সংবাদ প্রতিদান ডিজিটাল ডেস্ক: শিক্ষক দিবসেও খানিক বলিউডের ছোঁয়া থাকলে ক্ষতি কী? গত কয়েক দশকে সিনেমার পর্দায় বেশ কয়েকজন শিক্ষক আমাদের মন জয় করেছেন৷ এই শিক্ষক দিবসে তাদের আরও একবার ফিরে দেখা যাক!
১৯৯৩ সালের ‘সার’ সিনেমায় নাসিরুদ্দিন শাহ অভিনীত অমর বর্মা চরিত্রটি সারা জীবন কাটিয়ে দিলেন ছাত্রদের নিজের মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ করতে৷ যদিও মহেশ ভাটের এই ছবি বক্স অফিসে তেমন সাফল্য পায়নি৷ এমনকী, নাসিরুদ্দিনের অভিনয় নজর কাড়েনি সেভাবে৷ তবু, বাস্তবে এমন একজন শিক্ষকের চাহিদা রয়েছে৷
তারপর ধরা যাক, ২০০০ সালে শাহরুখ অভিনীত ‘মহব্বতে’৷ রাজ আরিয়ান মালহোত্রার চরিত্রটি কর্তৃপক্ষর সিদ্ধান্তকে প্রশ্ন করতে শেখায়৷ এই যুগে এমন শিক্ষকের প্রয়োজন নিঃসন্দেহে রয়েছে৷কিন্তু অভিভাবকদের কাছে পড়াশুনা ছেড়ে প্রেম করার পথ পড়ানো শিক্ষক ঠিক কতটা গ্রহণযোগ্য তা অবশ্য বলা যাচ্ছে না৷
১৯৭০ এর ‘মেরা নাম জোকার’ আর সিমি গারেওয়াল অভিনীত মেরি প্রত্যেকের ‘টিচার ক্রাশ’! শিফন শাড়ি পরা ইংরেজি টিচারকে নিয়ে সবারই ভালোলাগা কম বেশি ছিল৷ যাঁর থেকে বকুনি খাওয়াও বেশ মধুর৷
ভোলা যায় না ২০০৪ এর ‘ম্যায় হুঁ না’-তে সুস্মিতা সেন ওরফে মিস চাঁদনিকে৷ শুধু শাহরুখ খান নয়, এমন একজন কেমিস্ট্রি টিচারকে নিয়ে নানা কেমিস্ট্রির স্বপ্ন দেখতে নিশ্চয়ই ইচ্ছুক পড়ুয়ারা৷
এই তালিকা কখনই সম্পূর্ণ হয় না রাম শংকর নিকুম্ব নামটা ছাড়া৷ ২০০৭ -এর সিনেমা ‘তারে জমিন পার’-এ রামের ভূমিকায় আমিরের চরিত্রটি বলিউডের শ্রেষ্ঠ শিক্ষকদের মধ্যে অন্যতম৷ ডিসলেক্সিয়ায় আক্রান্ত খুদে ঈশানের শিক্ষক বাস্তবে সকলের ‘আইডিয়াল টিচার’ হতেই পারেন৷
The post শিক্ষক দিবসে ফিরে দেখা রিল লাইফের পাঁচ শিক্ষককে appeared first on Sangbad Pratidin.