shono
Advertisement
R G Kar

'শব্দ নিয়ে খেলা চলছে', সিবিআইয়ের চতুর্থ স্টেটাস রিপোর্টে অসন্তুষ্ট অভয়ার আইনজীবী

আগামী মাসে ফের রিপোর্ট পেশ করবে সিবিআই।
Published By: Tiyasha SarkarPosted: 06:55 PM Jun 10, 2025Updated: 06:55 PM Jun 10, 2025

অর্ণব আইচ: আর জি কর কাণ্ডের পর পেরিয়েছে ১০ মাস। মঙ্গলবার শিয়ালদহ আদালতে চতুর্থ স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছে সিবিআই। এই রিপোর্টে একেবারেই সন্তুষ্ট নন অভয়ার আইনজীবী। তিনি আদালতে দাবি করলেন, "শব্দ নিয়ে খেলা চলছে।" পাশাপাশি তাঁর অভিযোগ, পুরনো রিপোর্টের অংশই কপি-পেস্ট করে বারবার ব্যবহার করা হচ্ছে।

Advertisement

গত আগষ্টে আর জি কর মেডিক্যালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল বাংলা। আঁচ পড়েছিল গোটা দেশে। কর্মবিরতির পথে হেঁটেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। জল গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। ধৃত দুজন টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল ও আর জি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ইতিমধ্যে জামিনে মুক্তও হয়েছেন। সেই ঘটনায় মঙ্গলবার শিয়ালদহ আদালতে চতুর্থ স্টেটাস রিপোর্ট জমা করল সিবিআই।

সিবিআই আগের রিপোর্টে যাদের জেরা করা হয়েছে বলে দাবি করেছিল, সেই নথি দেখতে চান বিচারক। এদিকে নির্যাতিতার আইনজীবীদের দাবি করেন সিবিআই শব্দ নিয়ে খেলছে। এদিনের রিপোর্টের বেশিরভাগ অংশই আগের রিপোর্টের কপি-পেস্ট, সিবিআই শুধু বলে যাচ্ছে সিসিটিভি দেখছে, বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ‍্য যাচাই করা হচ্ছে কিন্তু আদতে তা হচ্ছে না বলেই দাবি। এদিকে চার্জশিট জমা না পরায় অভিজিৎ মণ্ডল এবং সন্দীপ ঘোষ জামিন পেয়ে গিয়েছেন বলেও এদিন মন্তব্য করেছেন অভয়ার আইনজীবী।

অভয়া কাণ্ডের পর সোশাল মিডিয়ায় নানারকম তথ্য ছড়িয়েছে। সিবিআইয়ের তরফে নোডাল অফিসারের মাধ‍্যমে একটি সংস্থাকে দিয়ে সেগুলোর সত্যতা যাচাই করানো হচ্ছে বলে খবর। বিচারক এদিন বলেন, রিপোর্ট পেতে দেরি হচ্ছে এই মর্মে আদালতে আবেদন করতে হবে। আদালত সেই মতো অর্ডার দেবে। আগামী ১৬ জুলাই পরবর্তী স্টেটাস রিপোর্ট জমা দেবে সিবিআই।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • আর জি কর কাণ্ডের পর পেরিয়েছে ১০ মাস। মঙ্গলবার শিয়ালদহ আদালতে চতুর্থ স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছে সিবিআই।
  • এই রিপোর্টে একেবারেই সন্তুষ্ট নন অভয়ার আইনজীবী। তিনি আদালতে দাবি করলেন, "শব্দ নিয়ে খেলছে।"
  • পাশাপাশি তাঁর অভিযোগ, পুরনো রিপোর্টের অংশই কপি-পেস্ট করে বারবার ব্যবহার করা হচ্ছে।
Advertisement