shono
Advertisement
Diwali

দিওয়ালিতে দূষণ কমল কলকাতায়, স্বস্তি বাতাসের গুণগত মানের সূচকে

রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ দাবি করছে, বেআইনি বাজি বিক্রির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার ফলে বাতাসের গুণগত মান অনেকটা নিয়ন্ত্রণ করা গিয়েছে।
Published By: Subhankar PatraPosted: 09:02 AM Nov 03, 2024Updated: 09:22 AM Nov 03, 2024

স্টাফ রিপোর্টার: শুক্রবার আলো-শব্দের উৎসবের রাতে গতবারের থেকে দূষণের নিরিখে উন্নত মান কলকাতার। কেন্দ্রগুলোর তথ‌্য অনুযায়ী বেশি স্বস্তি রবীন্দ্র সরোবরে। দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের এক আধিকারিক সংবাদসংস্থাকে জানান, শনিবার সকাল ৯টায় বিধাননগর চত্বরে বাতাসের গুণগত মানের সূচক ছিল ২১৯। বালিগঞ্জে ছিল ২৮৮। যাদবপুরে ছিল ২১০। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে ছিল ২১১। সবগুলিই ‘খারাপ’ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে। সাধারণত বাতাসের গুণগত মানের সূচক ২০১-৩০০র মধ্যে থাকলে তা ‘খারাপ’ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

Advertisement

যদিও ফোর্ট উইলিয়াম, রবীন্দ্র সরোবর এবং ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের কাছে বাতাসের গুণগত মানের সূচক ছিল ২০০-র নিচে। শনিবার সন্ধ‌্যা ৬টার হিসাবে ভিক্টোরিয়ায় ওজোন, কার্বন মনোক্সাইডে অস্বস্তি বাড়ায়নি। সালফার ডাই-অক্সাইড, অ‌্যামোনিয়া ও নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড সবুজ দাগ পেরোয়নি। 

রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ দাবি করছে, বেআইনি বাজি বিক্রির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার ফলে বাতাসের গুণগত মান অনেকটা নিয়ন্ত্রণ করা গিয়েছে। বাজি ফাটানোতে একটু কড়াকড়ি বাড়ালে ফল আরও ভালো হত বলে মত পরিবেশপ্রেমীদেরও। যাদবপুর, টালিগঞ্জ, কসবা, বেহালা, বেলেঘাটা, এন্টালি, চিৎপুর, কাশীপুর, দমদম এবং লেকটাউন এলাকায় নজরদারি বৃদ্ধির প্রয়োজন বলে মনে করছেন অনেকে।

তবে শুক্রবার রাত ১০টায় রবীন্দ্রভারতীর কাছে বাতাসের গুণগত মানের সূচক ৩৩৩ ছিল। কোনও অঞ্চলে সূচক ৩০০-র থেকে বেশি হয়ে গেলেই সেখানকার বাতাস ‘খুব খারাপ’ হিসাবে বিবেচিত হয়। সামগ্রিক ভাবে অবশ‌্য কলকাতায় ২০০ গড় বজায় ছিল। ওই সময়ে বালিগঞ্জে বাতাসের মানের সূচক ২০০-র নিচেই ছিল। আবার কোথাও কোথাও ছিল আরও কম। যেমন রবীন্দ্র সরোবরে সূচক ছিল ৯১।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • আলো-শব্দের উৎসবের রাতে গত বছরগুলোর থেকে দূষণ কমল কলকাতার।
  • কেন্দ্রগুলোর তথ‌্য অনুযায়ী বেশি স্বস্তি রবীন্দ্র সরোবরে।
  • রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ দাবি করছে, বেআইনি বাজি বিক্রির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার ফলে বাতাসের গুণগত মান অনেকটা নিয়ন্ত্রণ করা গিয়েছে।
Advertisement