shono
Advertisement
Donald Trump

'...নচেৎ মধ্যপ্রাচ্যে নরক নেমে আসবে', গাজার বন্দি মুক্তির ডেডলাইন দিয়ে হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেবেন ট্রাম্প।
Published By: Kishore GhoshPosted: 09:11 AM Dec 03, 2024Updated: 02:14 PM Dec 03, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: গাজার বন্দি মুক্তি নিয়ে হামাসকে সময় বেঁধে দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। ওই সময়ের মধ্যে বন্দিদের মুক্তি না দিলে 'মধ্যপ্রাচ্যে নরক নেমে আসবে', হঁশিয়ারি দিলেন তিনি। উল্লেখ্য, ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেবেন ট্রাম্প। ওই দিনের মধ্যে সব বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার বার্তা দিলেন তিনি।

Advertisement

২০২৩ সালে ইজরায়েলে ভয়ংকর হামলা চালিয়েছিল হামাস। তখনই ২৫০ জন ইজরায়েলি ও আমেরিকান নাগরিককে বন্দি করে হামাস জঙ্গিরা। এঁদের মধ্যে অনেককে হত্যা করা হয়। যদিও ইজরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থার অনুমান, এখন ১০১ জন বন্দি জীবিত অবস্থায় গাজায় বন্দি রয়েছেন। তাঁদের মুক্তি দাবিতে হামাসকে চরম হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প। সোশাল মিডিয়া পোস্টে ট্রাম্পের বার্তা, "যদি ২০ জানুয়ারি, ২০২৫-এর মধ্যে বন্দিদের মুক্ত না করা হয়, যেদিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নিতে চলেছি, তবে মধ্যপ্রাচ্যে নরক নেমে আসবে। বিশেষ করে তাঁদের জন্য যারা মানবতার বিরুদ্ধে নৃশংসতা চালাচ্ছে।" বলা বাহুল্য, হামাস জঙ্গিদের চরম হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ট্রাম্প।

ট্রাম্প আরও বলেন, "যারা এই কাজের জন্য দায়ী (ইজরায়েলি এবং আমেরিকানদের বন্দি করে রাখা হামাস জঙ্গিরা), তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন ইতিহাসের কঠোরতম পদক্ষেপ করা হবে।" যদিও হামাস জঙ্গিরা যুদ্ধের সমাপ্তিতে গাজা থেকে ইজরায়েলি বাহিনী সরানোর দাবি করেছে, বন্দি মুক্তির মতো পদক্ষেপের আগেভাগে তা করতে হবে বলে জানিয়েছে তারা। অন্যদিকে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতনিয়াহু হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, যতক্ষণ না হামাস নিশ্চিহ্ন হচ্ছে ততক্ষণ যুদ্ধ চলবে। ইজরায়েলের জন্য ভবিষ্যতে যাতে কোনও ঝুঁকি না থাকে তার নিশ্চিত করা হবে। সব মিলিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের দামামা থামার নাম নেই।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • ২০২৩ সালে ইজরায়েলে ভয়ংকর হামলা চালিয়েছিল বাংলাদেশে।
  • ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতনিয়াহু হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, যতক্ষণ না হামাস নিশ্চিহ্ন হচ্ছে ততক্ষণ যুদ্ধ চলবে।
Advertisement