শিয়রে বিধানসভা নির্বাচন।বাংলা দখলই লক্ষ্য বিজেপির। তাই তার আগে দফায় দফায় বঙ্গ সফরে গেরুয়া শিবিরের শীর্ষ নেতৃত্ব। শনিবার ফের বঙ্গসফরে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তার সফরের খুঁটিনাটি জানতে নজর রাখুন লাইভ আপডেটে।
রাত ৮.৪০টা: বিজেপির সভাপতি আরও বলেন, পশ্চিমবঙ্গের যা পরিস্থিতি দেখছি তাতে এবার এই রাজ্যে আমরা ২০০টির বেশি আসন পাবই। টোপর মাথায় দিতে বিয়ে করতে এসেছিলাম বাঙালির সংস্কৃতি আমি ভালই জানি।
রাত ৮.২০টা: বর্ধমানে সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, ‘গতবার যখন আমি এসেছিলাম তখন ডায়মন্ড হারবার যাওয়ার সময় আমাকে যে অর্ভ্যথনা জানানো হয়েছিল তা গোটা দেশ দেখেছে। প্রশাসন ও একটি রাজনৈতিক দল পরিকল্পনা করে আমাদের উপর আক্রমণ চালিয়ে ছিল। তবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক এবিষয়ে কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে। আজ আবার আমি এখানে এসেছি। এবার আমি বলব পরিস্থিতি ভালই আছে।’
সন্ধে ৬: সর্বমঙ্গলা মন্দিরে পুজো দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি।
বিকেল ৫.৩৭: রোড শো শেষে ফের তৃণমূলকে দুর্নীতি-সহ একাধিক ইস্যুতে কটাক্ষ নাড্ডার।
বিকেল ৪.৩১: ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য কনভয় থেকে নেমে পড়লেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। জনতার ভিড় সরিয়ে কনভয়ের রাস্তা পরিষ্কার করতে পুলিশের সঙ্গে হাত লাগিয়েছেন তিনি।
বিকেল ৪.২০: রোড শো’র ভিড়ে সাময়িক বিশৃঙ্খলা। নিরাপত্তা বজায় রাখতে কর্মী, সমর্থকদের ভিড় নিয়ন্ত্রণে কড়া পুলিশ। উঠল ‘বন্দে মাতরম’ স্লোগান।
বিকেল ৪.১৫: কনভয় থেকে সাধারণ জনতাকে ফুল দিচ্ছেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি।
বিকেল ৪.০৬: শুরু জে পি নাড্ডার রোড শো। ‘আর নয় অন্যায়’ হোর্ডিং দেওয়া সুসজ্জিত কনভয়ে ঘড়ি মোড় থেকে শুরু যাত্রা। রয়েছেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়, দিলীপ ঘোষরাও।
দুপুর ৩.৩১: বর্ধমানে পৌঁছলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। রোড শো’র পর যাবেন বর্ধমানের দলীয় কার্যালয়ে।
দুপুর ৩: বর্ধমান শহরের পথে জেপি নাড্ডা।
দুপুর ২.৫১: মধ্যাহ্নভোজ সেরে কৃষক পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা নাড্ডার।
দুপুর ২.২৯: মধ্যাহ্নভোজ সারতে কৃষক মথুরা মণ্ডলের বাড়িতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি।
দুপুর ২.১৭: কৃষকদের বাড়ি থেকে চাল সংগ্রহ করছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। খেলেন নলেন গুড়ের রসগোল্লা। বাংলার মিষ্টি খেয়ে উচ্ছ্বসিত নাড্ডা।
দুপুর ২: চাল সংগ্রহ করতে মুস্থুলি গ্রামে পাঁচ কৃষকের বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিলেন জেপি নাড্ডা।
দুপুর ১.৪৭: “বাংলার জনতা বিজেপিকে চাইছে। ক্ষমতায় এলে কৃষকদের উন্নয়ন। পরিবর্তনের জন্য মনস্থির করেছেন রাজ্যবাসী। দুর্গা মার নামে শপথ কৃষকদের সঙ্গে নিয়ে পরিবর্তন আনব। ২৪ থেকে ৩১ জানুয়ারি রাজ্যে কৃষক ভোজের আয়োজন। আয়ুষ্মান প্রকল্প থেকে সাধারণ মানুষকে বঞ্চিত করে রেখেছেন মুখ্যমন্ত্রী”, জগদানন্দপুরের সভামঞ্চ থেকে তোপ নাড্ডার। আমফানের ত্রাণ-সহ একাধিক ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। বাংলা ভাষায় মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করেন তিনি।
দুপুর ১.৩৭: ‘কৃষক সুরক্ষা অভিযান’ কর্মসূচির সূচনা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির।
দুপুর ১.১৮: জগদানন্দপুরের সভামঞ্চে পৌঁছলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি।
দুপুর ১.০৪: রাধাগোবিন্দ মন্দির থেকে বেরলেন নাড্ডা।
বেলা ১২.৫৭: কাটোয়ার রাধাগোবিন্দ মন্দিরে ঢুকলেন নাড্ডা। পুজো দেবেন তিনি। সঙ্গে রয়েছেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়, মুকুল রায়, রাহুল সিনহা ও দিলীপ ঘোষ।
বেলা ১২.৫১: কাটোয়ায় পৌঁছলেন জেপি নাড্ডা।
বেলা ১২.০৫: কাটোয়ার জগদানন্দপুর গ্রামে রাধাগোবিন্দ মন্দিরে কৈলাস বিজয়বর্গীয়, মুকুল রায়, রাহুল সিনহা। ঢাক বাজালেন কৈলাস এবং রাহুল। মন্দিরের সামনে অস্থায়ী হেলিপ্যাডে নামার কথা নাড্ডার।
বেলা ১২.০১: অন্ডাল বিমানবন্দরে পৌঁছলেন জেপি নাড্ডা।