চঞ্চল প্রধান, নন্দীগ্রাম: ষষ্ঠ দফায় ভোটের আগে থেকেই উত্তপ্ত নন্দীগ্রাম (Nandigram)। বিজেপি কর্মী রথিবালা আড়ি খুনের ঘটনায় উত্তপ্ত পরিস্থিতি ছিল এলাকায়। শনিবারও বিক্ষিপ্ত অশান্তি দেখা গেল। দিনের শেষে নন্দীগ্রামে তৃণমূলের (TMC) উপপ্রধানকে মারধর ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠল। যথারীতি অভিযোগের তীর বিজেপির (BJP) দিকে।
নন্দীগ্রাম এক নম্বর ব্লকের সামসাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার আমগেছিয়া ১৯৭ নম্বর বুথের ঘটনা। শামসাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান রাত্রি মণ্ডল-সহ তাঁর বাবা এবং বেশ কয়েকজন তৃণমূল কংগ্রেসের মহিলা ও পুরুষ কর্মীকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। তৃণমূলের অভিযোগের তীর ওই এলাকার বিজেপির মণ্ডল সভাপতি গৌতম দাস ও তাঁর সহকর্মীদের বিরুদ্ধে।
[আরও পড়ুন: বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড গুজরাটের রাজকোটে, গেমিং জোনে জীবন্ত দগ্ধ অন্তত ২০]
রাত্রির অভিযোগ, ভোটকেন্দ্র থেকে বেরোনোর সময় তাঁর শ্লীলতাহানি করা হয় এবং মারধর করা হয়। সাংবাদিকদের পোশাক ছিঁড়ে দেওয়ার কথা বলেন তৃণমূল নেত্রী। তাঁর বাবাকেও মারধরে করে জামাকাপড় ছিঁড়ে ফেলা হয়। উপপ্রধান রাত্রি বলেন, "শুভেন্দু অধিকারীর মাফিয়ারা দিনেদুপুরে আমাকে এবং আমার বাবাকে খুন করার চেষ্টা করেছে।"