shono
Advertisement
Kakdwip

কাকদ্বীপে গেরুয়া শিবিরে তীব্র গোষ্ঠীকোন্দল! কার্যালয়েই বিজেপি কর্মীদের হাতাহাতি, চেয়ার ভাঙচুর

গেরুয়া শিবিরকে তীব্র খোঁচা দিয়েছে তৃণমূল।
Published By: Suhrid DasPosted: 02:50 PM Mar 04, 2025Updated: 02:50 PM Mar 04, 2025

সুরজিৎ দেব, ডায়মন্ড হারবার: মণ্ডল সভাপতি নির্বাচন ঘিরে কোন্দল পিছু ছাড়ছে না বঙ্গ বিজেপির। এবার কাকদ্বীপে বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে। মঙ্গলবার বিজেপি কর্মীদের মধ্যে চলল হাতাহাতি। চেয়ার ভাঙচুরও চলল দেদার। তবে গোষ্ঠীকোন্দলের কথা স্বীকার করেননি স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব। এদিকে গেরুয়া শিবিরকে তীব্র খোঁচা দিয়েছে তৃণমূল।

Advertisement

জানা গিয়েছে, দিন কয়েক আগে বিজেপির বিভিন্ন জায়গায় মণ্ডল সভাপতি নির্বাচন করা হয়। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় বিজেপির মথুরাপুর সাংগঠনিক জেলায় মণ্ডল সভাপতি নির্বাচন নিয়ে তুমুল অশান্তি হল। মণ্ডল ২ এর সভাপতি হন দেবাশিস দাস। আর সেই ঘিরে বিজেপির দুই পক্ষের মধ্যে ক্রমেই উত্তেজনা বাড়ছিল ওই এলাকায়। এবার সেই অসন্তোষ প্রবলভাবে সামনে চলে আসে।

দলীয় কার্যালয়ের মধ্যেই বিজেপির কর্মীরা তুমুল বচসায় জড়িয়ে পড়েন। ক্রমে শুরু হয়ে যায় হাতাহাতি। একপক্ষ অন্যপক্ষকে গালিগালাজও করতে থাকে। কার্যালয়ের ভিতর রাখা চেয়ার ছোড়াছুড়িও হয়। ভাংচুর করা হল চেয়ার। দলীয় পতাকাও ছেঁড়া হয় বলে অভিযোগ। ঘটনা নিয়ে এলাকায় শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোড়। যদিও গোষ্ঠীকোন্দলের কথা স্বীকার করতে চাননি বিজেপি নেতৃত্ব।

এ বিষয়ে বিজেপি নেতা শিবপ্রসাদ প্রামাণিক বলেন, "এটা কোনও গোষ্ঠীকোন্দল নয়। নিজেদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। এই ব্যাপারে কিছু বলতে চাই না।" তিনি আরও বলেন, "সাংগঠনিকভাবে বসে নিজেদের মধ্যেই অসন্তোষ মিটিয়ে নেওয়া হবে।" অন্যদিকে স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব জানিয়েছেন, কাকদ্বীপে এদিন এরকম কোনও ঘটনাই ঘটেনি। অন্যদিকে তৃণমূলের নেতা বিপ্লব দাস বলেন, "এই গোষ্ঠীকোন্দল ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে, সভাপতি নির্বাচন নিয়ে নয়। সব জায়গার মতো কাকদ্বীপেও নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি নিয়ে মারামারি শুরু হয়েছে।"

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • মণ্ডল সভাপতি নির্বাচন ঘিরে কোন্দল পিছু ছাড়ছে না বঙ্গ বিজেপির।
  • এবার কাকদ্বীপে বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে। মঙ্গলবার বিজেপি কর্মীদের মধ্যে চলল হাতাহাতি।
  • তবে গোষ্ঠীকোন্দলের কথা স্বীকার করেননি স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব।
Advertisement