shono
Advertisement

ভোটপ্রচারের টাকা নয়ছয়! হারের পরই আসানসোলের বিজেপি কার্যালয়ে ধুন্ধুমার

'সামান্য ঘটনা', দাবি বিজেপি জেলা সভাপতির।
Posted: 02:14 PM Apr 18, 2022Updated: 03:28 PM Apr 18, 2022

শেখর চন্দ্র, আসানসোল: আসানসোল (Asansole) লোকসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে শোচনীয় হারের মুখে পড়েছে বিজেপি। তার পরই শিল্পাঞ্চলে ফের প্রকাশ্যে গেরুয়া শিবিরের আদি-নব্য দ্বন্দ্ব। এমনকী, ভোটের প্রচারের টাকাও নয়ছয় করা হয়েছে বলে অভিযোগ দলীয় কর্মীদের একাংশের। রবিবার রাতে এনিয়ে ধুন্ধুমার বাঁধে আসানসোল বিজেপির জেলা কার্যালয়ে। অভিযোগ, দু’পক্ষের মধ্যে বচসা গড়ায় হাতাহাতিও। যদিও এই পরিস্থিতিকে ‘মান-অভিমান’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন আসানসোল বিজেপির (BJP) জেলা সভাপতি দিলীপ দে।

Advertisement

পর পর দু’বার আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে বড় ব্যবধানে জয় পেয়েছিল বিজেপি। কিন্তু বাবুল সুপ্রিয়র দলবদলের পর পরিস্থিতি বদলায়। উপনির্বাচনে মুখ থুবড়ে পড়েছে গেরুয়া শিবির। নির্বাচনের ফলপ্রকাশের পর রবিবার রাতে বিজেপির জেলা কার্যালয়ে ‘বৈঠকে’ বসেছিলেন স্থানীয় নেতৃত্ব। ছিলেন জেলা সভাপতি দিলীপ দে-ও।

[আরও পড়ুন: রাজ্যবাসীর জন্য সুখবর, সপ্তাহের শেষে বৃষ্টিতে ভিজতে পারে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গ]

এই আলোচনা চলাকালীন বচসায় জড়িয়ে পড়ে দুই পক্ষ। অভিযোগ ওঠে, নির্বাচনে দলের পুরনো কর্মীদের উপযুক্ত দায়িত্ব দেওয় হয়নি। বদলে সমস্ত গুরুত্ব পেয়েছিলেন নব্য বিজেপিরা। গুরুত্ব পেয়েছিলেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি ও তাঁর অনুগামীরা। এই হারের দায় তাঁদের উপরই চাপিয়েছেন আদি বিজেপি সদস্যরা। পাশাপাশি তাঁদের আরও অভিযোগ, নির্বাচনী প্রচারের টাকা নয়ছয় করা হয়েছে। প্রচারের জন্য সকলকে টাকার সমান ভাগ দেওয়া হয়নি। এনিয়ে প্রথমে বচসা বাঁধে। অভিযোগ, পরে তা হাতাহাতি পর্যন্ত গড়িয়ে যায়।

যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আসানসোল বিজেপির জেলা সভাপতি দিলীপ দে। তাঁর কথায়, এটা সামান্য ব্যাপার। হারে দলের কর্মকর্তারা বিরাট ধাক্কা খেয়েছে। তাই এটা তাঁদের বহিঃপ্রকাশ। উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। আমার কাছে অভিযোগ করছিল। আর কিছু নয়।” 

[আরও পড়ুন: আচমকা অসুস্থ, পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের ভিতরেই মৃত্যু দর্শনার্থীর]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement
toolbarHome ই পেপার toolbarup ছাঁদনাতলা toolbarvideo শোনো toolbarshorts রোববার