shono
Advertisement
Jio

উন্নত নেটওয়ার্কই নয়, ব্যাটারির 'লাইফ'ও ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়াবে জিওর ৫জি পরিষেবা!

২০২৩ সালেই দেশজুড়ে তাদের ৫জি পরিষেবা শুরু করেছে জিও।
Published By: Biswadip DeyPosted: 02:45 PM Nov 13, 2024Updated: 02:51 PM Nov 13, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: রিলায়েন্স জিওর ৫ জি নেটওয়ার্ক স্মার্টফোনের ব্যাটারির 'লাইফ' বাঁচাতে পারে অনেকটা। এমনই দাবি সংস্থার। ২০২৩ সালেই দেশজুড়ে তাদের ৫জি পরিষেবা শুরু করেছে জিও। আর এই নেটওয়ার্ক যে কেবলই হাই কোয়ালিটি ইন্টারনেট পরিষেবা দেবে তাই নয়। সেই সঙ্গেই তা স্মার্টফোনের ব্যাটারির 'লাইফ' বাঁচাতে পারে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত। এমনই দাবি সংস্থার।

Advertisement

কিন্তু কী করে সম্ভব হবে এমনটা? স্বাভাবিক ভাবেই এই প্রশ্নটা উঠছে। নেটওয়ার্কের উন্নতির সঙ্গে ব্যাটারির কী সম্পর্ক সেটাই এখানে আলোচ্য বিষয়। আসলে জিওর এই 'ট্রু ৫জি' নেটওয়ার্কে যে সব প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়েছে তাদেরই ক্ষমতা রয়েছে ফোনের ব্যাটারির কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেওয়ার।

কীভাবে? সহজে বললে কোনও ইউজার যখন জিও ৫জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করবেন তখন তা স্বয়ংক্রিয় ভাবে বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সির পাল্লার মধ্যে ঘোরাফেরা করবে। উদ্দেশ্য সম্ভাব্য সবচেয়ে সেরা ডেটা স্পিড সরবরাহ করা। এবং সেটাও ইউজারের ব্যবহারের উপরে নির্ভর করে। অর্থাৎ ধরা যাক কোনও ইউজার সোশাল মিডিয়া অ্যাপ ব্যবহার করছেন, সেক্ষেত্রে জিও ৫জি নেটওয়ার্ক একটি লো ব্যান্ডের সঙ্গে যুক্ত হবে।

আবার প্রয়োজনমতো তা মিড-ব্যান্ড কিংবা হাই-এন্ডের সঙ্গে যুক্ত হবে প্রয়োজনমতো। এর ফলে অনেক বেশি ব্যাটারির শক্তি সাশ্রয় হবে। আবার জিপিএস লোকেশন অন থাকলে ব্যাটারি খুব তাড়াতাড়ি খরচ হয়ে যেতে থাকে। এই ধরনের সমস্যাতেও সাহায্য করবে জিও ৫জি। কীভাবে শক্তি সঞ্চয় করা যায়, সেকাজই করবে এর প্রযুক্তি। ফলে সামগ্রিক ভাবে ব্যাটারির 'লাইফ' বাঁচানো যাবে। উল্লেখ্য, কেবল জিও নয়, ভারতী এয়ারটেলও ৫জি পরিষেবার জন্য নন-স্ট্যান্ড অ্যালোন অ্যাক্সেস প্রক্রিয়াই ব্যবহার করে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • ২০২৩ সালেই দেশজুড়ে তাদের ৫জি পরিষেবা শুরু করেছে জিও।
  • আর এই নেটওয়ার্ক যে কেবলই হাই কোয়ালিটি ইন্টারনেট পরিষেবা দেবে তাই নয়।
  • সেই সঙ্গেই তা স্মার্টফোনের ব্যাটারির 'লাইফ' বাঁচাতে পারে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত। এমনই দাবি সংস্থার।
Advertisement