shono
Advertisement

স্বামী বিবেকানন্দের বাণী যা আজও অনুপ্রাণিত করে মানুষকে

তাঁর বলে যাওয়া কথা আজও একই রকম প্রাসঙ্গিক।
Posted: 01:30 AM Jan 05, 2024Updated: 07:53 PM Jan 05, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: স্বামী বিবেকানন্দের বাণী বর্তমান সমাজেও একইভাবে প্রযোজ্য। তাঁর বাণী উদ্বুদ্ধ করে সাধারণ মানুষকে। অনুপ্রেরণা দেয় সত্যিকারের মানুষ হওয়ার। সেই বিবেকানন্দের কয়েকটি বাণীই তুলে ধরা হল এই প্রতিবেদনে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: রেশন দুর্নীতির তদন্তে গিয়ে আক্রান্ত ইডি, পালিয়ে প্রাণে বাঁচলেন জওয়ানরা!]

  • অজ্ঞান ভেদবুদ্ধি ও বাসনা এই তিনটিই মানব জাতির দুঃখের কারণ, আর উহাদের মধ্যে একটির সহিত অপরটির অচ্ছেদ্য সম্বন্ধ। একজন মানুষের আপনাকে অপর কোনও মানুষ হইতে, এমনকী পশু হইতেও শ্রেষ্ঠ ভাবিবার কী অধিকার আছে? বাস্তবিক তো সর্বত্রই এক বস্তু বিরাজিত। “ত্বং স্ত্রী, ত্বং পুমানসি, ত্বং কুমার উত বা কুমারী”, তুমি স্ত্রী, তুমি পুরুষ, তুমি কুমার আবার তুমিই কুমারী।’
  • সত্য, পবিত্রতা ও নিঃস্বার্থপরতা – যে ব্যক্তিতে এইগুলি বর্তমান, স্বর্গে মর্তে পাতালে এমন কোনও শক্তি নাই যে উহাদের অধিকারীর কোনও ক্ষতি করিতে পারে। এইগুলি সম্বল থাকিলে সমুদয় ব্রহ্মাণ্ড বিপক্ষ হইয়া দাঁড়াইলেও এই ব্যক্তি তাহাদের সম্মুখীন হইতে পারে।
  • সর্বোপরি সাবধান হইতে হইবে, অপর ব্যক্তি বা সম্প্রদায়ের সহিত আপস করিতে যাইও না। আমার এই কথা বলিবার ইহা উদ্দেশ্য নহে যে, কাহারও সহিত বিরোধ করিতে হইবে; কিন্তু সুখেই হউক, দুঃখেই হউক, নিজের ভাব সর্বদা ধরিয়া থাকিতে হইবে। দল বাড়াইবার উদ্দেশ্যে তোমার মতগুলিকে অপরের নানারূপ খেয়ালের অনুযায়ী করিতে যাইও না। তোমার আত্মা সমুদয় ব্রহ্মাণ্ডের আশ্রয়, তোমার আবার অপর আশ্রয়ের প্রয়োজন কী? সহিষ্ণুতা, প্রীতি ও দৃঢ়তার সহিত অপেক্ষা কর; যদি কোনও সাহায্যকারী না পাও, সময়ে পাইবে। তাড়াতাড়ির আবশ্যকতা কী? সমস্ত মহৎ কার্য আরম্ভের সময় উহার অস্তিত্বই যেন বোঝা যায় না, কিন্তু তখনই বাস্তবিক উহাতে যথার্থ কার্যশক্তি সঞ্চিত থাকে।

[আরও পড়ুন: ‘বন্দুক থাকে না? চালাতে পারো না?’, সন্দেশখালি কাণ্ডে বিস্ফোরক বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement