shono
Advertisement

Breaking News

Bhatpara

টাকা ধার না দেওয়ায় শিশুর কপালে বন্দুক বাবার 'বন্ধু'র, বাড়িতে লুট

তিনটি সোনার আংটি নিয়ে চম্পট দেন।
Published By: Paramita PaulPosted: 09:24 PM Jun 10, 2024Updated: 09:24 PM Jun 10, 2024

অর্ণব দাস, বারাকপুর: দাবি মতো টাকা না পেয়ে শিশুর মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে তিনটি সোনার আংটি নিয়ে চম্পট দিল পরিচিত এক ব্যক্তি। রবিবার রাতে ভাটপাড়া পুরসভার ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের মাদ্রাল এলাকায় এমনই অভিযোগে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

Advertisement

সেখানের বাসিন্দা দেবায়ন দে একজন বেসরকারি সংস্থার কর্মী। রবিবার রাতে তিনি বাড়িতে না থাকলেও ছিলেন তাঁর শাশুড়ি এবং বছর পাঁচেকের পুত্র। তখনই তাঁর বাড়িতে আসে পরিচিত এক ব্যক্তি। ওই পরিচিতই দেবায়নকে ফোন করে বাড়িতে ডাকে। অভিযোগ, দেবায়ন বাড়িতে আসতেই তার কাছে পাঁচ লক্ষ টাকা দাবি করা হয়। দিতে রাজি না হলে শিশুর মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে দেবায়নের হাতে থাকা তিনটি সোনার আংটি ছিনিয়ে নিয়ে সে চলে যায়। ঘটনা ব্যাপক আতঙ্কিত হয়ে পড়ে পরিবার। তৎক্ষণাৎ জানানো হয় ভাটপাড়া থানায়। রাতেই আক্রান্তের বাড়িতে পুলিশ মোতায়েন  হয়।

[আরও পড়ুন: চরম গরমে সঙ্গমে অনীহা? এই ৫ উপায়ে শরীরকে করুন ঠান্ডা, বাগে আনুন যৌনতার আগুনকে]

দেবায়ন দে জানান, "এক বন্ধুর মাধ্যমে ওই ব্যক্তির সঙ্গে আমার পরিচয়। তার নাম দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে ছোটকা, নৈহাটিতে থাকে। পাঁচ-ছয় মাস আগেও দেবাশিস ওর স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে আমার বাড়িতে টাকা ধার চাইতে এসেছিল। তখন দেইনি। এদিনও আরেকজনকে সঙ্গে নিয়ে এসেছিল। দ্বিতীয়জন রাস্তার বাইক নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। এবারও ও আমার কাছে পাঁচ লক্ষ টাকা চায়। দিতে রাজি না হলে আগ্নেয়াস্ত্র বার করে ভয় দেখায়। কেন এমন করছে, জানতে চাইলে সে আমার ছেলের মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকায়। তখন আমি ভয় পেয়ে গেলে, আমার হাতে থাকা তিনটি সোনার আংটি খুলে চম্পট দেয়।" পুলিশ জানিয়েছে, একটি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। সবদিক খতিয়ে দেখে তদন্ত করা হচ্ছে।

[আরও পড়ুন: জামাইষষ্ঠীতে বঙ্গে ঝেঁপে বৃষ্টি? জেনে নিন কী বলছে হাওয়া অফিস]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • দাবি মতো টাকা না পেয়ে শিশুর মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে তিনটি সোনার আংটি নিয়ে চম্পট দিল পরিচিত এক ব্যক্তি।
  • ভাটপাড়া পুরসভার ৩২নম্বর ওয়ার্ডের মাদ্রাল এলাকায় এমনই অভিযোগে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
Advertisement