সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ফের বিতর্কে অ্যাপোলোর চন্দ্রাভিযান। অ্যাপোলো মহাকাশযানে চড়ে চাঁদে গিয়েছিলেন মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার চার মহাকাশচারী। কিন্তু, নাসারই প্রকাশিত একটি ছবি ঘিরে জমে উঠেছে বিতর্ক। তবে মার্কিন মহাকাশচারীরা কি সত্যি চাঁদে পা রেখেছিলেন? প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই।
[লন্ডনে বাংলাদেশের ক্রীড়া উপমন্ত্রীর উপর হামলা বিএনপি সমর্থকদের]
১৯৬৯ সালে নাসার মহাকাশযান অ্যাপেলো-১১ চড়ে চাঁদে পাড়ি দিয়েছিলেন নীল আর্মস্ট্রং, মাইকেল কলিন্স ও এডুইন অালড্রিন। ১৬ জুলাই চাঁদের মাটিতে পা রাখেন তাঁরা। একথা তো সকলেই জানেন। সম্প্রতি একটি ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে নমুনা সংগ্রহ করছেন অ্যাপোলো-১৬ চন্দ্রাভিযানের কম্যান্ডার জন ডব্লু ইয়ং। চাঁদের মাঠে বোল্ডারের মধ্যে ‘লুনার রোভিং ভেহিকল’ যানটি রাখা রয়েছে, সে ছবিও স্পষ্ট। কিন্তু ইউটিউবে বেশ কয়েকটি ভিডিও প্রকাশ করে ইউফোম্যানিয়া নামে একটি সংস্থা দাবি করেছে, নাসার ছবিতে বোল্ডারের মতো যে অংশটি দেখা গিয়েছে, সেটি আদৌও পাথর নয়। ওগুলি মহাকাশযান ও অতিরিক্ত জিনিসপত্র। কেউ কেউ তো এও বলছেন যে চন্দ্রাভিযান নাকি কাল্পনিক। পরিকল্পনামাফিক এই নাটকটি মঞ্চস্থ করা হয়েছিল। তাই স্টুডিওতে তোলা ছবিতে ধরা পড়েছে মহাকাশযান ও অতিরিক্ত সামগ্রী। অপর দলের আবার দাবি, অ্যাপোলো-১১ অভিযানে মহাকাশচারীরা মহাকাশে ভিনগ্রহীদের অস্তিত্বের প্রমাণ পেয়েছিলেন। সেই আবিষ্কারটি লুকিয়েই ছবিতে কারসাজি করেছে নাসা।
[সার্জিক্যাল স্ট্রাইক নিয়ে জানানো হয় পাকিস্তানকে, ব্রিটেনে মন্তব্য মোদির]
আগেও বহুবার নাসার চন্দ্রাভিযানের সাফল্য নিয়ে নানা সংশয় বেশ কিছু বিজ্ঞানীর মনে উঁকি দিয়েছে। সম্প্রতি নাসা একটি 4K ভিডিও প্রকাশ করছে। এর আগে চন্দ্রাভিযানের একটি ছবি প্রকাশ্যে এসেছিল। ছবি যে ব্যক্তিকে দেখা গিয়েছিল, তার মাথায় নাকি লম্বা চুল রয়েছে। তার দেহে স্পেসস্যুট নেই, অথচ চাঁদে তার যে ছায়া পড়েছে সেই ছায়ায় কিন্তু স্পেসস্যুট দেখা যাচ্ছে। এরপরই ওই ছবিটি স্টুডিও-তে তোলা বলে দাবি করেছিলেন অনেকেই।
[ধর্ষণ নিয়ে রাজনীতি নয়, বিলেত থেকে বিরোধীদের বার্তা মোদির]
The post নাসার চন্দ্রাভিযান কি ভুয়ো? চার দশক আগের চন্দ্রপৃষ্ঠের ছবি ঘিরে বিতর্ক appeared first on Sangbad Pratidin.