সুব্রত বিশ্বাস: দেবীর আগমনের আগে পরিচ্ছন্নতায় জোর দিচ্ছে রেল। হাওড়ার ডিআরএম সঞ্জীবকুমার বলেন, “আগে স্টেশন আলো দিয়ে সাজানো হত। এখন স্টেশন ভবনটির সামনে স্থায়ীভাবে আলোয় সাজানো থাকে সারাবছর। ফলে নতুন কিছু আর হওয়ার নয়। তবে ভবনটি রঙিন করা হবে।”
স্টেশনের সামনে, পার্কিং এলাকা, রাস্তাঘাটগুলি বাড়তি পরিচ্ছন্ন করে রাখা হবে পুজোর সময়। এজন্য ঠিকা কর্মীর সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হকারদের ফেলা ময়লাতে এসব নোংরা হয়। তবে তাঁদের সতর্ক করা হয়েছে। পাশাপাশি স্টেশনগুলিতে পুজোর সময় রাতভর দর্শনার্থীদের ভিড় থাকবে। ফলে প্ল্যাটফর্ম ধোয়ার দিকে বিশেষ নজর দিয়ে কাজ করতে হবে সাফাই কর্মীদের। যাতে ঘুরতে বেরনো কারও অসুবিধা না হয়।
[আরও পড়ুন: মুর্শিদাবাদে টিউবওয়েল মেরামত করতে গিয়ে দুর্ঘটনা, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত কিশোর]
একইরকমভাবে শিয়ালদহতেও পরিচ্ছন্নতায় জোর দেওয়া হয়েছে। হাওড়া স্টেশনে বেড়াতে বেরনো মানুষজনের জন্য ফুডপ্লাজায় খাবারের বিশেষত্ব বাড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বে থাকা অমর ঠক্কর। পাশাপাশি পুজোর দিনগুলিতে নান্দনিক বিষয়টি বাড়াতে পুরো পুজোর থিমে সাজানো হবে। রাতদিন সব সময় আঞ্চলিক খাবারের পাশাপাশি সব ধরনের খাবার পাওয়া যাবে।