shono
Advertisement

Breaking News

Georgia

জর্জিয়ার সেনেটে হিন্দুফোবিয়ার বিরোধিতায় বিল পেশ, মার্কিন মুলুকে প্রথমবার

এই বিল পেশ হওয়ায় মার্কিন-হিন্দু সম্প্রদায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে।
Published By: Kishore GhoshPosted: 09:24 PM Apr 12, 2025Updated: 09:29 PM Apr 12, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আমেরিকার জর্জিয়া (Georgia) প্রদেশের অ্যাসেম্বলিতে হিন্দুফোবিয়ার (Hinduphobia) বিরুদ্ধে বিল পেশ হল। এই প্রথম কোনও মার্কিন (US) প্রদেশে হিন্দুফোবিয়া ও হিন্দুবিরোধী কট্টরতার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হল। এই বিল আইনে পরিণত হল তা ব্যবহার করে হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে ঘৃণা ও হিংসার মতো অপরাধের ঘটনায় ব্যবস্থা নেবে প্রশাসন। এই বিল পেশ হওয়ায় মার্কিন-হিন্দু সম্প্রদায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে।

Advertisement

বর্তমান বিলটিকে সমর্থন করেছেন রিপাবলিক্যান সেনেটর শন স্টিল এবং ক্লিন্ট ডিক্সন। এইসঙ্গে সমর্থন করেছেন ডেমোক্র্যাটিক সেনেটর জেসন এসতেভস এবং ইমানুয়েল ডি জোন্সও। সেনেটের ৩৭৫ নং বিলটি "হিন্দুফোবিয়া" বিরোধী। হিন্দুধর্মের প্রতি শত্রু আচরণ, ধ্বংসাত্মক এবং অবমাননাকর মনোভাব ইত্যাদি কার্যকলাপে ব্যবহার করা হবে ভবিষ্যৎ আইনটিকে।

জর্জিয়ার আটলান্টা আমেরিকার অন্যতম বড় হিন্দু অধ্যুষিত অঞ্চল। বছর দুয়েক আগে সেনেটে হিন্দুফোবিয়া ও হিন্দুবিরোধী কট্টরতার নিন্দা করে একটি প্রস্তাব আনা হয়েছিল। সেই সময় উল্লেখ করা হয়, বিশ্বের বৃহত্তর ও প্রাচীনতম ধর্ম হিন্দু ধর্ম। শতাধিক দেশের ১২০ কোটিরও বেশি মানুষ হিন্দু। সেই সঙ্গে মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে চিকিৎসাশাস্ত্র, বিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং, বাণিজ্যর মতো বহু ক্ষেত্রেই মার্কিন-হিন্দু সম্প্রদায় বড় ভূমিকা পালন করে চলেছে।

প্রসঙ্গত, গত কয়েক দশকে আমেরিকার নানা প্রান্তেই মার্কিন-হিন্দুদের উপরে যে ঘৃণা-অপরাধের প্রবণতা বেড়েছে। বারবার আক্রমণ হয়েছে একাধিক হিন্দু মন্দিরে। সেকথা মাথায় রেখে সেনেটে প্রস্তাব এবং এবার বিল পেশ করা হল। বলা হয়েছে, কিছু শিক্ষাবিদ হিন্দু ধর্মের অবমাননাকে সমর্থন করেন এবং হিন্দুদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থগুলির বিরুদ্ধে হিংসা ছড়ানোর অভিযোগ এনেছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • জর্জিয়ার আটলান্টা অন্যতম বড় হিন্দু অধ্যুষিত অঞ্চল।
  • গত কয়েক দশকে আমেরিকার নানা প্রান্তেই মার্কিন-হিন্দুদের উপরে যে ঘৃণা-অপরাধের প্রবণতা বেড়েছে।
Advertisement