের মহিলারা৷ শোনা যায় তাঁরা নাকি হেজেকিয়া পিট নামক এক ব্যক্তির দুই মেয়ে৷ হেজেকিয়া এই লাইটহাউস তৈরির কাজে নিযুক্ত ছিলেন বলে জানা যায়৷ আর তাঁর দুই মেয়ের আত্মাই নাকি এখনও ঘুরে বেড়ায় এই লাইটহাউসে৷ কিন্তু কেন এই অশরীরীর দেখা মেলে এই লাইটহাউসে, তাঁদের অপমৃত্যু হয়েছিল কিনা, সেসব তথ্য এখনও মানুষের অজানা৷
এতেই শেষ নয়, শোনা যায়, সিভিল ওয়ারের এক সেনা এবং লাইটহাউসের কর্মী উইলিয়াম এ হার্নকেও এখনও দেখা যায় এই লাইটহাউসের সামনে৷ তাঁরা আজও রাতে আতঙ্কের সৃষ্টি করে মানুষের মধ্যে৷ আজও রাতের বেলায় লাইটহাউসের কাছাকাছি মানুষ যায় না৷