shono
Advertisement

Breaking News

TMC Shahid Diwas: ‘রাজ্যের প্রাপ্য টাকা না দিলে দিল্লি ঘেরাও’, একুশের মঞ্চ থেকে হুঁশিয়ারি মমতার

'২৪-এ প্রত্যাখ্যানের জন্য ভোট দিন', তোপ তৃণমূল সুপ্রিমোরষ
Posted: 09:29 AM Jul 21, 2022Updated: 03:43 PM Jul 22, 2022

আজ তৃণমূলের শহিদ দিবস (21 July Shahid Diwas)। করোনাতঙ্ক কাটিয়ে দু’বছর পর সভায় রেকর্ড ভিড়ের আশায় ঘাসফুল শিবির। ২৪-এর লোকসভার আগে একুশের মঞ্চ থেকে কী বার্তা  দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee), অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়রা(Abhishek Banerjee)। কী বার্তা দিলেন তাঁরা? 

Advertisement

দুপুর ২.২২: ‘মমতার সমস্ত দাবি মিথ্যা’, বললেন বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী।

দুপুর ২.১৬: “অর্থনতিক অবস্থায় বাংলা একেবারে খাদের ধারে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এই পরিস্থিতির জন্য তৃণমূল দায়ী।” ঘাসফুল শিবিরকে পালটা দিলেন রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য।

দুপুর ১.৪৯: বিজেপির কারাগার ভাঙো, মানুষের সরকার আনো। জয় বাংলা দিচ্ছে ডাক, জয় ভারত বেঁচে থাক। ২৪-এ নির্বাচনের জন্য ভোট নয়, প্রত্যাখ্যানের জন্য ভোট দিন। আমাদের গরিব প্রধানমন্ত্রী চাই, মানুষের প্রধানমন্ত্রী চাই। বিত্তবান প্রধানমন্ত্রী নয়। একুশের মঞ্চ থেকে নতুন স্লোগান তৃণমূল সুপ্রিমোর। 

দুপুর ১.৪৮: আপনারা যত সচেতন হবেন, বিজেপি তত পিছু হঠবে: মমতা। 

দুপুর ১.৪৪: ‘যদি দেখেন কেউ তৃণমূলের নামে টাকা তুলছে, বদমাইসি করছে তাহলে নিজেরা তাকে ধরে থানায় নিয়ে যান। আর কোনও কর্মী যদি খেতে না পান, তাহলে আমাকে খবর দিন, আমার দু-তিন মাস সময় লাগবে। কিন্তু একটা সিস্টেম করে দেব’, মমতা। 

দুপুর ১.৪০: বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। আমি নিশ্চিত। কিছু ভুঁইফোড় নেতা তৈরি করছে। কারা যাচ্ছে দেখুন। সবদিকে নজরে রাখুন, বললেন মমতা।

দুপুর ১.৩৮: সিবিআই-ইডি-আয়কর দপ্তরের কর্মীরা এলে ভয় পাবেন না। সামনে আসন পেতে দেবেন। সামনে একটা সিলিন্ডার রেখে দেবেন। থালায় করে মুড়ি খেতে দেবেন। পরামর্শ মমতার। 

দুপুর ১.৩৬: বিজেপি বিড়াল তপস্বীর সরকার। রেলের ৮০ হাজার চাকরি খেয়ে নিয়েছে। নতুন করে দেশের ইতিহাস লিখছে বিজেপি। কটাক্ষ মমতার।

দুপুর ১.৩৩: কর্মীরা সাইকেল নিয়ে গ্রামে ঘুরবে। সাংসদরা প্রয়োজনে রিক্সা করে ঘুরবে। চায়ের দোকানে বসবে। একজনকে চা খাওয়াবে। কিন্তু চায়ের দোকানের টাকায় চা খাবেন না। দলের নামে কারেও কাছে চাঁদা তুলবেন না। আমি দুটি অভিযোগ পেয়েছি। মিডিয়ার সামনে যা ইচ্ছে বলবেন না। মনে রাখবেন তৃণমূল সুশৃঙ্খল দল। নির্দেশ মমতার।

দুপুর ১.৩২: ৯ আগস্ট বিশ্ব আদিবাসী দিবস। প্রভাত ফেরি হবে।  সেদিন অনুষ্ঠানের নির্দেশ। ওইদিন মহরমও রয়েছে। তাই ১০ থেকে ১১টার মধ্যে অনুষ্ঠান শেষ করতে হবে। ১টার পর মহরমের তাজিয়া বের হয়। বললেন মমতা। ১৪ আগস্ট ফ্রিডম অ্যাট মিড নাইট উদযাপিত হবে। ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস। ২২ আগস্ট পুজো নিয়ে বৈঠক। সেপ্টেম্বর জুড়ে পুজোর অনুষ্ঠান। 

