shono
Advertisement
SP Sinha

আয় বহির্ভূত সম্পত্তির উৎস কী? তথ্যের খোঁজে সিবিআইয়ের পর ইডির হাতে গ্রেপ্তার এসপি সিনহা

এর আগে সিবিআই তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
Posted: 07:40 PM Apr 03, 2024Updated: 07:42 PM Apr 03, 2024

অর্ণব আইচ: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আরও বিপাকে এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান এসপি সিনহা। এবার ইডির হাতে গ্রেপ্তার তিনি। আগামী সোমবার পর্যন্ত এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের হেফাজতে থাকতে হবে তাঁকে। এসপি সিনহাকে জেরা করে আয় বহির্ভূত সম্পত্তি প্রসঙ্গে তথ্য পাওয়া সম্ভব বলেই আশা তদন্তকারীদের। 

Advertisement

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে সিবিআইয়ের হাতে প্রথম গ্রেপ্তার হন এসপি সিনহা ওরফে শান্তিপ্রসাদ সিনহা। তিনি এসএসসির উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান ছিল। এই উপদেষ্টা কমিটি নিয়োগ দুর্নীতির জন্য করা হয়েছিল বলে মনে করে আদালত। অভিযোগ, এজেন্ট, সাব এজেন্টরা যা টাকা তুলতেন তার সিংহভাগ যেত তাঁর কাছে। সূত্রের খবর, সেই টাকার বিনিময়ে প্রচুর সম্পত্তি কিনেছিলেন তিনি। এতদিন জেলে ছিলেন সিনহা। সেই সময় তাঁর বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ নগদ ও প্রচুর সোনার গয়না বাজেয়াপ্ত করেন তদন্তকারীরা। তাঁর সম্পত্তির সঙ্গে আয় সঙ্গতিহীন বলে দাবি ইডি আধিকারিকদের।

[আরও পড়ুন: ‘অপরাধের রেকর্ড থাকলে ৩ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করুন’, রাজ্যে এসেই ‘দাবাং’ কমিশনের পর্যবেক্ষক]

নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত এসপি সিনহাকে সম্পত্তি সংক্রান্ত তথ্যের খোঁজে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরার আবেদন জানায় ইডি। মঙ্গলবার বিশেষ ইডি আদালতে আবেদন জানিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানায়, শান্তিপ্রসাদ সিনহার আয়ের সঙ্গতিহীন সম্পত্তির হদিশ পাওয়া গিয়েছে। বেনামেও প্রচুর সম্পত্তির হদিশ মিলেছে। এর আগে ইডির জেরায় বেশ কিছু তথ্য পাওয়া যায়। সে কারণে শান্তিপ্রসাদকে নিজেদের হেফাজতে চেয়ে জেরার আবেদন জানায় ইডি। ওই আর্জির পরিপ্রেক্ষিতেই তাঁকে নিজেদের হেফাজতে পেল ইডি।

[আরও পড়ুন: চিনের আগ্রাসনের সাক্ষী মেষপালকরা, লাদাখবাসীর গতিবিধিতে বেড়ি]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আরও বিপাকে এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান এসপি সিনহা।
  • এবার ইডির হাতে গ্রেপ্তার তিনি। সোমবার পর্যন্ত এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের হেফাজতে থাকতে হবে তাঁকে।
  • এসপি সিনহাকে জেরা করে আয় বহির্ভূত সম্পত্তি প্রসঙ্গে তথ্য পাওয়া সম্ভব বলেই আশা তদন্তকারীদের। 
Advertisement