shono
Advertisement
RG Kar Verdict Live Updates

RG Kar Verdict Live Updates: 'সঞ্জয় নির্যাতিত', বেকসুর খালাসে হাই কোর্টে যাচ্ছেন আইনজীবীরা

Published By: Sayani SenPosted: 10:31 AM Jan 20, 2025Updated: 05:47 PM Jan 20, 2025

আর জি কর তরুণী চিকিৎসক ধর্ষণ-খুন মামলায় দোষী  সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়। সোমবার সাজা ঘোষণা। ফাঁসি নাকি যাবজ্জীবন, কী শাস্তি দেয় আদালত? সেদিকে নজর গোটা দেশের। গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল এই মামলা সংক্রান্ত যাবতীয় খুঁটিনাটি তথ্যের জন্য নজর রাখুন RG Kar সাজা ঘোষণা লাইভ আপডেটে।

Advertisement

বিকেল ৫.৩৬: সঞ্জয় রায়কে 'বেকসুর খালাস' করাতে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছেন তার আইনজীবী সেঁজুতি চক্রবর্তী। সাজা ঘোষণার পরই তিনি জানান, "আমরা সঞ্জয়কে নির্যাতিত বলে মনে করছি। হাই কোর্টে যাবই। তাঁকে খালাস করানোর জন্যই যাচ্ছি। অভিযুক্ত, যিনি দোষী প্রমাণিত হচ্ছেন, তাঁর অধিকার থাকে উচ্চ আদালতে আবেদন করার।"

