আজ ৭৬তম স্বাধীনতা দিবস। দেশজুড়ে উৎসবের মেজাজে পালিত হচ্ছে দিনটি। কড়া নিরাপত্তায় মুড়েছে রাজধানী দিল্লি-সহ দেশের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। লালকেল্লায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেন তিনি। রইল স্বাধীনতা দিবসের সমস্ত আপডেট।
বিকেল ৬.০২: উদ্বোধনের আগে আলিপুর জেল সংগ্রহশালা ঘুরে দেখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। স্বাধীনতা দিবসের বিকেলে সেখানে যান তিনি।
বিকেল ৫.০৫: রাজভবনে চা চক্রে পৌঁছলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাক্ষাৎ রাজ্যপাল লা গণেশনের সঙ্গে। ছিলেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়, শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু-সহ একাধিক নেতা-মন্ত্রী।
বিকেল ৪.১০: আটারি-ওয়াঘা সীমান্তে শুরু ‘বিটিং দ্য রিট্রিট’। অংশ নিয়েছেন ভারত-পাকিস্তান সেনা। বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান দেখতে ভিড় জমালেন সাধারণ মানুষ।
বেলা ১.৪১: ৭৬তম স্বাধীনতা দিবসে সেই সমস্ত রেকর্ড ভেঙে এবার মহাকাশে উড়ল ভারতের জাতীয় পতাকা।
বেলা ১২.১৪: স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রোর।
বেলা ১২.০০: নয়াদিল্লিতে কংগ্রেসের ‘আজাদি গৌরব যাত্রা’। পদযাত্রার পুরোভাগে রয়েছেন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী এবং আনন্দ শর্মা।
সকাল ১১.২৩: বারাকপুরে গান্ধীঘাটে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন বাংলার রাজ্যপাল লা গণেশনের।
সকাল ১১.১৮: কলকাতা পুলিশের টর্নেডো বাহিনী তাদের কারিকুরি দেখালেন রেড রোডের রাস্তায়।
সকাল ১১.০৮: রেড রোডে আদিবাসী নৃত্যশিল্পীদের সঙ্গে পা মেলালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সকাল ১১.০৬: সিয়াচেনে উড়ল তেরঙ্গা। হাড় কাঁপানো ঠান্ডায় দাঁড়িয়ে ভারতীয় সেনার জওয়ানরা গাইলেন জাতীয় সংগীত।
সকাল ১১.০৫: রাজ্যদপ্তরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসুর।
সকাল ১১.০০: স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে কাশ্মীরের আরএস পুরা সেক্টরে বিএসএফ এবং পাক রেঞ্জার্সদের মধ্যে মিষ্টি বিনিময় হল।
সকাল ১০.৫৫: বাংলার সমস্ত কৃতী মানুষদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ট্যাবলো প্রদর্শিত হল।
সকাল ১০.৫০: ভারী বৃষ্টির মধ্যেই রেড রোডে নৃত্য প্রদর্শন করল স্কুল পড়ুয়ারা।
সকাল ১০.৪০: সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, একতা নিয়েও প্রদর্শিত হল ট্যাবলো।
সকাল ১০.৩৩: প্রদর্শিত হচ্ছে স্বাস্থ্যসাথী, স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ড, ঐক্যশ্রী, সবুজ সাথী প্রকল্পের ট্যাবলো।
সকাল ১০.৩২: দুয়ারে রেশন প্রকল্পের ট্যাবলোও রয়েছে রেড রোডে।
সকাল ১০.৩০: মহিলা ক্ষমতায়নের প্রতীক ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্পের ট্যাবলোও প্রদর্শন করা হল।
সকাল ১০.২৮: মাটির সৃষ্টি প্রকল্পের ট্যাবলো প্রদর্শিত হল রেড রোডে।
সকাল ১০.২৬: বাংলার ১০০ বিপ্লবীর প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন নব নালন্দা স্কুলের পড়ুয়াদের। প্রত্যেকের হাতে ছিল বিপ্লবীদের ছবি।
সকাল ১০.২০: রেড রোডের কুচকাওয়াজে দুর্গাপুজোর ট্যাবলো। সঙ্গে চলল মুখ্যমন্ত্রীর গাওয়া গান।
সকাল ১০.০১: রেড রোডে জাতীয় পতাকা উত্তোলন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। পতাকা উত্তোলনের সঙ্গে সঙ্গে হেলিকপ্টার থেকে হল পুষ্পবৃষ্টি।
সকাল ৯.৫৯: রেড রোডে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন। নিরাপত্তার স্বার্থে ১৩টি জোনে ভাগ করা হয়েছে রেড রোডকে। পুলিশ মেমোরিয়ালে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন মুখ্যমন্ত্রীর। মুখ্যমন্ত্রীকে দেওয়া হল ‘গার্ড অফ অনার’।
