shono
Advertisement

Breaking News

Indian women football

আন্তর্জাতিক মহিলা ফুটবলে জঙ্গলমহলের মৌসুমী, দেশের জার্সি গায়ে নামবেন মায়ানমারের বিরুদ্ধে

সমাজমাধ্যম জুড়ে শুভেচ্ছাবার্তায় ভাসছেন মৌসুমী।
Published By: Suchinta Pal ChowdhuryPosted: 03:15 PM Jul 08, 2024Updated: 07:07 PM Jul 08, 2024

সম্যক খান, মেদিনীপুর: পিছিয়ে পড়া জঙ্গলমহলের নারীশক্তির কামাল দেখা যাবে সুদূর মায়ানমারে। আন্তর্জাতিক মহিলা ফুটবলে (Indian women football) মায়ানমারের বিরুদ্ধে দেশের জার্সি গায়ে মাঠে খেলতে দেখা যাবে জঙ্গলমহল শালবনির মৌসুমী মুর্মুকে। একদিকে এই জেলারই নারায়ণগড় থেকে একজন অ‌্যাথলিট আভা খাটুয়া আগামী প‌্যারিস অলিম্পিক্সে অংশ নিচ্ছেন দেশের হয়ে। ঠিক সেই আবহেই আন্তর্জাতিক ফুটবলে জেলার অপর মেয়ের অংশগ্রহণ রীতিমতো তাৎপর্যপূর্ণ এবং গর্বের বলেই মনে করা হচ্ছে।

Advertisement

আগামী ৯ এবং ১২ জুলাই মায়ানমারে গিয়ে সেদেশের বিরুদ্ধে খেলবে ভারতের জাতীয় দল। সেই জাতীয় দলে মিডফিল্ডার হিসাবে নাম ঘোষণা করা হয়েছে মৌসুমী মুর্মুর। রাজ‌্য সরকার আয়োজিত জঙ্গলমহল কাপ প্রতিযোগিতায় শালবনির জাগরণ ক্লাবের হাত ধরে ২০১৬ সালে উত্থান মৌসুমীর। ওই জঙ্গলমহল কাপ রাজ‌্য তথা দেশকে একাধিক ফুটবলার থেকে শুরু করে ক্রীড়বিদ উপহার দিয়েছে। কলকাতা ময়দানে ইস্টবেঙ্গেল মহিলা দল, শ্রীভূমি এফসির হয়েও খেলেছেন মৌসুমী।

অভাবের সংসার ছিল মৌসুমীর। তাঁর কথায়, দেশের হয়ে খেলার সুযোগ পাওয়াটা সৌভাগ্যের। প্রশিক্ষকরা নানাভাবে সাহায‌্য করছেন। এক্ষেত্রে, উল্লেখ করা যেতে পারে মৌসুমীর দাদা সুব্রত মুর্মুও একজন ফুটবলার। তিনি এখন ইস্টবেঙ্গলের নিয়মিত সদস‌্য। এনিয়ে শালবনি জাগরণ ক্লাবের কর্মকর্তা সন্দীপ সিংহ বলেছেন, এর আগেও মৌসুমী জাতীয় দলের হয়ে দু-একবার বিদেশ যাওয়ার ডাক পেয়েছেন। কিন্তু মাঠে নামার সুযোগ হয়নি। এবার বিদেশের মাটিতে নিশ্চয় খেলার সুযোগ পাবেন তিনি। জেলার দুই কৃতীর সাফল্যে খুশি জেলাবাসীও। সমাজমাধ‌্যম জুড়ে সাফল‌্যবার্তায় ভাসছেন দুজনে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • পিছিয়ে পড়া জঙ্গলমহলের নারীশক্তির কামাল দেখা যাবে সুদূর মায়ানমারে।
  • আন্তর্জাতিক মহিলা ফুটবলে মায়ানমারের বিরুদ্ধে দেশের জার্সি গায়ে মাঠে খেলতে দেখা যাবে জঙ্গলমহল শালবনির মৌসুমী মুর্মুকে।
  • আন্তর্জাতিক ফুটবলে জেলার মেয়ের অংশগ্রহণ রীতিমতো তাৎপর্যপূর্ণ এবং গর্বের বলেই মনে করা হচ্ছে।
Advertisement