shono
Advertisement

বেঙ্গালুরুর অশান্তির ঘটনায় SDPI ও PFI-এর ১৭ জন সদস্যকে গ্রেপ্তার করল NIA

ধৃতদের বিরুদ্ধে অশান্তি উসকানি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
Posted: 06:07 PM Dec 22, 2020Updated: 06:07 PM Dec 22, 2020

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: কর্ণাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরুতে ঘটে যাওয়া সাম্প্রদায়িক অশান্তির ঘটনায় ১৭ জন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। গত ১১ অগাস্ট ঘটে যাওয়া ওই ঘটনার প্রেক্ষিতে সোমবার সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়া ও পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার ১৭ জন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে তারা।

Advertisement

জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ১১ আগস্ট বেঙ্গালুরুর পুলকেশী নগরের কংগ্রেস বিধায়ক অখণ্ড শ্রীনিবাস মূর্তির ভাইপো নভীন ফেসবুকে একটি বিতর্কিত পোস্ট করেন। এর জেরে সেই রাতেই কেজি হাল্লি ও ডিজে হাল্লি পুলিশ স্টেশনে ভাঙচুর চালানোর পাশাপাশি এলাকায় সাম্প্রদায়িক অশান্তি সৃষ্টি হয়। এখনও পর্যন্ত সেই ঘটনায় ১৮৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

[আরও পড়ুন: চিনকে রুখতে আরও শক্তিশালী আইটিবিপি, ১০ হাজার নতুন জওয়ান নিয়োগ]

তদন্তকারী আধিকারিকদের দাবি, এখনও পর্যন্ত পাওয়া প্রমাণগুলি থেকে জানা গিয়েছে এসডিপিআইয়ের (SDPI) বেঙ্গালুরু জেলার সভাপতি মহম্মদ শরিফ ও কেজি হাল্লি ওয়ার্ডের সভাপতি ইমরান আহমেদ ১১ আগস্ট সন্ধ্যায় একাধিক মিটিং করে। থানিসান্দ্রা ও কেজি হাল্লি এলাকার এসডিপিআই নেতা রুবা ওয়াকাস, শাব্বার খান ও শাহিক আজমল-সহ বিভিন্ন নেতার মদতে স্থানীয় মানুষদের গন্ডগোল বাঁধানোর জন্য উসকানি দেয়। পরে কেজি হাল্লি পুলিশ স্টেশনে লোক জড়ো করে ভাঙচুর চালায়। পুলিশকর্মীদের বেধড়ক মারধর করার পাশাপাশি প্রচুর সরকারি ও বেসরকারি গাড়ি ভাঙচুর করে। এই ঘটনার ফলে তিন জনের মৃত্যু হয়। জখম হন ৬০ জনের বেশি পুলিশকর্মী। এই গন্ডগোলের পিছনে এসডিপিআইয়ের পাশাপাশি পিএফআই (PFI)-এর স্থানীয় নেতাদের ষড়যন্ত্রও ছিল।

[আরও পড়ুন: কাশ্মীরের জেলা উন্নয়ন নিগমে বড় জয়ের পথে গুপকার জোট, শ্রীনগরে খাতা খুলল বিজেপি ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement