shono
Advertisement

হঠাৎ সেনার পোশাকে যাদবপুর ক্যাম্পাসে এক দল যুবক-যুবতী! প্রশ্নের মুখে নিরাপত্তা

ব্যাপারটা কী?
Posted: 05:47 PM Aug 23, 2023Updated: 07:47 PM Aug 23, 2023

দীপালি সেন: ফের প্রশ্নের মুখে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা! এবার সেনার পোশাকে ক্যাম্পাসে ঢুকে পড়ল এক দল যুবক-যুবতী। যারা নিজেদের একবার রাষ্ট্রসঙ্ঘের বিশ্ব শান্তিরক্ষা বাহিনীর স্বেচ্ছাসেবী বলে দাবি করেছে তো একবার নিজেদের দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রকের নিয়ন্ত্রণাধীন বাহিনী বলে দাবি করেছে। তারা নাকি যাদবপুরের র‌্যাগিং সংস্কৃতি শেষ করতে এসেছে। কড়া হাতে পরিস্থিতি সামলাবে বলেও দাবি করা হয়েছিল। কিন্তু কে পাঠাল তাদের, কাদের থেকে অনুমতি নিয়ে সেনার পোশাক পরেছেন তারা, এই সমস্ত প্রশ্ন করতেই সত্যিটা ফাঁস হয়ে গেল।

Advertisement

রাষ্ট্রসংঘের বিশ্ব শান্তিরক্ষা বাহিনীর স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনও নয়, আবার ভারতীয় সেনাও নয়, বরং স্রেফ দক্ষিণ ২৪ পরগনার এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্য তারা। যেখানে নিয়মিত প্রশিক্ষণ চলে। প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, থানায় নিয়োগেরও। কিন্তু ভারতীয় সেনার অনুমতি ছাড়া কি সেনার জলপাই রঙের পোশাক পরা যায়? সেই প্রশ্নটাই এখন ঘুরছে চারিদিকে। সূত্রের খবর, এ বিষয়ে ইস্টার্ন কম্যান্ডের কাছে খবর গিয়েছে। তাদের তরফে কোনও পদক্ষেপ করা হয় কি না সেটাই এখন দেখার।

[আরও পড়ুন: লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের CEO অভিষেক! ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জন্য বিজ্ঞপ্তি ইডির’, পালটা তৃণমূলের]

সংগঠনের গ্রুপ ক্যাপ্টেন নিখিল মণ্ডলের কথায়, “রাষ্ট্রসঙ্ঘের বিশ্ব শান্তিরক্ষা বাহিনীর স্বেচ্ছাসেবী বাহিনী। UNO দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। ভারত সরকারের দ্বারা পরিচালিত। বিশ্বে যেখানে অশান্তি হবে, সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পৌঁছে যাওয়া আমাদের অধিকার এবং কর্তব্য।” যদিও সংগঠনের কর্ণধার কাজী সাদিক হোসেন দাবি করেছেন, “এটা স্রেফ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। সেনার পোশাক পরাটা ভুল হয়েছে। শান্তিবাহিনী তৈরির জন্য কেন্দ্রের কাছে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু অনুমতি এখনও মেলেনি।”

 

[আরও পড়ুন: ‘নিশ্চয়ই সাহায্য করব’, মিজোরামে নিহত বাংলার শ্রমিকদের পরিবারের পাশে মুখ্যমন্ত্রী]

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement