shono
Advertisement
Dipa Karmakar

অলিম্পিক পদকের স্বপ্ন অধরাই, জিমন্যাস্টিক্স থেকে অবসর ঘোষণা দীপা কর্মকারের

রিও অলিম্পিকে ভল্ট ইভেন্টে চতুর্থ হয়েছিলেন এই বাঙালি জিমন্যাস্ট।
Published By: Anwesha AdhikaryPosted: 05:42 PM Oct 07, 2024Updated: 07:08 PM Oct 07, 2024

শিলাজিৎ সরকার: প্রথম ভারতীয় মহিলা জিমন্যাস্ট হিসাবে অলিম্পিকে নেমেছিলেন। অল্পের জন্য হাতছাড়া হয়েছিল অলিম্পিক পদক। গ্রেটেস্ট শো অন আর্থের পোডিয়ামে দাঁড়ানোর স্বপ্ন অপূর্ণই থেকে গেল তাঁর। জিমন্যাস্টিক্স থেকে অবসর নিলেন দীপা কর্মকার। রিও অলিম্পিকে ভল্ট ইভেন্টে চতুর্থ হয়েছিলেন এই বাঙালি জিমন্যাস্ট। সোমবার নিজের সোশাল মিডিয়ায় এই খবর জানান তারকা জিমন্যাস্ট। 

Advertisement

প্রাণের ঝুঁকি নিয়েও প্রোদুনোভা ভল্ট দিয়ে ক্রীড়াবিশ্বে চর্চায় উঠে এসেছিলেন দীপা। প্রথম ভারতীয় মহিলা জিমন্যাস্ট হিসাবে পৌঁছেছিলেন অলিম্পিকের মঞ্চেও। কিন্তু অল্পের জন্য তাঁর গলায় ঝোলেনি অলিম্পিকের পদক। ২০১৬ সালের রিও অলিম্পিকের ভল্ট ইভেন্টের ফাইনালে ওঠেন দীপা। তাঁকে চতুর্থ হয়েই থামতে হয়। মাত্র ০.১৫ পয়েন্টের জন্য হাতছাড়া হয় ব্রোঞ্জ পদক। সদ্যসমাপ্ত প্যারিস অলিম্পিকে অবশ্য যোগ্যতা অর্জন করতে পারেননি তিনি। 

রিও অলিম্পিকের পর থেকে অবশ্য একের পর এক সমস্যা তাড়া করেছে বাঙালি জিমন্যাস্টকে। চোটের জন্য একাধিক প্রতিযোগিতায় নামতে পারেননি দীপা। ২০২২ সালে ডোপিং আইন লঙ্ঘন করার অভিযোগে দু’বছরের জন্য নির্বাসিত হন। ২০১৯ সালের পর আর বড় কোনও প্রতিযোগিতায় দেখা যায়নি তাঁকে। অবশেষে জিমন্যাস্টিক্স থেকে অবসর ঘোষণা করলেন ৩১ বছর বয়সি দীপা। 

কেন আচমকা অবসরের সিদ্ধান্ত? উত্তরে দীপা জানান, চোটের সমস্যাটাই একমাত্র কারণ। শরীর আর সায় দিচ্ছিল না বলেই সরে দাঁড়িয়েছেন জিমন্যাস্টিক্স থেকে। তবে আগামী দিনে খেলার সঙ্গেই যুক্ত থাকতে চান। কোচিং হোক বা প্রশাসন- তুলে আনতে চান আগামী দিনের প্রতিভাদের। হয়তো আগামী দিনে বাঁধা পড়বেন সাতপাকেও। 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • প্রাণের ঝুঁকি নিয়েও প্রোদুনোভা ভল্ট দিয়ে ক্রীড়াবিশ্বে চর্চায় উঠে এসেছিলেন দীপা। প্রথম ভারতীয় মহিলা জিমন্যাস্ট হিসাবে পৌঁছেছিলেন অলিম্পিকের মঞ্চেও।
  • রিও অলিম্পিকের পর থেকে অবশ্য একের পর এক সমস্যা তাড়া করেছে বাঙালি জিমন্যাস্টকে।
  • দীপা জানান, চোটের সমস্যাটাই একমাত্র কারণ। শরীর আর সায় দিচ্ছিল না বলেই সরে দাঁড়িয়েছেন জিমন্যাস্টিক্স থেকে।
Advertisement