দেশের বিনিয়োগ বাজারে বহু নতুন শ্রেণির সূচক চোখে পড়ছে। তালিকায় রয়েছে এডেলওয়াইস অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের ফান্ডও। এটি একটি ইনডেক্স ফান্ড। তথ্য সংকলনে টিম সঞ্চয়

ইনডেক্সের বৈচিত্র্য যে বাড়ছে, তা সহজেই বোধগম্য। বলাই বাহুল্য, ইনডেক্স-ভিত্তিক লগ্নির বিকল্পের সংখ্যাও ক্রমাগত চড়ছে। এবং আজ বহু নতুন শ্রেণির সূচক ইতিমধ্যেই দেখা যাচ্ছে ভারতীয় বিনিয়োগের বাজারে। প্রস্তাবের তালিকায় সম্প্রতি যোগ হয়েছে এডেলওয়াইস অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের নতুন সূচক-নির্ভর প্রকল্প। সংস্থার নতুন সূচক-নির্ভর প্রকল্প বিএসই ইনটারনেট ইকোনমি ইনডেক্স ফান্ড।
এই প্রসঙ্গে কয়েকটি জরুরি তথ্য :
ক। ওপেন্ড এন্ড ইনডেক্স ফান্ড, সংশ্লিষ্ট সূচকটি অনুসরণ করবে ফান্ডটি।
খ। লক্ষ্য : লং টার্ম ক্যাপিটাল গ্রোথ।
গ। রিস্কের মাত্রা : ভেরি হাই।
ঘ। লোড : যদি অ্যালটমেন্টের ৩০ দিনের মধ্যে ইউনিট বিক্রি করা হয় (অথবা সুইচ করা হয়), তাহলে ০.১০ শতাংশ লোড দিতে হবে। এক মাস অতিক্রম হয়ে গেলে কোনও লোডের প্রশ্ন নেই।
ঙ। নূন্যতম বিনিয়োগ : ১০০ টাকা।
প্যাসিভ পদ্ধতিতে লগ্নি করা হবে, ইনডেক্স ফান্ডে এমনই করা হয়ে থাকে। তবে ট্র্যাকিং এরর সম্পর্কে সজাগ যেন থাকেন লগ্নিকারীরা। আন্ডারলাইং ইনডেক্স এবং সংশ্লিষ্ট ইনডেক্স ফান্ডের পারফরম্যান্সের তফাত থাকা কাম্য নয়। নানা কারণে ট্র্যাকিং এরর হতে পারে। অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট সংস্থাটিকে বুঝতে হবে যে এমন বিচ্যুতি আদতে লগ্নিকারীর বিরুদ্ধে যাবে।
এডেলওয়াইসের বেছে নেওয়া সূচকটির অন্তর্গত কোম্পানিগুলো দেশের ‘ডিজিটাল ইকোনমি’র সঙ্গে যুক্ত, অথবা সেগুলোর ব্যবসা অনেকাংশে এই ডিজিটাল ক্ষেত্রের উপর নির্ভরশীল। এই প্রসঙ্গে কয়েকটি বিশেষ পয়েন্ট :
১। সূচকে আছে মোট ২০টি কোম্পানির স্টক।
২। বিএসই ৫০০ সূচক থেকে এই ২০টি নাম বেছে নেওয়া হয়েছে।
৩। প্রতি ছয় মাসে একবার রিব্যালেন্সিং করা হয়।
৪। ইনডেক্সের জন্য যা খতিয়ে দেখা হয় :
ইনডেক্সের মধ্যে যা আছে