দুপুর ৩.২০: শাস্তি ঘোষণার পর মমতা বলেন, "আমরা প্রথম দিন থেকে ফাঁসি দাবি করেছি, আজও করছি। আমার কথা বলতে পারি বা আমার দলের বক্তব্য, আমরা ৩টি কেসে ৫২-৫৪ দিনের মধ্যে ফাঁসির সাজা দিয়েছি। বিচারের রায় নিয়ে আমি কিছু বলব না। আমাদের হাতে কেসটা থাকলে, অনেকদিন আগে ফাঁসির অর্ডার করিয়ে দিতে পারতাম। আমি জানি না কীভাবে কী হয়েছে। ডিটেলস তো সিবিআই করেছে। ইচ্ছা করে আমাদের হাত থেকে মামলা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এই অপরাধের চরমতম শাস্তি হওয়া উচিত ছিল।" সঞ্জয়কে 'নরপিশাচ' বলে উল্লেখ করলেন মুখ্যমন্ত্রী। 
দুপুর ৩.১৫: আদালতের রায়কে সমর্থন বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের। "মৃত্যুদণ্ড থাকাই উচিত নয়", বললেন তিনি।
দুপুর ৩.১৩:
রায় শুনে কান্নায় ভেঙে পড়লেন নির্যাতিতার বাবা-মা। আর্থিক সাহায্য নেবেন না বলে জানালেন তাঁরা।
দুপুর ২.৫৬:
সাজা ঘোষণার পর আদালত কক্ষ থেকে বেরলেন বিচারক।
দুপুর ২.৫৫:
আদালতের রায় চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে যেতে পারে সঞ্জয়।
দুপুর ২.৫৩: "আমার তো বদনাম হয়ে গেল", আমৃত্যু কারাদণ্ডের নির্দেশের পর বলল সঞ্জয় রায়।
দুপুর ২.৫১:
আর জি কর ধর্ষণ-খুনে (RG Kar Case) সঞ্জয় রায়ের আমৃত্যু কারাদণ্ডের নির্দেশ শিয়ালদহ আদালতের। নিহতের পরিবারকে রাজ্য সরকারকে ১৭ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য দিতে হবে। এমনই নির্দেশ দিল আদালত। সঞ্জয় রায়ের ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করেন বিচারক। 
দুপুর ২.৪৯:
কী কী ধারায় দোষী, তা পড়ে শোনাচ্ছেন বিচারক অনির্বাণ দাস।
দুপুর ২.৪৬:
কাঠগড়ায় দোষী সঞ্জয় রায়। 
দুপুর ২.৪৪:
আদালত কক্ষে ঢুকলেন বিচারক অনির্বাণ দাস। ঢুকেই আদালত কক্ষের দরজা বন্ধ করে দিলেন তিনি।
দুপুর ২.৪১:
আদালত কক্ষে পৌঁছলেন নির্যাতিতার বাবা-মা। অন্যান্য দিনের তুলনায় ভিড় অনেক বেশি।
দুপুর ২.৩৭:
মৌলালিতে কংগ্রেসের মিছিল ঘিরে উত্তেজনা।
দুপুর ২.২৪:
শিয়ালদহ আদালত চত্বরে অগণিত মানুষের জমায়েত।
দুপুর ১.৩৬:
আদালত কক্ষ থেকে বেরলেন বিচারক।
দুপুর ১.১৩:
বিচারক অনির্বাণ দাস বলেন, "এখন ঘর ফাঁকা করে দিন। রায় দিতে একটু কাজ করতে হবে। দুপুর ২.৪৫ মিনিটে আবার আসুন।" দুপুর ২.৪৫ মিনিটে সঞ্জয়ের সাজা ঘোষণা করবেন তিনি। 
দুপুর ১.১১:
বিকল্প শাস্তির আর্জি সঞ্জয়ের আইনজীবীর।
দুপুর ১.০৮:
"সময় বেশি নেই। যা বলবেন সংক্ষেপে বলুন।" সঞ্জয়ের আইনজীবীকে বললেন বিচারক। 
দুপুর ১.০৭: 
এবার আদালতে সওয়াল নির্যাতিতার আইনজীবীর। বললেন, "সমস্ত অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে। সিভিক ভলান্টিয়ার হিসাবে অভিযুক্তের আর জি কর হাসপাতালে যাতায়াত ছিল। তাকে আদালত দোষী সাব্যস্ত করেছে। সর্বোচ্চ সাজা চাইছি।"
দুপুর ১.০১:
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে কেঁদে ফেলল সঞ্জয় রায়। 
বেলা ১২.৫৮:
বিচারক বলেন, "চিকিৎসকের মৃত্যু সমাজের বড় ক্ষতি।"
বেলা ১২.৫৫:
বিরলতম কেস কীসের উপর ভিত্তি করে হয়, অতীতের বেশ কয়েকটি মামলার উদাহরণ টেনে বলছেন সঞ্জয়ের আইনজীবী। মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা করলেন তিনি। বলেন, "মৃত্যুদণ্ডের পক্ষে নই, সংশোধনের সুযোগ দিতে হবে।"
বেলা ১২.৫০:
সারা দেশে আলোড়ন ফেলেছে এই ঘটনা। সেবার জন্য যিনি কাজ করছিলেন, তাঁকে খুন। বিরলের মধ্যে বিরলতম অপরাধ। সঞ্জয়ের মৃত্যুদণ্ডের দাবি CBI আইনজীবীর।
বেলা ১২.৪৯:
উত্তরে সঞ্জয় জানায়, কেউ যোগাযোগ করেনি। সে জানায়, "পুলিশ বারাকে থাকতাম। মায়ের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ নেই।" বারবার নিজেকে নির্দোষ দাবি সঞ্জয়ের। ফের বলে, "আমি কিছু করিনি স্যার। আমাকে দোষী প্রমাণিত করা হয়েছে।"
বেলা ১২.৪৮:
বিচারক বলেন, "আমি ৩ ঘন্টা সময় দিয়েছি শোনার জন্য। যা যা প্রমাণ এসেছে, আপনার চেয়ে ভালো কেউ জানে না। আমার কাছে যা যা এসেছে তার উপর ভিত্তি করে আমি বিচার করতে পারি। আপনি যা বলেছেন সব রেকর্ডেড। আমার মনে হয়েছে সব সঠিক। আমি জানাতে চেয়েছি শাস্তির বিষয়ে। আপনার বাড়িতে কে আছে? বাড়ির লোক যোগাযোগ করেছে?" 
বেলা ১২.৪৬:
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে চিৎকার করে সঞ্জয় বলে, "আমি কিছু করিনি। সব কিছু সবাই দেখছে। আগের দিন বলেছি। আমাকে অত্যাচার করা হয়েছে। আমি এসব কিছুই জানতাম না। আমার গলায় রুদ্রাক্ষের মালা ছিল। তাহলে সেটি নষ্ট হয়ে যেত। আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। জোর করে বয়ানে সই করিয়ে নেওয়া হয়েছে। লেখাচ্ছে। যা বলছে তাই করেছি। সিবিআই গাড়ি করে নিয়ে যায়। শারীরিক পরীক্ষা হয়নি। পুরোপুরি ফাঁসানো হয়েছে।"
বেলা ১২.৪৫:
বিচারক বলেন, "আপনাকে কাল বলেছিলাম আপনার বিরুদ্ধে চার্জ আনা হয়েছিল। এসব চার্জ প্রমাণিত হয়েছে।" ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ৬৪, ৬৬ এবং ১০৩/১ ধারায় কী কী শাস্তি হতে পারে, তা জানান বিচারক।
বেলা ১২.৪২:
কাঠগড়ায় সঞ্জয় রায়। শুরু শুনানি।
বেলা ১২.৩৮:
দোষী সঞ্জয় রায়কে আদালত কক্ষে আনতে বললেন বিচারক।
বেলা ১২.৩৭: আদালতে কক্ষে ঢুকলেন বিচারপতি অনির্বাণ দাস। 
বেলা ১২.৩৩:
আদালত কক্ষে পৌঁছলেন সিবিআই ও নির্যাতিতার পরিবারের আইনজীবী রাজদীপ হালদার।
বেলা ১২.২০:
আদালত কক্ষে অন্য দিনের তুলনায় অনেক বেশি ভিড়। ভিতরে সাধারণের প্রবেশ নিষেধ। 
বেলা ১২.১৯:
২১০ নম্বর আদালত কক্ষে পৌঁছলেন সঞ্জয়ের আইনজীবী। 
বেলা ১১.৪৬:
মুর্শিদাবাদে রওনা দেওয়ার আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "আমিও চাই ফাঁসি হোক। আমিও ফাঁসির দাবিতে রাস্তায় নেমেছি। অনেকেই রাস্তায় নেমেছিলেন। আমরা পরপর ৩টে কেসে ফাঁসি করে দিয়েছি। প্রতিটি কেসেই ৫৩-৫৪ দিনের মধ্যে ফাঁসি করে দিয়েছি।  বিচারককে অনেক কিছু খতিয়ে দেখতে হয়। তাই একটু সময় লাগবে। আমাদের পুলিশ খুব ভালো কাজ করেছে। এই কেসেও সুবিচার চাই।"
বেলা ১১.৪০: নির্যাতিতার বাবা-মা বলেন, "অন্তত ৫০ জন জড়িত রয়েছে। আমরা দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই চালিয়ে যাব। সঞ্জয়ের কঠোরতম শাস্তি দাবি জানাই।"
বেলা ১১.৩৪:
শিয়ালদহ আদালতে পৌঁছলেন নির্যাতিতার বাবা, মা-সহ পরিবারের লোকজন।

শিয়ালদহ আদালতে পৌঁছলেন নির্যাতিতার বাবা-মা। নিজস্ব চিত্র

সকাল ১০.৪৪: শিয়ালদহ আদালতে অভয়া মঞ্চের প্রতিবাদে অনুমতি দিল না কলকাতা পুলিশ। নিরাপত্তার স্বার্থে জমায়েত করা যাবে না বলে ই-মেলে জানানো হয়েছে।
সকাল ১০.৪০:
প্রিজন ভ্যানে করে শিয়ালদহ আদালতে ঢুকল সঞ্জয়। কোর্ট লকআপে দোষী।

প্রিজন ভ্যানে করে শিয়ালদহ আদালতে ঢুকল সঞ্জয়

সকাল ১০.৩৯: গ্রিন করিডর করে সঞ্জয়কে আনা হচ্ছে আদালতে।
সকাল ১০.২৩:
প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে বের করা হল সঞ্জয়কে। নিয়ে যাওয়া হচ্ছে আদালতে।
সকাল ৮.৩০: শিয়ালদহ আদালত চত্বরে কড়া পুলিশি নিরাপত্তা। ২ জন ডিসি পদমর্যাদার আধিকারিক, ৫ জন অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার, ৩১ জন এসআই পদমর্যাদার আধিকারিক,  এএসআই পদমর্যাদার আধিকারিক রয়েছেন ৩৯ জন, কনস্টেবল রয়েছেন ২৯৯ জন, এবং মহিলা পুলিশ মোতায়েন রয়েছে ৮০ জন। সবমিলিয়ে অন্তত ৫০০ পুলিশকর্মী মোতায়ন রয়েছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
Advertisement