কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদ, বিরোধীদের ‘বিসর্জনে’র ডাক দিয়ে লোকসভা ভোটের আগে তৃণমূলের ‘জনগর্জন সভা’। মূল বক্তা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ব্রিগেডের মঞ্চ থেকে কী বার্তা দেন দলনেত্রী, শুনতে ব্রিগেডে লক্ষ-লক্ষ মানুষের জমায়েত। তৃণমূলের সভার প্রতি মুহূর্তের সব আপডেট।
দুপুর ২.২৬: এবার ভোট জেতা-জেতানোর ভোট নয়, প্রতিবাদের ভোট, প্রতিশোধের ভোট, প্রতিরোধের ভোট। মনে রাখবেন কেন্দ্রে যে-ই ক্ষমতায় আসুক, বাংলা থেকে তৃণমূলের প্রতিনিধিদের জেতান। ডাক অভিষেকের।
দুপুর ২.১৪: কোচবিহার- জগদীশচন্দ্র বাসুনিয়া, আলিপুরদুয়ার– প্রকাশচিক বরাইক, জলপাইগুড়ি– নির্মলচন্দ্র রায়, দার্জিলিং– গোপাল লামা, রায়গঞ্জ– কৃষ্ণ কল্যাণী, বালুরঘাট-বিপ্লব মিত্র, মালদহ উত্তর-প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, মালদহ দক্ষিণ-শাহনাজ আলি রেহান, জঙ্গিপুর-খলিলুর রহমান, বহরমপুর-ইউসুফ পাঠান, মুর্শিদাবাদ- আবু তাহের খান, কৃষ্ণনগর– মহুয়া মৈত্র, বনগাঁ দক্ষিণ– মুকুটমণি অধিকারী, বনগাঁ– বিশ্বজিৎ দাস. বারাকপুর-পার্থ ভৌমিক, দমদম-সৌগত রায়, বারাসত-কাকলি ঘোষ দস্তিদার, বসিরহাট-হাজি নুরুল ইসলাম, জয়নগর-প্রতিমা মণ্ডল, মথুরাপুর– বাপি হালদার, ডায়মন্ড হারবার-অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, যাদবপুর-সায়নী দাস, কলকাতা দক্ষিণ– মালা রায়, কলকাতা উত্তর-সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, হাওড়া-প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, উলুবেড়িয়া-সাজদা আহমেদ, শ্রীরামপুর-কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, হুগলি-রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়, আরামবাগ-মিতালি বাগ, তমলুক-দেবাংশু ভট্টাচার্য, কাঁথি– উত্তম বারিক, ঘাটাল-দীপক অধিকারী (দেব), ঝাড়গ্রাম-কালীপদ সোরেন, মেদিনীপুর-জুন মালিয়া, পুরুলিয়া-শান্তিরাম মাহাতো, বাঁকুড়া– অরূপ চক্রবর্তী, বিষ্ণুপুর-সুজাতা খাঁ, বর্ধমান পূর্ব– ডা. শর্মিষ্ঠা সরদার, বর্ধমান-দুর্গাপুর-কীর্তি আজাদ, আসানসোল-শত্রুঘ্ন সিনহা, বোলপুর-অসিত মাল, বীরভূম-শতাব্দী রায়।
দুপুর ২.১১: প্রার্থী তালিকা ঘোষণা শুরু মমতার। সকলের সঙ্গে পরিচয় করে দেবেন তিনি। অভিষেক, ফিরহাদ, অরূপ ও চন্দ্রিমাকে প্রার্থীদের নিয়ে আসতে বললেন তৃণমূল সুপ্রিমো। প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
দুপুর ২.০৯: ‘গোটা দেশকে তৃণমূল পথ দেখাবে। বাংলায় তৃণমূল একা লড়বে’, ঘোষণা তৃণমূল সুপ্রিমোর।
দুপুর ২.০৮: “বিচারব্যবস্থার কাছে হাতজোর করছি। মানুষ আপনাদের কাছে বিচারের জন্য যায়। কোনও দলের হয়ে কাজ করবেন না।” বলছেন মমতা। নাম না করে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও তোপ দাগলেন তিনি।
দুপুর ২.০৬: তৃণমূল সুপ্রিমোর গলায় খলিস্তানি ইস্যু।
দুপুর ২.০০: “নির্বাচনের আগে বলবে ক্যা দেবে, কিন্তু ব্যা দেবে। অর্থাৎ ব্য়াকআউট করবে। নির্বাচনের পরে ওপাড়ে পাঠিয়ে দেবে। NRC করতে দেব না।” ব্রিগেড থেকে ঘোষণা মমতার।
দুপুর ১.৫৩: লোকসভার ৪২ প্রার্থী নিয়ে র্যাম্পে হাঁটবেন তৃণমূল সুপ্রিমো। অভিনব ব্যাপার, নিজেই জানালেন মমতা।
দুপুর ১.৫০: মঞ্চে বক্তব্য রাখার আগে র্যাম্পে হেঁটে জনতাকে প্রণাম তৃণমূল নেত্রীর।
দুপুর ১.৪৪: প্রার্থী তালিকা থেকে বাদ পড়লেন যাদবপুরের বিদায়ী সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। এমনটাই সূত্রের খবর।
দুপুর ১.৩০: অভিনব প্রচার তৃণমূলের। বিজেপির ‘বাংলা বিরোধী’ কীর্তিকলাপ, রাজ্যকে বঞ্চনা এবং জন হিতার্থে তৃণমূলের প্রকল্প নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করল তৃণমূল।
দুপুর ১.২৪: গত তিন অর্থবর্ষে আবাস, ১০০ দিনের কাজে কত টাকা পাঠিয়েছেন? হিসেব দিন প্রধানমন্ত্রী। চ্যালেঞ্জ ছুঁড়লেন অভিষেক। বললেন, “দেশের প্রধানমন্ত্রী দুদিন আগে এসে বলে গেছেন ৩ বছরে ৪২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছেন। ১৪ ডিসেম্বর ২০২২ রাজ্য কেন্দ্রকে পাঠিয়েছিল। দেড় বছর হয়ে গেল যদি কেন্দ্র প্রমাণ করতে পারে আবাসের একটা টাকা দিয়েছে তাহলে আমি আর রাজনীতির আঙিনায় পা রাখব না। এত বড় কথা বলে গেলাম।”
দুপুর ১.১৯: নাম না করে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিজেপি যোগ নিয়ে তোপ অভিষেকের। খোঁচা, “আগে চুরি করলে বিচারপতিরা জেলে পাঠাতেন। এখন বিচারপতিদের গলায় উত্তরীয় পরিয়ে বরণ করে নেন।”
দুপুর ১.১৮: সভা থেকে হিন্দু ও বাঙালি আবেগে শান অভিষেকের।
দুপুর ১.০৮: ব্রিগেডের মঞ্চে পৌঁছলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দুপুর ১.০৬: লোকসভা ভোটের আগে তৃণমূলের নয়া কর্মসূচি, “জনগণের গর্জন, বাংলা বিরোধীদের বিসর্জন।” জানালেন অভিষেক। একইসঙ্গে দিল্লিতে ‘ভূমিকম্পে’র ডাক
দুপুর ১.০৪: কেউ কেউ বলেছিলেন তৃণমূল দলটা থাকবে না, সাফ হয়ে যাবে। আজ যারা ব্রিগেডে এসেছেন তাঁদের কুর্নিশ বলছেন অভিষেক।
দুপুর ১.০০: মঞ্চে বক্তব্য রাখতে শুরু করলেন অভিষেক।
বেলা ১২.৪২: ব্রিগেডে ঢুকলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। র্যাম্পে হেঁটে পৌঁছে গেলেন জনতার মাঝে। হাত নেড়ে সম্ভাষণ জানানোর পাশাপাশি তাঁর গলায় শোনা গেল জয় বাংলা স্লোগানও। এর পর মঞ্চের মাঝে নতজানু হয়ে, মাথা ঠেকিয় উপস্থিত সাধারণ মানুষকে প্রণাম করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।
