[আরও পড়ুন: ইস্যু আন্দামানে দ্বীপের নামকরণ: ‘নেতাজিই নাম দিয়েছিলেন’, মোদিকে মনে করালেন মমতা]
হাসিনের আইনজীবী আশিস কুমার চৌধুরী আদালতকে জানান, এক বছরে শামির (Mohammad Shami) আয় অন্তত ৭ কোটি ১৯ লক্ষ টাকা। মডেল হিসেবে হাসিনের আয় প্রায় ১০ লক্ষ টাকা হলেও জীবনযাপনের মান ধরে রাখতে ও মেয়ের পিছনে খরচের জন্য শামির মোটা অঙ্কের খোরপোশ দেওয়া উচিত। সেই মামলাতেই এদিন আদালত প্রতি মাসের ১০ তারিখে ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা করে দেওয়ার নির্দেশ দিল। আলিপুর জেলা ও দায়রা আদালতের বিচারক অনিন্দিতা গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ, যেহেতু শামির আয় অনেকটাই বেশি, তাই হাসিন আয় করলেও জীবনযাপনের মান বজায় রাখতে শামিকে খোরপোশ দিতেই হবে। যদিও আদালতের এহেন সিদ্ধান্ত সাময়িক স্বস্তি পেলেও পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন হাসিন।
তিনি জানান, শামি বছরে কোটি কোটি টাকা আয় করেন। সেখানে তাঁর আয় অনেকটাই কম। তাছাড়া মেয়েকে নিয়ে জীবনযাপনের মান বজায় রাখতে আরও অর্থের প্রয়োজন। আপাতত তাঁর পক্ষে যে ইতিবাচক রায় শুনিয়েছে আদালত, তাতে তিনি খুশি। কিন্তু অর্থের অঙ্ক আরও বেশি হওয়া উচিত বলেই মনে করছেন তিনি। তাই এই মামলায় উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হবেন তিনি। যদিও এখনও পর্যন্ত আদালতের রায় নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি শামি। তবে ভারতীয় পেসার আগেই জানিয়েছিলেন, মেয়ের খরচের টাকা দিতে তাঁর কোনও সমস্যা নেই।