shono
Advertisement

Breaking News

বহু মৃত্যুর সাক্ষী হয়ে মূর্তমান এই লাইটহাউস

আজও রাতের বেলায় লাইটহাউসের কাছাকাছি মানুষ যায় না৷
Posted: 03:15 AM Aug 20, 2016Updated: 09:45 PM Aug 19, 2016
@font-face { font-family: 'Noto Sans Bengali'; font-style: normal; font-weight: 400; src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.eot); src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.eot?#iefix) format('embedded-opentype'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.woff2) format('woff2'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.woff) format('woff'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.ttf) format('truetype') } @font-face { font-family: 'Noto Sans Bengali bold'; font-style: normal; font-weight: 700; src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.eot); src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.eot?#iefix) format('embedded-opentype'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.woff2) format('woff2'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.woff) format('woff'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.ttf) format('truetype') } p {font-family: 'Noto Sans Bengali', sans-serif; font-size: 20px; line-height: 33px;}

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ইতিহাসের বহু সাক্ষী বয়ে নিয়ে নিয়ে চলে পুরনো প্রাসাদ, দুর্গ এবং লাইটহাউসগুলি৷ বহু যুদ্ধ, বহু রক্ত এবং মৃত্যুর সাক্ষী হয় এই ঐতিহাসিক প্রাসাদ, দূর্গ এবং লাইটহাউসগুলি৷

Advertisement

এমনই একটি লাইটহাউস হল ফ্লোরিডার সেন্ট অগাস্টিন লাইটহাউস৷ ভৌতিক কাণ্ড কারখানার জন্য বেশ পরিচিত এই লাইটহাউস৷ শোনা যায়, এই লাইটহাউসের সিড়িতে নাকি মাঝেমধ্যেই দু’জন মহিলার অবয়ব দেখতে পাওয়া যায়৷ শুধু তাই নয়, মাঝেমধ্যে লাইটহাউসের সামনে সাদা পোশাকে ঘুরেফিরে বেড়ায় সাদা পোশাকের মহিলারা৷ শোনা যায় তাঁরা নাকি হেজেকিয়া পিট নামক এক ব্যক্তির দুই মেয়ে৷ হেজেকিয়া এই লাইটহাউস তৈরির কাজে নিযুক্ত ছিলেন বলে জানা যায়৷ আর তাঁর দুই মেয়ের আত্মাই নাকি এখনও ঘুরে বেড়ায় এই লাইটহাউসে৷ কিন্তু কেন এই অশরীরীর দেখা মেলে এই লাইটহাউসে, তাঁদের অপমৃত্যু হয়েছিল কিনা, সেসব তথ্য এখনও মানুষের অজানা৷

এতেই শেষ নয়, শোনা যায়, সিভিল ওয়ারের এক সেনা এবং লাইটহাউসের কর্মী উইলিয়াম এ হার্নকেও এখনও দেখা যায় এই লাইটহাউসের সামনে৷ তাঁরা আজও রাতে আতঙ্কের সৃষ্টি করে মানুষের মধ্যে৷ আজও রাতের বেলায় লাইটহাউসের কাছাকাছি মানুষ যায় না৷

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement