সমস্ত জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে বাংলা-সহ পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করল কমিশন। বাংলার ২৯৪, কেরলের ১৪০, তামিলনাডুর ২৩৪, অসমের ১২৬ ও পুদুচেরির ৩০টি আসনে নির্বাচন মার্চ ও এপ্রিল মাসে।
সন্ধে ৬টা ৪৯: ”২০১১ সালের নির্বাচনের সময় তো মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন আট দফায় ভোট হোক।” কটাক্ষ শমীকের।
সন্ধে ৬টা ৪৭: ”২০১১ সালের পরে এই রাজ্যে কোনও ভোট শান্তিপূর্ণ ভাবে হয়নি। ফেরেনি গণতন্ত্রের পরিবেশ। এই পরিবেশ কারা তৈরি করেছে? কেন আজ ৮ দফায় ভোট করতে হচ্ছে?” মুখ্যমন্ত্রীকে পালটা প্রশ্ন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যের।
সন্ধে ৬টা ৩৬: নির্বাচনের কাজে তদারকির জন্য তৃণমূল কংগ্রেসের ১২ জন সদস্যের নাম ঘোষণা দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের।
সন্ধে ৬টা ২৫: ”আমাকে এত ভয় কেন?” কটাক্ষ মুখ্যমন্ত্রীর।
সন্ধে ৬টা ২২: ”বাংলায় ৮ দফায় ভোট কেন”, প্রশ্ন তুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ক্ষোভ উগরে দিয়ে তাঁর বক্তব্য, ”কমিশনের কাছ থেকে ন্যায়বিচার কাম্য।” তাঁর অভিযোগ, ”বাংলায় কারা নির্বাচনী পর্যবেক্ষক হবেন, তা বিজেপি আগেই জানত।”
সন্ধে ৬টা: ”আট দফায় ভোট হোক, আপত্তি নেই। কেবল সব দফায় যেন স্বচ্ছ ভাবে ভোটগ্রহণ হতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে।” জানালেন সিপিএম নেতা মহম্মদ সেলিম।
বিকেল ৫টা ৫০: ”বিশেষ পর্যবেক্ষক নামেই থাকে, কাজে দেখিনি। পর্যবেক্ষকদের রাজ্য ও কেন্দ্রই নিয়ন্ত্রণ করে”, ক্ষোভ প্রকাশ কংগ্রেস নেতা আবদুল মান্নানের।
বিকেল ৫টা ২৯: অষ্টম দফার ভোট ৩৫ আসনে ২৯ এপ্রিল। আসনগুলি হল- মালদহ (৬), মুর্শিদাবাদ (১১), বীরভূম (১১), কলকাতা (৭)।
বিকেল ৫টা ২৮: রাজ্যে সপ্তম দফার ৩৬ আসনে ভোট ২৬ এপ্রিল। আসনগুলি হল- মালদহ (৬), মুর্শিদাবাদ (১১), পশ্চিম বর্ধমান (৯), কলকাতা (৪), দক্ষিণ দিনাজপুর (৬)।
বিকেল ৫টা ২৭: রাজ্যে ষষ্ঠ দফার ৪৩ আসনে ভোট ২২ এপ্রিল। আসনগুলি হল- উত্তর ২৪ পরগনা (১৭), নদিয়া (৯), পূর্ব বর্ধমান (৮), উত্তর দিনাজপুর (৯)।
বিকেল ৫টা ২৫: রাজ্যে পঞ্চম দফার ৪৫ আসনে ভোট ১৭ এপ্রিল। আসনগুলি হল- উত্তর ২৪ পরগনা (১৬), নদিয়া (৮), পূর্ব বর্ধমান (৮), জলপাইগুড়ি (৭), দার্জিলিং (৫), কালিম্পং (১)।
বিকেল ৫টা ২২: পশ্চিমবঙ্গে ৮ দফায় ভোট। প্রথম দফায় ৩০ আসনে ভোট ২৭ মার্চ। আসনগুলি হল- পুরুলিয়া (৯), বাঁকুড়া (৪), ঝাড়গ্রাম (৪), পশ্চিম মেদিনীপুর (৬), পূর্ব মেদিনীপুর (৭)।
দ্বিতীয় দফায় ৩০ আসনে ভোট ১ এপ্রিল। আসনগুলি হল- বাঁকুড়া (৮), পশ্চিম মেদিনীপুর (৯), পূর্ব মেদিনীপুর (৯), দক্ষিণ ২৪ পরগনা (৪)।
