shono
Advertisement

Breaking News

Budge Budge

বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে যৌন হেনস্তা বজবজে! পুলিশের দ্বারস্থ মা

ঘটনার কথা কাউকে জানালে খুনের হুমকি দেয় অভিযুক্ত।
Published By: Amit Kumar DasPosted: 02:31 PM Sep 23, 2024Updated: 02:40 PM Sep 23, 2024

সুরজিৎ দেব, ডায়মন্ড হারবার: ঘুমন্ত অবস্থায় বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে পঞ্চম শ্রেণির বালিকার যৌন হেনস্তা! চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বজবজ এলাকা। মেয়ের যৌন হেনস্তার ঘটনায় বজবজ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন নির্যাতিতার মা। অভিযোগের ভিত্তিতে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। খোঁজ চলছে অভিযুক্তের।

Advertisement

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্যাতিত ওই নাবালিকার মা লিখিত অভিযোগে জানিয়েছেন, শনিবার রাতে কেউ বা কারা জানালা দিয়ে হাত ঢুকিয়ে দরজা খুলে ঘুমন্ত অবস্থায় তার মেয়েকে তুলে নিয়ে যায়। সকাল হতেই পরিবারের নজরে আসে যে বিছানায় তাদের মেয়ে নেই। যে ঘর থেকে তার মেয়ে উধাও হয়ে গিয়েছিল সেই ঘরে স্বামী-স্ত্রী ছাড়াও ওই নাবালিকা এবং তার পাঁচ বছরের ভাইও ঘুমোচ্ছিল। রাতে কোনও এক সময়ে এক ঘটনা ঘটে।

সকালে মেয়েকে বিছানায় না দেখে খোঁজ শুরু করে তার বাবা-মা। প্রতিবেশীদেরও জানানো হয় এই ঘটনার কথা। এর কিছুক্ষণ পর দেখা যায়, মেয়েটি হাঁটতে হাঁটতে বাড়িতে দিকেই আসছে। বাড়িতে এসে নির্যাতিতা মাকে জানায়, কোন এক আংকেল তাকে নিয়ে গিয়েছিল। তবে তার নাম বা তাকে কেমন দেখতে সে কিছুই বলতে পারেনি নির্যাতিতা। পাশাপাশি ওই নাবালিকা এও জানায়, "ওই আংকেল বলেছিল এই কথা কাউকে বললে তাকে গুলি করা হবে"।

এই ঘটনায় এলাকার বেশ কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে বজবজ থানার তদন্তকারী আধিকারিকরা। পুলিশ সূত্রে দাবি, ওই নাবালিকা পুলিশকে যা জানিয়েছে তাতে একটা বিষয়ে পুলিশ পুরোপুরি নিশ্চিত "খুব পরিচিত কাছের কেউই এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে, এবং সেই ব্যক্তি পরিবারের পূর্ব পরিচিত।" ইতিমধ্যেই বজবজ থানার পুলিশের তত্ত্বাবধানে ওই নাবালিকার শারীরিক পরীক্ষাও করা হয়েছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • ঘুমন্ত অবস্থায় বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে পঞ্চম শ্রেণির বালিকার যৌন হেনস্তা!
  • চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বজবজ এলাকা।
  • মেয়ের যৌন হেনস্তার ঘটনায় বজবজ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন নির্যাতিতার মা।
Advertisement