shono
Advertisement
J N Mandal

ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে শিক্ষকতা! বাগুইআটির নামী স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ

অভিযোগ নাকচ করে প্রধান শিক্ষকের দাবি, পুরনো ক্ষোভ মেটাতেই এই দাবি।
Published By: Paramita PaulPosted: 04:54 PM May 18, 2024Updated: 04:54 PM May 18, 2024

বিধান নস্কর, দমদম: ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে শিক্ষকতা! বিস্ফোরক অভিযোগ উঠল বাগুইআটির অশ্বিনীনগরের জে এন মণ্ডল স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। অভিযোগ করেছিলেন স্কুলেরই সহকারী শিক্ষক। পুরনো ক্ষোভ থেকেই সহকারী শিক্ষক এসব করাচ্ছেন বলে দাবি প্রধান শিক্ষকের।

Advertisement

২০২১ সালে বাগুইআটি জে এন মণ্ডল স্কুলের সহকারী শিক্ষক চন্দ্রশেখর বিশ্বাস অভিযোগ এনেছিলেন, প্রধান শিক্ষক ইন্দ্রজিৎ ভট্টাচার্য ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে শিক্ষকতা করছেন। সেই সময় কলকাতা হাই কোর্ট পর্যন্ত বিষয়টি গড়িয়েছিল। ২০২২ সালে প্রধান শিক্ষক ইন্দ্রজিৎবাবু মামলায় জিতে যান। তাঁর দাবি, তার পর আরেক মহিলা (চন্দ্রশেখরের স্ত্রী) গত বছর জুলাই মাসে একই অভিযোগ আনেন। সেই অভিযোগ মতো গত বছর জুলাই মাসে ডিআই নতুন করে তদন্তের জন্য ইন্দ্রজিৎবাবুর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তিনিও ডিআই অফিসে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেন। ওই মহিলার অভিযোগ নিয়েই আবার নতুন করে জলঘোলা শুরু হয়।

[আরও পড়ুন: যোগ্য তো? নথি দিয়ে প্রমাণ করতে হবে রাজ্যের সব শিক্ষককে, জারি নির্দেশিকা]

প্রধান শিক্ষক ইন্দ্রজিৎবাবু জানান, এর আগে সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের যৌন হেনস্তার অভিযোগ রয়েছে। সে সময় অভিভাবকরা প্রধান শিক্ষকের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছিল। প্রধান শিক্ষক তৎকালীন পরিচালন কমিটি ও ডিআইকেও অভিযোগ জানিয়েছিলেন। সেই ক্ষোভে এই সব করা হচ্ছে বলে দাবি ইন্দ্রজিৎ বাবু। বিদ্যালয়ের অন্য আর এক শিক্ষক মনোজ কুমার বিশ্বাস জানান, "প্রধান শিক্ষকের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন মহলে তদন্ত চলছে। তবে চন্দ্রশেখর বাবুর বিরুদ্ধে এর আগে, ছাত্রীদের নির্যাতনের অভিযোগ ছিল। এমনকি স্কুলের অভিভাবকেরা সেই অভিযোগ প্রধান শিক্ষককে জানিয়েছিল।"

[আরও পড়ুন: বছরভর কোমায়, ছিল না ভাষাজ্ঞানও, দ্বাদশে ৯৩ শতাংশ নম্বর পেলেন সেই পড়ুয়াই]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে শিক্ষকতা! বিস্ফোরক অভিযোগ উঠল বাগুইআটির অশ্বিনীনগরের জে এন মণ্ডল স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
  • অভিযোগ করেছিলেন স্কুলেরই সহকারী শিক্ষক।
  • পুরনো ক্ষোভ থেকেই সহকারী শিক্ষক এসব করাচ্ছেন বলে দাবি প্রধান শিক্ষকের।
Advertisement