আজ ২১ জুলাই। শহিদ স্মরণে ধর্মতলায় তৃণমূল কংগ্রেসের সভা। আজ শহরের সব পথ মিশেছে ধর্মতলায়। দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বার্তা শুনতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জড়ো হচ্ছেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। ছাব্বিশের বিধানসভাকে মাথায় রেখে কী বার্তা দেন দলনেত্রী, তার দিকে তাকিয়ে দলের নেতা-কর্মী থেকে রাজনৈতিক মহল।
দুপুর ২.১০: কর্মীরা দলের বড় সম্পদ, বার্তা দিয়ে বক্তব্য শেষ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দুপুর ২.০৭: বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে অসহায় মানুষ বাংলার দরজা খটখটানি করলে আশ্রয় দেব। বললেন তৃণমূল নেত্রী মমতা। পড়শি দেশে পড়ুয়াদের মৃত্যুর জন্য শোক প্রকাশ করেন তিনি।
দুপুর ২.০০: দুর্নীতির সঙ্গে আপোস নয়। মানুষকে যারা পরিষেবা দেবে না তাঁদের সঙ্গে আমাদের কোনও সম্পর্ক নেই। লোভ করবেন না।: মমতা।
দুপুর ১.৫৩: কারও চাকরি যাবে না। ওবিসি সার্টিফিকেট নিয়েও লড়াই করছি আমরা। ২ কোটির বেশি ওবিসি সার্টিফিকেট দিয়েছি আমরা। ফের আশ্বাস মমতার।
দুপুর ১.৪৮: সাংসদদের বলছি কারও বিরুদ্ধে যেন কোনও অভিযোগ না পাই। অভিযোগ পেলে দল কড়া ব্যবস্থা নেবে। লোভ করবেন না। যা আছে তা নিয়ে থাকুন। অন্যায় করলে তৃণমূলকেও ছাড়ি না। বলছেন মমতা।
দুপুর ১.৪৭: মমতার বক্তব্যের মাঝেই শুরু বৃষ্টি।
দুপুর ১.৪২: মালদহে লোকসভা ভোটে আসন না পাওয়ায়, আক্ষেপ মমতার। তবে ছাব্বিশে জয়ের বিষয় তিনি আত্মবিশ্বাসী। উপনির্বাচনে জয়ে ভোটারদের ধন্যবাদ জানালেন তিনি।
দুপুর ১.৪১: "যত জিতব তত নরম হতে হবে। দায়িত্ব বাড়বে। আমি এখানে বিত্তবান চাই না। এমন মানুষ চাই যার আবেগ আছে, মানবিকতা আছে। বিবেকবান মানুষ চাই।" বললেন তৃণমূল সুপ্রিমাে।
দুপুর ১.৩৪: সভায় বক্তব্য শুরু করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অখিলেশের প্রশংসায় পঞ্চমুখ তিনি। বললেন, "উত্তরপ্রদেশে আপনি যা খেলা দেখালেন, তাতেই বিজেপির পদত্যাগ করা উচিত ছিল। কিন্তু ওদের তো লজ্জা নেই।"
দুপুর ১.৩৪: সভামঞ্চে পৌঁছলেন অভিনেতা-সাংসদ দেব।
দুপুর ১.৩৩: একুশের মঞ্চে নতুন গান নচিকেতা। গানের কথা উঠে এল মণিপুরের পরিস্থিতি থেকে কৃষকদের আত্মহত্যা।
দুপুর ১.২৭: 'দিল্লির সরকার টিকবে না। খুব শীঘ্রই পতন হবে।' একুশের মঞ্চ থেকে বার্তা অখিলেশ যাদবের।
দুপুর ১.২৩: একুশের বিধানসভা ভোটের আগে ভাঙা পায়ে মমতা যেভাবে লড়াই করেছিলেন, তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ অখিলেশ।
দুপুর ১.১৭: একুশের মঞ্চে বক্তব্য রাখেন অখিলেশ যাদব। বললেন, "বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর আমন্ত্রণে কলকাতায় এসেছি। দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে দিদির নিবিড় সম্পর্ক।"
দুপুর ১.০৯: সভাস্থলে পৌঁছলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অখিলেশ যাদব। সপা সুপ্রিমোর সঙ্গে কথা বললেন অভিষেক।
দুপুর ১.০৫: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অখিলেশ যাদবের প্রশংসা অভিষেকের। বললেন, "বিজেপির অশ্বমেধের ঘোড়া আটকেছেন মমতা-অখিলেশ।"
দুপুর ১.০১: একুশের সভামঞ্চে অভিষেকের মুখে এসএসসি দুর্নীতিতে ধৃত পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাম। রাজ্য়ের এসএসসি দুর্নীতির সঙ্গে তুলনা টানলেন নিট কেলেঙ্কারির। জানালেন, যে অন্যায় করবে তাঁকে শাস্তি পেতে হবে। তাহলে দেশের সবচেয়ে বড় দুর্নীতি নিটের জন্য কেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের বাড়িতে রেইড করা হবে না? কেন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হবে না?
