shono
Advertisement

Breaking News

কংগ্রেসে আরও ভাঙনের আশঙ্কা! তৃণমূলের সঙ্গে ‘যোগাযোগ’বিক্ষুব্ধ G-23 নেতাদের

দুই প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে দলের, দাবি তৃণমূলের এক প্রভাবশালী নেতার।
Posted: 06:19 PM Oct 02, 2021Updated: 06:19 PM Oct 02, 2021

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: কংগ্রেসের অন্দরে এখন শুধু সংশয় আর প্রশ্ন। কে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন? কার নেতৃত্বে দল চলছে? কেন একের পর এক নেতা দল ছাড়ছেন? কেনই বা কপিল সিব্বল প্রকাশ্যে দলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরণ ঘটাচ্ছেন, আবার কেনই বা হঠাত দিগ্বিজয় সিং অমিত শাহ এবং আরএসএসের (RSS) সুনাম করছেন? প্রশ্ন অনেক, কিন্তু উত্তর দেওয়ার লোক নেই। দেশের সবচেয়ে পুরনো রাজনৈতিক দলের অন্দরে এখন যেন পুরোটাই ঘোলাটে।

Advertisement

আর এই ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমে পড়েছে তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)। ইতিমধ্যেই কংগ্রেস থেকে এরাজ্যের শাসকদলে যোগ দিয়েছেন অসমের প্রাক্তন কংগ্রেস সাংসদ তথা সর্বভারতীয় মহিলা কংগ্রেসের প্রাক্তন সভানেত্রী সুস্মিতা দেব (Susmita Dev)। গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফেরেরিও-ও সদলবলে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। মেঘালয়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মুকুল সাংমাও (Mukul Sangma) নাকি সদলবলে তৃণমূলমুখী। ত্রিপুরার বহু ছোটখাট কংগ্রেস (Congress) নেতা নাম লিখিয়েছেন তৃণমূলে। আর এরাজ্যে কংগ্রেস থেকে তৃণমূলে যোগের এই ধারা তো অনেক দিন আগেই শুরু হয়েছে। একের পর এক নেতাদের কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান দলকে যে রীতিমতো ধাক্কা দিয়েছে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে, কংগ্রেসের জন্য আরও বড় ধাক্কা হয়তো অপেক্ষা করে আছে।

[আরও পড়ুন: ‘মাঝে মাঝে সমালোচকদের মিস করি’, সমালোচনা প্রসঙ্গে অকপট প্রধানমন্ত্রী]

শোনা যাচ্ছে, তৃণমূল কংগ্রেস এবার কংগ্রেসের অত্যন্ত প্রভাবশালী কিন্তু বিক্ষুব্ধ G-23 নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। কংগ্রেসের অন্দরের এই ২৩ নেতা আসলে গান্ধী পরিবারের প্রতি ক্ষুব্ধ। দলের প্রতি আনুগত্য থাকলেও গান্ধীদের প্রতি তাঁদের আনুগত্যে চিড় ধরেছে। এই তালিকায় কপিল সিব্বল (Kapil Sibbal), শশী থারুর, মণীশ তিওয়ারি, গুলাম নবি আজাদ, বীরাপ্পা মইলির মতো প্রভাবশালী নেতাদের নাম রয়েছে। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, এই G-23 নেতাদের মধ্যে অন্তত দুজনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।

[আরও পড়ুন: ‘গডসে জিন্দাবাদ’ বলা মানে নির্লজ্জভাবে দেশকে অপমান করা, গর্জে উঠলেন বিজেপির বরুণ গান্ধী]

তৃণমূলের এক শীর্ষস্তরের নেতা ওই সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন,”ইউপিএ (UPA) জমানায় মন্ত্রী ছিলেন, এমন অন্তত দুজন কংগ্রেস নেতার সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ হয়েছে। দু’জনেই মমতার সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছেন। তবে, তারা আমাদের দলে যোগ দেবেন কিনা, সেটা এখনও স্পষ্ট নয়। বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা চলছে। আগামী ২-৩ মাসের মধ্যে সবটা পরিষ্কার হবে।” সত্যিই যদি

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement