বাবুল হক, মালদহ: বোমা বাঁধতে গিয়ে বিস্ফোরণ। মুর্শিদাবাদের পর এবার ঘটনাস্থল মালদহের মাণিকচকের গোপালপুর। বিস্ফোরণে প্রাণ গেল দু’জনের। জখম আরও অনেকে। তাঁদের মধ্যে একজন মালদহ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভরতি। কী কারণে বোমা বাঁধার কাজ চলছিল, তা খতিয়ে দেখছে মাণিকচক থানার পুলিশ।
জানা গিয়েছে, শনিবার গভীর রাতে গোপালপুরের চণ্ডীপুর মাঠ এলাকায় চলছিল বোমা বাঁধার কাজ। তখনই জোরালো শব্দে বিস্ফোরণ হয়। কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। ঘুমঘোরেও প্রায় চমকে ওঠেন স্থানীয়রা। বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েন সকলে। তাঁরা দেখেন চণ্ডীপুর মাঠ থেকে এই শব্দ পাওয়া গিয়েছে। সেখানেই বেশ কয়েকজনকে এদিক সেদিক ছিটকে পড়ে থাকতে দেখা যায়।
[আরও পড়ুন: উপরাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসেবে ধনকড়ের নাম নিয়ে এখনই মুখ খুলছে না তৃণমূল, সংশয়ে বিরোধীরা]
খবর দেওয়া হয় মাণিকচক থানায়। তড়িঘড়ি পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। ঘটনাস্থল থেকে বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করা হয়। তড়িঘড়ি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে তাঁদের মধ্যে দু’জনকে মৃত বলে জানান চিকিৎসকরা। জানা গিয়েছে, ফারজান আলি এবং সফিকুল ইসলাম নামে ওই দু’জন গোপালপুরের বাসিন্দা। আহতরা মালদহ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভরতি। প্রত্যেকের অবস্থা বেশ আশঙ্কাজনক। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে বোমা তৈরির সরঞ্জাম বাজেয়াপ্ত করেছে। ঠিক কী কারণে রাতের অন্ধকারে বোমা বাঁধার কাজ চলছিল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
[আরও পড়ুন: তৃণমূলের শহিদ দিবস হোক ভারচুয়ালি, করোনার বাড়বাড়ন্তে হাই কোর্টে মামলা চিকিৎসকের]
[প্রিয় পাঠক, খবরটি সদ্য আমাদের কাছে এসেছে। যেটুকু তথ্য এর মধ্যে পাওয়া গিয়েছে, সেটুকুই আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হল। গুরুত্বপূর্ণ এই খবরটি খুঁটিনাটি-সহ কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা সবিস্তারে জানাব। অনুগ্রহ করে একটু পরে আর-একবার এই পেজটি রিফ্রেশ করুন, যাতে পূর্ণাঙ্গ খবর ও খবরটির অন্যান্য খুঁটিনাটি আপনারা জেনে নিতে পারেন। এই সময়টুকু আমরা আপনাদের কাছে চেয়ে নিলাম। পাশাপাশি উল্লেখ থাক, সম্প্রতি নেটমাধ্যমে নানারকম ভুয়ো খবরের ছড়াছড়ি। সে বিষয়ে আমরা যথাসম্ভব সতর্ক থেকেই খবর পরিবেশন করি। যে-কোনো খবরের সত্যাসত্য যাচাই করে তবেই আপনাদের কাছে তা পৌঁছে দেওয়া আমাদের কর্তব্য। আপনারা আমাদের সঙ্গে থাকুন, ঠিক ও তথ্যনিষ্ঠ খবর তুলে ধরার ক্ষেত্রে আপনাদের সহায়তা আন্তরিকভাবে কাম্য।]