shono
Advertisement

Breaking News

Fox

মায়ের পাশ থেকে খুদেকে টেনে নিয়ে গেল শিয়াল! উদ্ধার রক্তাক্ত দেহ

ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের সুতিতে।
Published By: Tiyasha SarkarPosted: 08:06 PM Jun 16, 2024Updated: 08:35 PM Jun 16, 2024

শাহাজাদ হোসেন, ফরাক্কা: মায়ের পাশ থেকে খুদেকে টেনে নিয়ে গেল শিয়াল। ফিডার ক্যানালের নদীর ধার থেকে উদ্ধার খুদের দেহ। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের সুতি থানার উমরাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাহাগলপুর গ্রামে।

Advertisement

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদের সুতির বাহাগলপুরের বাসিন্দা ইয়াদুল শেখ। ইয়াদুলের স্ত্রী তাসবিরা বিবি। দম্পতির বছর দেড়েকের শিশুকন্যা সানুফা খাতুন। শনিবার রাত সাড়ে আটটা নাগাদ তাসবিরা বিবির সঙ্গে ঘরে শুয়েছিল সানুফা। অভিযোগ, সেই সময় একটি পূর্ণবয়স্ক শিয়াল ঘরে ঢুকে পড়ে। তাসবিরা কিছু বোঝার আগে সানুফার গলা ধরে তাকে টেনে নিয়ে চলে যায়। বাড়ির লোকের বেশ কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজি করে। পরে ফিডার ক্যানেলের নদীর ধার থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় খুদে। তাকে জঙ্গিপুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা সানুফাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এই ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকায় তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

[আরও পড়ুন: ভাঙলেন পণ! কোচবিহারে তৃণমূলের জয়ের পর মৎস্যমুখ রবীন্দ্রনাথের]

এপ্রসঙ্গে সুতি ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির ভূমি কর্মাধ্যক্ষ তথা স্থানীয় বাসিন্দা আখতারুল হক বলেন, "গত প্রায় দেড় মাস ধরে বাহাগলপুর গ্রামে শিয়ালের উৎপাত প্রচণ্ড বেড়ে গিয়েছে। কমপক্ষে ছ'জন শিশু শিয়ালের হানায় জখম হয়েছে। যদিও তারা মহেশাইল গ্রামীন হাসপাতালে চিকিৎসার পর সুস্থ হয়েছে। শিয়ালের অত্যাচার দিনেরবেলাতেও গ্রামবাসীরা ঘর বন্ধ করে থাকছেন। রাত হলেই শিয়াল দল বেঁধে গ্রামের রাস্তায় বেরিয়ে পড়ছে। বিভিন্ন বাড়িতে হামলা চালাচ্ছে।" কীভাবে গ্রাম থেকে শিয়ালের দলকে তাড়ানো যায় সেই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

[আরও পড়ুন: মধ্যপ্রদেশে বিয়ারের কারখানায় শিশুশ্রমিক! হাতে-পায়ে পোড়ার ক্ষত, উদ্ধার ৫৮ বালক-বালিকা]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • মায়ের পাশ থেকে খুদেকে টেনে নিয়ে গেল শিয়াল।
  • ফিডার ক্যানালের নদীর ধার থেকে উদ্ধার খুদের দেহ।
  • ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের সুতি থানার উমরাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাহাগলপুর গ্রামে।
Advertisement