shono
Advertisement

Dilip Ghosh: জনসংযোগের মাঝেই ক্রিকেট খেলায় মাতলেন দিলীপ ঘোষ, দেখুন ভিডিও

নদীবাঁধ পরিদর্শনে ২ দিন সুন্দরবন এলাকায় কাটিয়েছেন বিজেপি সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি।
Posted: 06:39 PM May 28, 2022Updated: 06:43 PM May 28, 2022

সুরজিৎ দেব, ডায়মন্ড হারবার: শরীরচর্চায় তিনি সদাই সক্রিয়। প্রতিদিন প্রাতঃভ্রমণ, জগিং করেন নিয়ম মেনে। এবার তাঁকে দেখা গেল ক্রিকেটারের ভূমিকায়! ক্রিকেট খেললেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তাঁকে ঘিরে উৎসাহ দেন স্থানীয় বাসিন্দারা। দু’দিনের সফরের শেষ দিনে তিনি শনিবার আসেন বকখালিতে। শনিবার সকাল থেকে বকখালির সমুদ্র সৈকতে ‘চায়ে পে চর্চা’য় যোগ দেন বিজেপি (BJP) কর্মী-সর্মথকদের নিয়ে। তারপর নানাভাবে জনসংযোগ করেন।

Advertisement

শনিবার সকাল প্রথমে বনবিবির মন্দির পরিদর্শন করেন। বনদপ্তরের জঙ্গল ঘুরে দেখেন। পরে টোটোয় চড়ে বঙ্গোপসাগরের মুখে অমরাবতীর ভাঙা বাঁধ পরিদর্শন করেন। জরুরি ভিত্তিতে মেরামত হওয়া বাঁধ ঘুরে দেখেন। সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের অভাব-অভিযোগ শোনেন তিনি। এরপর ফ্রেজারগঞ্জ গ্রাম পঞ্চা‌য়ে‌তের ক্রিকেট (Cricket) টুর্নামেন্টে অংশ নেন দিলীপ ঘোষ। ছিলেন ক্লাব সভাপতি শেখ নজরুল ইসলাম। স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বও উপস্থিত ছিলেন।

[আরও পডুন: এবার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েও ‘ব্রাত্য’ রাজ্যপাল? ভিজিটর হতে পারেন শিক্ষামন্ত্রী]

এরপর নামখানা গ্রাম পঞ্চায়েতের চাঁদপুর এলাকায় চিনাই নদীর দুর্বল বাঁধ ঘুরে দেখেন দিলীপ ঘোষ। সাধারণ মানুষের সঙ্গে সেখানেও কথা বলেন। তাঁদের অভাব-অভিযোগের কথা কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতাকে জানান তাঁরা। এরপর দিলীপের গন্তব্য ছিল নামখানা গ্রাম পঞ্চায়েতের দ্বা‌রিকনগর এলাকা। সেখা‌নে হাতা‌নিয়া দোয়া‌নিয়া নদীর দীর্ঘদিনের বাঁধ প‌রিদর্শন করেন। এ প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ অভিযোগ তোলেন, কেন্দ্র টাকা পাঠালেও কোনও কাজই হয়নি। মাটির বাঁধ। সবটাই দায়সারা কাজ হয়েছে। কংক্রিটের বাঁধ হয়নি। মানুষের ক্ষোভ রয়েছে। বর্ষায় ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রতি বছরই চোখের জল ফেলছেন এলাকার মানুষ। বাস্তুহারা হতে হচ্ছে অনেককেই। চাষের জমি বসত বাড়ি চলে যাচ্ছে নদীগর্ভে।

[আরও পডুন: ‘আমি নেই, ৪০% ভোট পেয়ে দেখান’, বাংলা ছাড়ার আগে সুকান্ত-শুভেন্দুদের চ্যালেঞ্জ দিলীপের]

বিজেপি সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ”এখানকার মানুষ চান না লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, কন্যাশ্রী, যুবশ্রী। তাঁরা বাঁচতে চান। চান কংক্রিটের স্থায়ী বাঁধ।” বাঁধ তৈরি ও মেরামতের নামে শুধুই অর্থ তছরূপ হয়েছে বলে তাঁর অভিযোগ। আসেন কাকদ্বীপ সেচ দপ্তরের অফিসে। সেখানে ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকের সঙ্গে বিষয়গুলি নিয়ে কথাও বলেন। সঙ্গে ছিলেন বিজেপির মথুরাপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি প্রদ্যুৎ বৈদ্য। সমস্ত রিপোর্ট কেন্দ্রীয় সরকারকে জমা দেবেন বলেও জানান দিলীপ ঘোষ।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement
toolbarHome ই পেপার toolbarup ছাঁদনাতলা toolbarvideo শোনো toolbarshorts রোববার