সকাল ৯.৪০: মধ্যরাতেই দেশবাসীকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সকাল ৯.০০: বহুদিনের রীতি ভাঙলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেড় ঘণ্টার ভাষণে ব্যবহার করলেন না টেলি প্রম্পটার। বদলে কাগজ দেখে বক্তব্য রাখলেন তিনি।
সকাল ৮.৫৫: নয়া দেশ গড়ার স্বপ্ন দেখিয়ে ভাষণ শেষ করলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রায় ১ ঘণ্টা ২২ মিনিট বক্তব্য রাখলেন তিনি।
সকাল ৮.৫১: লালকেল্লা থেকে ফের পরিবারতন্ত্রকে কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রীর। বললেন, ‘ভাই-ভাতিজাতন্ত্র দেশের ক্ষতি করছে। দুর্নীতিকে ঘৃণা করলে তবেই দেশের উন্নয়ন সম্ভব।’
সকাল ৮.৪৭: খুব শীঘ্রই দেশে ৫জি পরিষেবা চালু হবে। লালকেল্লা থেকে ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর।
সকাল ৮.৪৩: দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে নয়া স্লোগান প্রধানমন্ত্রীর। লাল বাহাদুর শাস্ত্রী এবং অটলবিহারী বাজপেয়ীর স্লোগান মিশিয়ে তৈরি করলেন, ‘জয় জওয়ান, জয় কিষান, জয় বিজ্ঞান, জয় অনুসন্ধান’। জোর দিলেন প্রতিযোগিতামূলক যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোয়।
সকাল ৮.৩২: ভারত উৎপাদন ক্ষেত্রে পরিণত হচ্ছে। কমছে আমদানি। বললেন প্রধানমন্ত্রী।
সকাল ৮.৩০: এই প্রথমবার দেশে নির্মিত কামানে তোপধ্বনি লালকেল্লায়। প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে উঠে এল সেই কথাও।
সকাল ৮.২৬: লালকেল্লা থেকে আত্মনির্ভর ভারতে জোর মোদির।
সকাল ৮.২২: মহিলা-পুরুষ সমানাধিকার না পেলে অগ্রগতি সম্ভব নয়। একতাও সম্ভব নয়। নারীকে অপমান করব না, এই সংকল্প নিতে হবে। বললেন মোদি।
সকাল ৮.১৫: নাগপুরে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সদরদপ্তরে জাতীয় পতাকা তুললেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত।
সকাল ৮.১৩: কোভিডকালে ভারত দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে: মোদি।
সকাল ৮.০৯: বিকশিত ভারতের সংকল্প নিয়ে চলতে হবে। বলছেন প্রধানমন্ত্রী।
সকাল ৮.০৪: আগামী ২৫ বছরের জন্য পঞ্চ সংকল্প প্রধানমন্ত্রীর। এক, বিকশিত ভারত। দুই, দাসত্ব থেকে মুক্তি। তিন. উত্তরাধিকার নিয়ে গর্ব। চতুর্থ, ঐক্য। পঞ্চম, নাগরিক কর্তব্য।
সকাল ৮.০২: আগামী ২৫ বছর দেশের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ের মধ্যে স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্বপ্নপূরণ করতে হবে। বলছেন মোদি।
সকাল ৮.০০: সারা বিশ্ব এখন ভারতের উপর বিশ্বাস করছে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিশ্বের দরবারে ভারতকে নয়া সম্মান দিয়েছে। দেশবাসী রাজনৈতিক স্থিরতার গুরুত্ব বুঝেছে: মোদি।
সকাল ৭.৪৯: অনেক বাধা সত্ত্বেও এগোচ্ছে ভারত। অনেকে মনে করতেন, ভারতের বিভিন্নতাই দেশের দুর্বলতা। কিন্তু দেশের এই বিভিন্নতা ভারতের সবচেয়ে বড় শক্তি: মোদি
সকাল ৭.৪৬: স্বাধীনতার জন্য আত্মবলিদান দিয়েছেন যাঁরা, তাঁদের স্বপ্নপূরণের সময়: প্রধানমন্ত্রী।
সকাল ৭.৪১: প্রধানমন্ত্রী ভাষণে উঠে এল সিধু-কানহো, বীরসা মুণ্ডাদের কথা। বললেন, “স্বাধীনতার লড়াইয়ে আদিবাসী সমাজের অবদান ভোলা যায় না।”
সকাল ৭.৪০: স্বাধীনতা আন্দোলনে অবদানের জন্য মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, বি আর আম্বেদকরের সঙ্গে বীর সাভারকরকে এক আসনে বসালেন প্রধানমন্ত্রী।
সকাল ৭.৩৮: স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা বিপ্লবীদের উদ্দেশে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর।
সকাল ৭.৩৩: ৭৬তম স্বাধীনতা দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণ প্রধানমন্ত্রী। দেশবাসীকে জানালেন শুভেচ্ছা।
সকাল ৭.২০: লালকেল্লায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
সকাল ৭.১৫: লালকেল্লায় পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গী প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং।
সকাল ৭.০৫: রাজঘাটে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।