বেলা ১২.৫৬: নিজের বাড়িতে, ধর্মস্থানে ধর্ম করি আমরা। যখন আমরা মানুষের ভোটে নির্বাচিত তখন আমরা সবার জন্য কাজ করি: অভিষেক।
বেলা ১২.৫১: ছাব্বিশের জন্য় প্রস্তুতি নেওয়ার বার্তা অভিষেকের। সাফ কথা, "পুরসভা-পঞ্চায়েতের দায়িত্বে যারা আছেন তাঁদের বলব কর্মীদের কথা ভাবতে হবে। নিজের কথা ভাবলে চলবে না।"
বেলা ১২.৪৪: 'জয় বাংলা' স্লোগান দিয়ে বক্তব্য শুরু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তাঁর বার্তা, "আরও বিনয়ী হতে হবে। আত্মতুষ্টির কোনও জায়গা নেই। জনগর্জন কী, ৪ জুন গোটা দেশকে বাংলার মানুষ বুঝিয়েছে।" জয়ের সমস্ত কৃতিত্ব আমজনতাকেই দিলেন অভিষেক।
বেলা ১২.৪১: তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে অখিলেশ যাদব।
বেলা ১২.৩৪: বক্তব্য রাখছেন বাঘমুন্ডির বিধায়ক দুলাল মুর্মু। মানভুঁইয়া ভাষায় বার্তা দিলেন তিনি।
বেলা ১২.৩০: মঞ্চে বক্তব্য রাখলেন রাজ্য়ের সর্বকনিষ্ঠ বিধায়ক মধুপর্ণা ঠাকুর। তাঁর কথায়, ভোট এলেই বিজেপির নারীশক্তির কথা মনে পড়ে। ভোট চলে গেলে তারা ভুলে যায়। আজান শুরু হতেই বক্তব্য থামান তিনি।
বেলা ১২.১৭: বক্তব্য রাখতে শুরু করলেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক ফিরহাদ হাকিম। সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে বার্তা দিয়ে তাঁর দাবি, তৃণমূল
বেলা ১২.১৬: বক্তব্য শেষ করলেন কোচবিহারের সাংসদ। চব্বিশের মঞ্চ থেকে ছাব্বিশে উত্তরে জোড়াফুল ফোটানোর ডাক দিলেন তিনি।
ছবি: শুভ্ররূপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
বেলা ১২.১০: সভামঞ্চে বক্তব্য় রাখতে শুরু করলেন সদ্য নির্বাচিত কোচবিহারের সাংসদ জগদীশচন্দ্র বসুনিয়া। বক্তব্য রাখলেন স্থানীয় ভাষায়।
বেলা ১২.০০: বক্তব্য রাখতে শুরু করলেন সুব্রত বক্সি। তুলে ধরছেন ২১ জুলাইয়ের রক্তাক্ত ইতিহাস।
ছবি: শুভ্ররূপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
সকাল ১১.৫৩: সভাস্থলে পৌঁছলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। শহিদদের উদ্দেশে শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন। হাঁটু গেড়ে মাটিতে কপাল ঠেকিয়ে প্রণাম করলেন তিনি।
সকাল ১১.৪৬: কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছলেন সপা সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব। সঙ্গে রয়েছেন দলের নেতা কিরণময় নন্দ। তাঁদের সংবর্ধনা জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন।
সকাল ১১.৪০: সভায় যোগ দিতে বাড়ি থেকে রওনা দিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
সকাল ১১.৩৫: সভাস্থলে পৌঁছলেন সাংসদ কীর্তি আজাদ, ইউসুফ পাঠান, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়রা।
সকাল ১১.৩০: মঞ্চে হাজির কুণাল ঘোষ। বলেন, "আমরা কোনও আত্মতুষ্টি দেখাতে চাই না। আরও ভাল কাজ করতে হবে। নিবিড় জনসংযোগের নির্দেশ নেতৃত্ব দেবেন।"
সকাল ১১.২০: লখনউ থেকে রওনা দিলেন সমাজবাদি পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব। যোগ দেবেন একুশের সভায়।
সকাল ১১.১০: সভা শুরুর আগে ফের বৃষ্টি। সেই বৃষ্টি মাথায় নিয়েই মঞ্চে হাজির সুব্রত বক্সি, সৌগত রায়রা। চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও।
সকাল ১০.৩০: শহিদ দিবসের সভা শুরুর আগে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের। তিনি লিখেছেন, "বাংলার মানুষ বার বার বাংলা-বিরোধীদের দেখিয়ে দিয়েছে, কোনও অবস্থাতেই তাঁরা নত হবেন না, কারও সামনে আত্মসমর্পণ করবেন না। বাংলার মানুষকে ধন্যবাদ।"
সকাল ১০.০৩: সিঙ্গুর আন্দোলনে নিহত শহিদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে কলকাতার সমাবেশে উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন মন্ত্রী বেচারাম মান্না ও বিধায়ক করবী মান্না।
সকাল ১০.০২: সভা শুরুর আগে ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি ধর্মতলা চত্বরে। তবু ঘাটতি নেই সমর্থকদের উৎসাহে। হাওয়া অফিস বলেছে, রবিবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা নেই। তবে সব জেলায় বৃষ্টিপাত হবে। কলকাতাও ভিজবে।
সকাল ৯.৫৩: শহিদ স্মরণে ফেসবুকে পোস্ট তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের।
সকাল ৯.৪১: সভাস্থলে পৌঁছলেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি।
সকাল ৯.৩৫: দলীয় নেতৃত্বের পাশাপাশি নানা ফ্রন্টের নেতৃত্ব অর্থাৎ যাঁরা মূলত সমাজের নানা অংশের প্রতিনিধিত্ব করছেন তাঁদের এবার বক্তা তালিকায় রাখা হয়েছে। ভাষণ দিতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অতিথি অখিলেশ যাদব। সভা শেষে অখিলেশের সঙ্গে কালীঘাটে মমতা-অভিষেকের সঙ্গে আলাদা করে ঘরোয়া বৈঠক হতে পারে।
সকাল ৯.৩০: সকাল থেকেই শহরের রাস্তায় তৃণমূল নেতাকর্মীদের ভিড়। লক্ষ্য় একটাই ধর্মতলায় দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য শোনা।