shono
Advertisement

প্রাথমিক শিক্ষকের ১১,৭৬৫ শূন্যপদে নিয়োগে রইল না বাধা, সুপ্রিম নির্দেশে স্বস্তি

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মামলায় প্যানেল প্রকাশের উপর স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছিল। সোমবার তা তুলে নিল শীর্ষ আদালত। ফলে নিয়োগের ক্ষেত্রে আর কোনও বাধা রইল না।
Posted: 03:21 PM Jan 29, 2024Updated: 08:59 PM Jan 29, 2024

সোমনাথ রায়, নয়াদিল্লি: সুপ্রিম নির্দেশে অবশেষে স্বস্তি। ১১ হাজার ৭৬৫ শূন্যপদে চাকরিতে আর কোনও বাধআ রইল না। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মামলায় নামের প্যানেল প্রকাশের উপর স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছিল। সোমবার তা তুলে নিল শীর্ষ আদালত। 

Advertisement

প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ আগেই জানিয়েছিল, নিয়োগের জন্য প্রস্তুত তারা। তবে এই সংক্রান্ত মামলা শীর্ষ আদালতে বিচারাধীন থাকায় জটিলতা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু সুপ্রিম নির্দেশে স্থগিতাদেশ উঠে যেতেই মিলল স্বস্তি। চাকরি প্রার্থীদের নিয়োগের পথে আর কোনও সমস্যা নেই। এদিন শীর্ষ আদালত জানায়, যাঁরা ২০১৪ এবং ২০১৭ সালে প্রাথমিক টেট পরীক্ষায় পাশ করেছিলেন, এমন ৯৫৩৩ জনের নামের প্যানেল প্রকাশ করে তাঁদের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। পাশাপাশি ২০২২ সালের অপেক্ষারত চাকরিপ্রার্থীদেরও নিয়োগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

[আরও পড়ুন: বজরংবলীর পতাকা নামানো নিয়ে উত্তেজনা, ক্ষমতাসীন কংগ্রেসকে ‘হিন্দু বিরোধী’ তোপ বিজেপির]

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে প্রাথমিক টেট পরীক্ষার পর থেকেই চাকরি পাওয়ার আশায় দিন গুনছিলেন প্রার্থীরা। তবে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয়, যাঁদের বিএড ডিগ্রি রয়েছে, তাঁরা প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকরির আবেদন করতে পারবেন না। নিয়োগের ক্ষেত্রে ডিএলএড প্রশিক্ষণে পাশ করা বাধ্যতামূলক। ২০১৪ টেট পরীক্ষার সময় এই বিষয়টি বাধ্যতামূলক ছিল না বলেই শীর্ষ আদালতের নির্দেশে জট তৈরি হয়। ২০১৪ সালের উত্তীর্ণ প্রার্থীরা তাই ২০২০ সালে ডিএলএড প্রশিক্ষণ নেওয়া শুরু করেন। তবে ২০২২-এ নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হলেও ওই চাকরি প্রার্থীরা ততদিনে ডিএলএড-এর শংসাপত্র হাতে পাননি। ফলে চাকরি প্রার্থীদের একাংশ আদালতে এ নিয়ে মামলা করে। কলকাতা হাই কোর্ট হয়ে মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। অবশেষে সেখানে মিলল স্বস্তি।

[আরও পড়ুন: বাড়িতে গ্যাজেটের ব্যবহার নয়, পরীক্ষার চাপ কাটাতে পড়ুয়াদের দাওয়াই মোদির]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement