সুকুমার সরকার, ঢাকা: বাংলাদেশের দক্ষিণ জনপদ জেলা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের ভাষানচর গুচ্ছ গ্রামে সর্বস্ব হারানো এক গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টা করে মহম্মদ নইম নামের এক ব্যক্তি। পরে সম্ভ্রম বাঁচাতে ওই দুষ্কৃতীর গোপনাঙ্গ কেটে দেন ভুক্তভোগী মহিলা।
[আরও পড়ুন: খাদ্যরসিকদের জন্য সুখবর, পুজোর মুখে প্রায় দু’শো মেট্রিক টন পদ্মার ইলিশ ঢুকল বাংলায়]
এই ঘটনায় শশীভুষণ থানায় একটি ধর্ষণের চেষ্টার মামলা দায়ের করা হলেও আসামিকে গ্রেপ্তার করছে না পুলিশ বলে অভিযোগ। উলটে ভুক্তভোগীর বিরুদ্ধেই আদালতে মামলা করেছেন নইম। শুধু তাই নয়, পুলিশের চোখ এড়িয়ে তার লোকজন নির্যাতিত গৃহিণী ও ঘটনার সাক্ষীদের এলাকা ছাড়ার জন্য হুমকি দিচ্ছে। এতে নিরাপত্তহীনতায় ভুগছেন ওই গৃহবধূ ও তার পরিবার। অভিযোগ, রাতে ওই গৃহবধূর ঘরে ঢুকে তাঁকে ধর্ষণের চেষ্টা করে গুচ্ছ গ্রামের বাসিন্দা নইম। এ ঘটনায় পরদিন তাকে শশীভুষণ থানায় মামলা করা হয়। এদিকে চট্টগ্রামে নারীকে রিকশা থেকে নামিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগে হওয়া মামলার আট আসামিকে রিমান্ডে পেয়েছে পুলিশ। শনিবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট খাইরুল আমিনের আদালত এই আদেশ দেন। চাঁদগাও থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাজেস বড়ুয়া জানান, পুলিশ এই মামলায় সাত দিন করে রিমান্ডে চায় আসামিদের। নগরের চাঁদগাঁও থানা এলাকায় বাড়ি ফেরার পথে গৃহবধূকে রিকশা থেকে নামিয়ে গণধর্ষণ করা হয়।
অপরদিকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মামুন নামের পল্লী চিকিৎসক স্থানীয় পোশাক কারখানার এক তরুণী (১৯) শ্রমিকের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। একপর্যায়ে তরুণী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। পরে আশ্বাস দেন, গর্ভের ভ্রূণটি নষ্ট করলে তাকে বিয়ে করবেন। এমন আশ্বাসে অভিযুক্ত ওই চিকিৎসকের বাড়িতে চলে আসেন তরুণী।অভিযুক্ত মামুন ও তার স্ত্রী খাদিজা বেগম মিলে ওই তরুণীর গর্ভপাত করান। পরে হাত-পা বেঁধে অন্য স্থানে পাচারের চেষ্টাকালে ওই তরুণী পালিয়ে গিয়ে থানায় অভিযোগ করেন।এমন অভিযোগে গাজীপুরের শ্রীপুর পৌর এলাকার কেওয়া পশ্চিম খন্ড গ্রাম থেকে দুজনকে আটক করেছে শ্রীপুর থানা পুলিশ।