shono
Advertisement
Food Packets

প্যাকেটবন্দি কোন খাবারে কতটা ফ্যাট, কতটা চিনি? লিখতে হবে স্পষ্ট করে, সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় সংস্থার

FSSAI-এর ৪৪তম বৈঠকে বড় সিদ্ধান্ত।
Published By: Kishore GhoshPosted: 06:44 PM Jul 07, 2024Updated: 06:44 PM Jul 07, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: যতখানি মোহময় বিজ্ঞাপন মজে গ্রাহক, ততটা প্যাকেটবন্দি খাবারের গুণমানে মজে না। অনেকেরই এই বিষয়ে কোনও ধারণাই নেই। সম্প্রতি প্রস্তাব উঠেছিল, খাবারে চিনি, নুন এবং ফ্যাটের মাত্রা কত, এবার থেকে তা স্পষ্ট ভাবে প্যাকেটে উল্লেখ করতে হবে। সেই প্রস্তাবকে মান্যতা দিল ভারতের খাদ্য নিরাপত্তা এবং মান বিষয়ক কর্তৃপক্ষ (FSSAI)। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অধীন এই সংস্থা নির্দেশিকা দিয়েছে, প্যাকেটবন্দি খাবারের ক্ষেত্রে তার পুষ্টিগুণ বড় এবং মোটা হরফে প্যাকেটে উল্লেখ করতে হবে প্রস্তুতকারককে।

Advertisement

খাবারের প্যাকেটে পণ্যের এবং কোম্পানির নাম, দাম এবং ছাড়ের কথা লেখা থাকে। বহু ক্ষেত্রেই পুষ্টিগুণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলি লেখা থাকে না। যদিও গ্রাহকের স্বাস্থ্যের জন্য বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোন খাবারে ফ্যাটের পরিমাণ কত, চিনি বেশি না কম রয়েছে, না জেনেই কিনে ফেলেন সাধারণ গ্রাহকেরা। অনেক ক্ষেত্রে প্যাকেটে এত ছোট করে পুষ্টিগুণ লেখা হয় যে তা সহজে চোখেই পড়ে না। এই অবস্থায় পুষ্টিগুণ সম্পর্কে গ্রাহক যাতে আরও বেশি করে সচেতন হয়, তার জন্যই এই প্রস্তাব রাখা হয়েছিল এফএসএসএআই-এর কাছে। কর্তৃপক্ষ তাতে সায় দিয়েছেন।

 

[আরও পড়ুন: নাচেই জগন্নাথ বন্দনা ডোনার, ইন্দ্রাণী হালদারের ভোগে থাকে রকমারি পদ]

সম্প্রতি FSSAI-এর চেয়ারপার্সন অপূর্ব চন্দ্রের সভাপতিত্বে খাদ্য কর্তৃপক্ষের ৪৪তম বৈঠক হয়। তাতে স্বাস্থ্য মন্ত্রক ছাড়াও বাণিজ্য ও উপভোক্তা মন্ত্রক, খাদ্য মন্ত্রক, আইন মন্ত্রকের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, খাবারের প্যাকেটে চিনি, নুন, ফ্যাট, সোডিয়াম ইত্যাদির মাত্রা আগের চেয়ে মোটা, বড় এবং স্পষ্ট হরফে লেখা হবে। যাতে কেনার সময়ে সহজেই তা গ্রাহকদের চোখে পড়ে যায়।

 

[আরও পড়ুন: হার্দিক-নাতাশার বিচ্ছেদের জল্পনায় সিলমোহর! অভিনেত্রীর ভিডিও ঘিরে চাঞ্চল্য]

প্রসঙ্গত, বাচ্চা থেকে বুড়ো, প্যাকেটজাত ফ্রুট জুস সকলেরই বেজায় পছন্দেরও। যদিও কেন্দ্রীয় খাদ্য গুণমান যাচাই বিভাগ ফুড সেফটি স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (FSSAI) ওই ‘ফলের রস’ যাচাই করে সম্পূর্ণ ভিন্ন তথ্য দিয়েছে সম্প্রতি। FSSAI-এর সাম্প্রতিক পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, বাজার চলতি অধিকাংশ ফ্রুট জুসে বিপুল মাত্রায় রাসায়নিক রয়েছে। এই অবস্থায় ভেজাল ফ্রুট জুসগুলির বয়ানে (১০০ শতাংশ বিশুদ্ধ ফলের রস) বদল আনার নির্দেশ দিয়েছে খাদ্য সুরক্ষা দপ্তর।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
Advertisement