shono
Advertisement
Uluberia

সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ষাটোর্ধ্ব গৃহশিক্ষক, কড়া শাস্তির দাবি পরিবারের

পকসো আইনে মামলা রুজু করে তদন্তে পুলিশ।
Published By: Subhankar PatraPosted: 09:20 PM Jul 31, 2025Updated: 09:22 PM Jul 31, 2025

মনিরুল ইসলাম, উলুবেড়িয়া: সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ ষাটোর্ধ্ব গৃহশিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে উলুবেড়িয়ার শ্যামপুর থানার ডিহিমণ্ডলঘাট মাঝি পাড়ায়। বৃহস্পতিবার অভিযুক্ত শিক্ষককে আদালতে তোলা হলে বিচারক তার ১৪ দিনের জেলে হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন।

Advertisement

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই ওই শিশুকে বাড়িতে এসে পড়ান অভিযুক্ত শিক্ষক। অন্যদিনের মতো বুধবার বাড়িতেই পড়াতে আসেন গৃহশিক্ষক। সেই সময় বাড়িতে ছাত্রীর মা ছাড়া আর কেউই ছিলেন না। পরিবারের এক সদস্য হাসপাতালে ভর্তি থাকায় তাঁকে নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন সকলে। বাড়ি কার্যত ফাঁকাই ছিল। অভিযোগ পড়াতে এসে ঘরে একা পেয়ে নাবালিকাকে ধর্ষণ করে শিক্ষক। নাবালিকা চিৎকার করে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। তারপরে অসুস্থ হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে শিশুটি। চিৎকার শুনে পাশের ঘর থেকে বেরিয়ে আসে শিশুটির মা। মেয়ে স্বাভাবিক করার চেষ্টা করেন। সেই সুযোগে ওই গৃহশিক্ষক চম্পট দেয়।

নির্যাতিতার মা বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানান। জানতে পারেন পাড়া-প্রতিবেশীরাও। এরপরই অভিযুক্ত শিক্ষককে তারা ধরে এনে মারধর করে বলে অভিযোগ। ঘটনার রাতেই শ্যামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করে নির্যাতিতার পরিবার। রাতেই অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ধৃতের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ঘটনায় অভিযুক্তের কড়া শাস্তির দাবি তুলেছেন নির্যাতনের শিকার শিশু পরিবার ও তার প্রতিবেশীরা।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ ষাটোর্ধ্ব গৃহশিক্ষকের বিরুদ্ধে।
  • ঘটনাটি ঘটেছে উলুবেড়িয়ার শ্যামপুর থানার ডিহিমণ্ডলঘাট মাঝি পাড়ায়।
  • বৃহস্পতিবার অভিযুক্ত শিক্ষককে আদালতে তোলা হলে বিচারক তার ১৪ দিনের জেলে হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন।
Advertisement