@font-face {
font-family: 'Noto Sans Bengali';
font-style: normal;
font-weight: 400;
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.eot);
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.eot?#iefix) format('embedded-opentype'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.woff2) format('woff2'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.woff) format('woff'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.ttf) format('truetype')
}
@font-face {
font-family: 'Noto Sans Bengali bold';
font-style: normal;
font-weight: 700;
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.eot);
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.eot?#iefix) format('embedded-opentype'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.woff2) format('woff2'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.woff) format('woff'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.ttf) format('truetype')
}
p {font-family: 'Noto Sans Bengali', sans-serif; font-size: 20px; line-height: 33px;}
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: শৈশব কাকে বলে, কোনও দিন জানতে পারেনি মোহন৷ মায়ের লেজ ধরে মুক্ত আকাশের নিচে ঘুরতে গিয়ে কখন যে দলছুট হয়ে পড়েছিল, আজ আর খেয়াল নেই৷ কিন্তু সেই সময়ই শুরু হয়ে গিয়েছিল বিশ্বের সবচেয়ে অভাগা হাতির দুর্দশার কাহিনি৷
চোরাশিকারির হাতে অপহৃত হয়ে স্বাধীনতা হারিয়েছিল ছোট্ট মোহন৷ কী করতে হয়নি তাঁকে – রাস্তায় ঠায় দাঁড়িয়ে থেকে ভিক্ষে চাওয়া, উৎসবের ভারি পোশাক গায়ে চাপিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দেওয়া৷ কোনও দিন হয়তো বা আধপেটা খাবার জুটত, কোনও দিন কপালে থাকত শুধুই মারধর৷
প্রায় ৫০ বছর এইভাবেই কেটে গিয়েছিল৷ বাকি জীবনটাও হয়তো এইভাবেই কাটত৷ যদি না বিশ্বের সবচেয়ে অভাগা হাতিটিকে উদ্ধার করত এক স্বেচ্ছাসেবি সংস্থা৷ উত্তরপ্রদেশের প্রতাপগড় থেকে যখন প্রাণীকল্যাণ সংস্থার কর্মীরা মোহনকে উদ্ধার করেন, তার সারা গায়ে ছিল আঘাতের চিহ্ন৷ কখনও আধপেটা খেয়ে, কখনও বা অনাহারে থাকার ফলে অপুষ্টিতে ভুগছিল ৫৫ বছরের মোহন৷
বেশ কিছুদিন হস্তিসংরক্ষণ এবং পালনকেন্দ্রে রাখা হয়েছিল মোহনকে৷ প্রাণীকল্যাণ সংস্থার কর্মীদের চেষ্টায় একটু একটু করে সুস্থ হয়ে ওঠে গজানন৷ সেই কারণেই তাঁকে মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়৷ মুক্ত হয়ে নিজের নতুন ভাগ্যের সন্ধানে বেরিয়ে পড়েছে মোহন৷