shono
Advertisement

ছাইমিশ্রিত মাটিতে জল ঢালতেই তীব্র ঝাঁজালো গন্ধ! আতঙ্ক খড়দহের বন্দিপুরে

কোথা থেকে এল এমন গন্ধ? প্রশ্ন এলাকাবাসীর।
Posted: 03:39 PM Oct 07, 2023Updated: 04:18 PM Oct 07, 2023

অর্ণব দাস, বারাকপুর: জমি ভরাট করার জন্য আনা হয়েছিল ২০০ বস্তা ছাইমিশ্রিত মাটি। কিন্তু সেই মাটির প্রকৃতি যে এমন ভয়াবহ হবে, তা কে ভেবেছিল? মাটিতে জল পড়ামাত্রই টগবগ করে তা ফুটতে শুরু করে। সেইসঙ্গে তীব্র ঝাঁজালো গন্ধ (Pungent smell)। অথচ বাস্তবে হল তেমনই। খড়দহের (Khardah) বন্দিপুরে কল্যাণী রোডের কাছে শনিবার ছড়াল আতঙ্ক। কোথা থেকে এই গন্ধ, কেউ কিছু বুঝতে পারছিলেন না। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ, দমকল বাহিনী। তাঁরা দেখেশুনে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। জানা গিয়েছে, কারখানার বর্জ্য (Factory Waste)পদার্থ ফেলা হয়েছে সেখানে। তা থেকেই এমন গন্ধ।

Advertisement

খড়দহের বন্দিপুর কল্যাণী রোড দোপেড়ে মাছ বাজারের সামনে স্থানীয় এক বাসিন্দা জমি ভরাট করার জন্য প্রায় ২০০ বস্তা মাটি কিনেছিলেন। শনিবার সকালে সেই ছাইমেশা মাটিতে জল পড়তেই ঝাঁজালো গন্ধে এলাকা ভরে যায়। খবর পেয়ে সকালে দমকল পৌঁছয় এলাকায়। দমকল কর্মীরা জল দিতেই সেই ঝাঁজালো গন্ধ আরও তীব্র হয়। সেইসঙ্গ মাটি টগবগ করে ফুটতে থাকে। দমকল কর্মীরা জল (Water)দেওয়া বন্ধ করে দেন। খবর পাঠানো হয় রহড়া থানায়।

[আরও পড়ুন: ‘যেখানে বলবেন দেখা করব’, কলকাতায় এসে তৃণমূলকে চ্যালেঞ্জ সাধ্বীর]

ঝাঁজালো গন্ধে এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র আতঙ্কের পরিস্থিতি তৈরি হয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছন বারাকপুর কমিশনারেটের এসিপি (ACP) তন্ময় চট্টোপাধ্যায়। যাঁর থেকে এই মাটি কেনা হয়েছিল, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বস্তাগুলোয় মাটি চাপা দিতে হবে। সরেজমিনে বিষয়টি খতিয়ে দেখে পুলিশ অফিসারদের বক্তব্য, এলাকার আশেপাশে কারখানা হয়েছে। সেখানে কারখানার বর্জ্য ফেলা হয়েছে। সেই বর্জ্যের মধ্যে অ্যামোনিয়া (Ammonia) গ্যাস থাকতে পারে। তার জন্যই এই ঝাঁজালো গন্ধ।

[আরও পড়ুন: ‘কামদুনির নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করুন’, মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠিতে আর্জি অধীরের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement
toolbarHome ই পেপার toolbarup ছাঁদনাতলা toolbarvideo শোনো toolbarshorts রোববার