বেলা ১২.৩৫: তৃণমূলের মঞ্চ থেকে ইডি-সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে সরব ফিরহাদ হাকিম। প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা করে তিনি বলেন, “সন্দেশখালি নিয়ে মিথ্যাচার করছেন প্রধানমন্ত্রী।” একইসঙ্গে ইডি-সিবিআই ইস্যু টেনে দলত্যাগী তাপস রায়কে নিশানা করেন। তিনি। বলেন, আমার বাড়িতে ইডি-সিবিআই পাঠিয়েছে। আমি ভয় পাইনি। কিন্তু অনেকের বাড়িতে ইডি-সিবিআই গেলে ভয়ে থরথর করে কাঁপে।”
বেলা ১২.১৫: লোকসভার আগে ভিড় উপচে পড়ছে তৃণমূলের ব্রিগেডে। ছবি শেয়ার করল তৃণমূলই। এ প্রসঙ্গে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বলেন, “যত মানুষ ব্রিগেডে পৌঁছতে পারেন, তার চেয়ে বেশি মানুষ বাইরে থাকবেন।”
সকাল ১১.৫২: তমলুক থেকে তৃণমূলের টিকিটে লড়বেন দেবাংশু ভট্টাচার্য, খবর এমনটাই।
সকাল ১১.৫০: শুধু রাজ্য় নয়, ভিনরাজ্য অসম, মণিপুর এবং ত্রিপুরার প্রার্থীও ঘোষণা হবে আজ।
সকাল ১১.৪০: মালা রায়, শতাব্দী রায়, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সাজদা আহমেদ, সৌগত রায় এবং মহুয়া মৈত্ররাও টিকিট পাবেন বলেই খবর। বালুরঘাট থেকে ঘাসফুলের হয়ে লড়তে পারেন সদ্য অবসরপ্রাপ্ত রায়গঞ্জে আইজি প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিকে বর্ধমান দুর্গাপুর আসনে তৃণমূলের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ।
সকাল ১১. ৩৯: লোকসভা ভোটে প্রার্থী হতে পারেন তৃণমূলের আইটি সেলের প্রধান দেবাংশু ভট্টাচার্য।
সকাল ১১.৩৬: যাদবপুরে সম্ভাব্য তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ, বারাকপুরে অর্জুন সিং, আসানসোলে ফের ‘বিহারীবাবু’ শত্রুঘ্ন সিনহা। তৃণমূল সুপ্রিমো এদিন প্রার্থীদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেবেন সভামঞ্চ থেকেই।
সকাল ১১.৩৪: মঞ্চে উপস্থিত অসমের তৃণমূল সভাপতি রিপুণ বোরা।
সকাল ১১.১৫: লোকসভার ভোটপ্রচার শুরু করে দিল তৃণমূল। শুরু নির্বাচন ক্যাম্পেন।
সকাল ১১.০২: ব্রিগেডের মঞ্চে শুরু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
সকাল ১০,৫৫: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই, বলছেন দলের কর্মী সমর্থকরা।
সকাল ১০.৫০: জনগর্জন সভা থেকে প্রার্থীতালিকা ঘোষণা তৃণমূলের। সূত্রের খবর, বেশকিছু তারকা যোগ দিতে পারেন দলে।
সকাল ১০.৪০: ওয়াশিং মেশিন নিয়ে অভিনব প্রতিবাদে তৃণমূল কর্মীরা। তাঁদের একটাই গর্জন, “দিদিকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাই।”
সকাল ১০.৩০: কলকাতার সব রাস্তা আজ ব্রিগেডমুখী। জেলা থেকে দলে-দলে তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা ব্রিগেডে জড়ো হচ্ছেন। সভায় যোগ দিতে সন্দেশখালি থেকেও আসছেন মহিলারা।