তৃতীয় দফার ৩১ আসনে ভোট ৬ এপ্রিল। আসনগুলি হল- হাওড়া (৭), হুগলি (৮), দক্ষিণ ২৪ পরগনা (১৬)।
চতুর্থ দফার ৪৪ আসনে ভোট ১০ এপ্রিল। আসনগুলি হল- হাওড়া (৯), হুগলি (১০), দক্ষিণ ২৪ পরগনা (১১), আলিপুরদুয়ার (৫), কোচবিহার (৯)।
বিকেল ৫টা ২১: পুদুচেরিতে ৬ এপ্রিল ভোট। এক দফাতেই ভোটগ্রহণ।
বিকেল ৫টা ১৯: তামিলনাডুতে ৬ এপ্রিল ভোট। এক দফাতেই ভোটগ্রহণ।
বিকেল ৫টা ১৮: কেরলে ৬ এপ্রিল ভোট। এক দফাতেই ভোটগ্রহণ।
বিকেল ৫টা ১৫: অসমে ৩ দফায় ভোট। ভোট শুরু ২৭ মার্চ। সব রাজ্যের ভোট গণনা ২ মে।
বিকেল ৫টা ১৪: বিজ্ঞাপন দিয়ে জানাতে হবে ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্তদের।
বিকেল ৫টা ১৩: একজন প্রার্থীর সর্বোচ্চ খরচ ৩০.৮০ লক্ষ টাকা।
বিকেল ৫টা ০৭: চিহ্নিত করা হয়েছে স্পর্শকাতর ভোটকেন্দ্রগুলি।
বিকেল ৫টা ০৪: সমস্ত ধর্মীয় অনুষ্ঠান, বোর্ড পরীক্ষার কথা মাথায় রেখেই নির্ঘণ্ট তৈরি করা হয়েছে।
বিকেল ৫টা ০৩: ৮০ বছরের ঊর্ধ্বে পোস্টাল ব্যালটে ভোট।
বিকেল ৫টা ০১: মনোনয়ন জমা দিতে প্রার্থীর সঙ্গে দু’জনের বেশি নয়। বাড়ি বাড়ি প্রচারে প্রার্থী-সহ সর্বোচ্চ পাঁচজন।
বিকেল ৪টে ৫৮: পশ্চিমবঙ্গে ভোটের বিশেষ পর্যবেক্ষক অজয় নায়েক। পুলিশ পর্যবেক্ষক মৃণালকান্তি দাস ও বিবেক দুবে। আয়-ব্যয় পর্যবেক্ষক ভি মুরলী কুমার।
বিকেল ৪টে ৫৭: ভোট প্রচারে রোড শোয়ে একসঙ্গে ৫টির বেশি গাড়ি নয়।
বিকেল ৪টে ৫৫: নিরাপত্তা বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতে রাজ্যের পুলিশ ও সিআরপিএফ যৌথভাবে কাজ করবে।
বিকেল ৪টে ৫৩: সব রাজ্যে পর্যাপ্ত বাহিনী মোতায়েন থাকবে।
বিকেল ৪টে ৫০: ১ ঘণ্টা বাড়ছে ভোটদানের সময়।
বিকেল ৪টে ৪৭: ৫ রাজ্যে সব ভোটকেন্দ্র একতলায় থাকতে হবে।
বিকেল ৪টে ৪৬: বাংলায় মোট ১ লক্ষ ১ হাজার ৯১৬টি বুথে ভোট হবে। ২০১৬ সালে ভোট হয়েছিল ৭৭ হাজার ৪১৩টি বুথে। সেই হিসেবে এবার বুথের সংখ্যা বাড়ছে ৩১ শতাংশ।
বিকেল ৪টে ৪৫: কোনও বুথেই ১ হাজারের বেশি ভোটার নয়।
বিকেল ৪টে ৪৪: বাংলায় তফসিলি জাতির সংরক্ষিত আসন ৬৮টি। ১৬টি তফসিলি উপজাতির জন্য।
বিকেল ৪টে ৪৩: ৩০ মে শেষ হচ্ছে বাংলা ও অসম বিধানসভার মেয়াদ।
বিকেল ৪টে ৪১: ‘করোনাকালে ভোটারদের স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষ নজর রাখা হবে’, বললেন সুনীল অরোরা।
বিকেল ৪টে ৪০: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক, রেলমন্ত্রক এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রকের সঙ্গে আলোচনা করেই নির্বাচনের নির্ঘণ্ট স্থির করা হয়েছে।
বিকেল ৪টে ৩৫: করোনা বিধি মেনেই নির্বাচন, জানালেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার।
বিকেল ৪টে ৩০: দিল্লিতে শুরু নির্বাচন কমিশনের সাংবাদিক বৈঠক। উপস্থিত মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা।