shono
Advertisement

Breaking News

Supreme Court

'ব্যক্তি বিশেষকে বাঁচাতে কেন উঠেপড়ে লেগেছে সরকার?' সন্দেশখালি মামলায় প্রশ্ন সুপ্রিম কোর্টের

মামলার পরবর্তী শুনানি জুলাই মাসে পিছিয়েছে আদালত।
Posted: 04:03 PM Apr 29, 2024Updated: 04:07 PM Apr 29, 2024

সোমনাথ রায়, নয়াদিল্লি: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নির্দেশে তিন মাস পিছিয়ে গিয়েছে সন্দেশখালি মামলার শুনানি। রাজ্যকে অতিরিক্ত তথ্য দিতে সময় দিয়েছে শীর্ষ আদালত। যদিও এই মামলায় অন্য প্রশ্ন তুলল বিচারপতি বি আর গাভাই এবং সন্দীপ মেহতার সাংবিধানিক বেঞ্চ। এদিন আদালত জানতে চাইল, কেন ব্যক্তি বিশেষকে সুরক্ষা দিতে তৎপর হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার? রাজ্যের তরফে এই বিষয়ে উত্তর দেন প্রবীণ আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি। কী জানালেন তিনি?

Advertisement

জমি, ভেড়ি দখলের অভিযোগের পর সন্দেশখালিতে নারী নির্যাতনের অভিযোগের তদন্তও সিবিআই-কে দিয়েছে কলকাতা হাই কোর্ট (Calcutta HC)। এই দায়িত্ব পাওয়ার পর বৃহস্পতিবারই নারী নির্যাতন ইস্যুতে এফআইআর দায়ের করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআই তদন্তের বিরোধিতা জানিয়ে রাজ্য সরকার গত শুক্রবার শীর্ষ আদালতে (Supreme Court)মামলা করে। ওইদিনই সন্দেশখালির দাপুটে নেতা শাহজাহান শেখ ঘনিষ্ঠ নেতার বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় বিদেশি অস্ত্র। বিপদ বুঝে NSG-কে নামানো হয়। মনে করা হচ্ছে, সন্দেশখালিকে ঘিরে বিদেশি অস্ত্র পাচারের চক্র সক্রিয়।

 

[আরও পড়ুন: SSC মামলা: আদালত অবমাননার অভিযোগ, অভিষেকের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে কৌস্তভ]

সোমবার মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট বিস্ময় প্রকাশ করে প্রশ্ন তোলে, কেন 'ব্যক্তি বিশেষকে সুরক্ষা দিতে' তৎপর পশ্চিমবঙ্গ সরকার? এই বিষয়ে রাজ্যের হয়ে সওয়াল করা প্রবীণ আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি জানান, সন্দেশখালি কাণ্ডে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবং পুলিশ সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়েছে। 'আমরা শুধুমাত্র নিজেদের (রাজ্য সরকার) রক্ষা করছি।' উল্লেখ্য, মামলার পরবর্তী শুনানি হবে জুলাই মাসে। তবে এর মধ্যে তদন্ত চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে শীর্ষ আদালত।

 

[আরও পড়ুন: ইডেনে শাহরুখ যেন কোচ ‘কবীর খান’, ব্যাট হাতে ক্রিকেটের পাঠ দিলেন আব্রামকে]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • জমি, ভেড়ি দখলের অভিযোগের পর সন্দেশখালিতে নারী নির্যাতনের অভিযোগের তদন্তও সিবিআই-কে দিয়েছে কলকাতা হাই কোর্ট।
  • তদন্ত চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে শীর্ষ আদালত।
Advertisement