দুপুর ১.৩০: একশো দিনের টাকা দিক কেন্দ্র, একুশের মঞ্চ থেকেও সরব মমতা। অভিযোগ, “২০২১ সালে বাংলা ভোট দেয়নি। তাই সব বন্ধ।”

দুপুর ১.২৭: দলীয় কর্মীরাই আমাদের সম্পদ বললেন মমতা।

দুপুর ১.২৫: দরিদ্র মানুষের সবকিছু চুরি করে নিয়েছে এই সরকার: মমতা। তাঁর কথায়, “কত টাকা কামাবে? বলছে, মহারাষ্ট্র ভেঙেছি। এরপর বাংলাও ভাঙব। আমি বলেছি, এখানে যে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার আছে, সে কিন্তু দারুন। আগে তাকে দেখ।”

দুপুর ১.২২: মঞ্চে উঠলেন সাংসদ অভিনেতা দেব। ডেকে নিলেন তৃণমূল নেত্রী।

দুপুর ১.১৯: খোঁচা টাকার দাম নিয়েও। মঞ্চে তুললেন প্রতীকী সিলিন্ডারও। মমতার অভিযোগ, “কলকাতা থেকে সবচেয়ে বেশি কর তুলে নিয়ে যায় কেন্দ্র। চা, কোল ইন্ডিয়া থেকে কর তুলে নিয়ে যায়। বন্ধ সমস্ত পাবলিক সেক্টর। লক্ষ লক্ষ ছাঁটাই হয়েছে।” খোঁচা দিলেন অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে। কটাক্ষ, “আমি বলি, ও পথ মাড়িও না। সেনার কোনও বিকল্প হয় না। অগ্নিবীর তৈরির অর্থ কি সশস্ত্র ক্যাডার তৈরি করা? যারা পরে আপনাদের হয়ে কাজ করবে?”

দুপুর ১.১৭: বিজেপির বুদ্ধির ঢিপি মরুবৃক্ষ হয়ে গিয়েছে: মমতা।

দুপুর ১.১৫: মঞ্চে দাঁড়িয়ে কর্মী-সমর্থকদের কাছ থেকে মুড়ি চাইলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এরপরই কেন্দ্রকে জিএসটি নিয়ে খোঁচা মমতার। স্লোগান তুললেন, “আমাদের মুড়ি ফিরিয়ে দাও, নইলে বিজেপি বিদায় নাও। ভাত-মুড়ি খেয়ে বেঁচে থাকি। রোগী হাসপাতালে ভরতি হলে, বেড ভাড়াতেও জিএসটি। মরে গেলে কত জিএসটি? মৃতদেহের খাট কিনতে গেলে কত জিএসটি?” যে সমর্থক মুড়ি পাঠালেন, তাঁর পরিচয় জানতে চাইলেন তৃণমূল নেত্রী। ধন্যবাদও জানালেন তাঁকে। 

দুপুর ১.১২: “সিপিএমের একটি কাগজ আছে, সেখানকার কর্মীদের স্ত্রীরা শিক্ষকতার চাকরি পেয়েছিল। কীভাবে পেয়েছিল? বিকাশকে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন ওঁর আমলে কারা জন্ম সার্টিফিকেট পেয়েছিল, সেই ফাইলটা বের করব? বামেদের আমলে ১০-১৫ লক্ষ টাকায় চাকরি বিক্রি হয়েছে শুনেছি”, বললেন মমতা।

দুপুর ১.১০: তোমরা একদিকে রাস্তা বন্ধ করবে, আমি জানি রাস্তা কীভাবে খুলতে হয়। আমি বাংলার ছেলেমেয়েদের চাকরি দেব। কাজ করতে গেলে ভুল হয়।  সেই ভুল শুধরে নেওয়া হবে। কেউ যদি ইচ্ছে করে ভুল করে, তার শাস্তি পাবে: মমতা। 

দুপুর ১.০৯: ৫০টা শিল্পনগরী হচ্ছে। সারা দেশ থেকে পরিযায়ী শ্রমিকরা এখানে এসেছে। দেউচায় প্রকল্প হলে ১ লক্ষ চাকরি হবে। বিদ্যুতের দাম কমবে। আমরা চাই চাকরি দিতে। আর বিজেপি চায় চাকরি খেতে: মমতা

দুপুর ১.০৬: দেশে বেকারত্ব বৃদ্ধি নিয়ে কেন্দ্রকে তোপ। রাজ্যের কৃষকদের আয় বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। সার্টিফিকেট দিয়েছে কেন্দ্র। গর্বিত মমতা। 

বেলা ১২.৫৬: “এত বৃষ্টি যখন আপনাদের সরাতে পারেনি, তখন ২৪-এ এই মানুষ বৃষ্টি বিজেপিকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে।” হুঙ্কার মমতার। তাঁর কথায়, “বিজেপি সব জায়গায় সরকার ভাঙছে। আমাদের হারানোর চেষ্টা করেছিল, পারেনি। ওদের মেরুদণ্ড একদিকে সিবিআই তো অন্যদিকে ইডি। আমাদের মেরুদণ্ড সোজা, মাথা উঁচু করে চলি।”

বেলা ১২.৫৩: সভার মূলমঞ্চে উঠলেন তৃণমূল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

বেলা ১২.৫০: তৃণমূলে একনম্বর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুই থেকে একশো সকলেই কর্মী। দাবি অভিষেকের। 

বেলা ১২.৪৭: লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় তো তৃণমূল জিতবেই। বাংলার বাইরে থেকেও লোকসভা কেন্দ্রেও জিতবে। যে ত্রিপুরা হোক, মেঘালয় হোক। তৃণমূল জিতবে। বললেন অভিষেক।

বেলা ১২.৪৬: কেন্দ্রের কাছে হাত পাতব না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে, তৃণমূলকে সময় দিন। বাংলার নামেই বাংলার প্রকল্প হবে। বাংলা এখন মডেল হয়ে দাঁড়িয়েছে। বলছেন অভিষেক।

বেলা ১২.৪১: এই তৃণমূল নতুন তৃণমূল। এখানে কোনও মীরজাফর-গদ্দার-বেইমান নেই। বলছেন অভিষেক। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে একশো দিনের টাকা নিয়েও তোপ তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের। 

বেলা ১২.৩৯: “তৃণমূল মানুষের জন্য। তৃণমূল নিজেদের করে খাওয়ার জায়গা নয়।” বললেন অভিষেক। তাঁর কথায়, “তৃণমূল করতে হলে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করতে হবে। হয় ঠিকাদারি করুন নয় তৃণমূল করুন।”

বেলা ১২.৩৫: “বৃষ্টি আমাদের কাছে শুভ। যতবার বৃষ্টি হয়েছে, বিরোধীরা ততবার ধরাশায়ী হয়েছে।” মঞ্চ থেকে বললেন অভিষেক। 

বেলা ১২.৩৪: মঞ্চে বক্তব্য রাখতে উঠলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

বেলা ১২.২৬: প্রবল বৃষ্টির মধ্যেই মঞ্চে বক্তব্য রাখছেন মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়লেন, “ভাগ বিজেপি ভাগ। ভাগ মোদি ভাগ। ভাগ অমিত শাহ ভাগ, ভাগ শুভেন্দু ভাগ।”

বেলা ১২.২০: সভার মাঝেই ঝেঁপে বৃষ্টি। ছাতা মাথায় প্রিয় নেত্রীর অপেক্ষায় লক্ষ লক্ষ কর্মী-সমর্থক।

বেলা ১২.০৮: তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘লৌহমানবী’ বলে প্রশংসা সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহার। তাঁর কথায়, “গোটা বিশ্বের কাছে রোল মডেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলার অহংকার মমতা। কোনও দেশনেতা মমতার মতো জনপ্রিয় নন। লোকসভায় গেম চেঞ্জার হবেন মমতা।” অগ্নিবীর প্রকল্প নিয়েও কেন্দ্রের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন তিনি। আসানসোলের সাংসদের প্রশ্ন, “চারবছরের জন্য অগ্নিবীরে কারা সুযোগ পাবে, ওদের (বিজেপি) নিজেদের লোকেরা শুধু সুযোগ পাবে না তো?”  বক্তব্যের শেষে শত্রুঘ্ন বলেন, “আজ বাংলা যা ভাবে, কাল গোটা দেশ তাই ভাবে।” তাঁর গলায় শোনা গেল ‘জয় বাংলা’ স্লোগান।

বেলা ১২.০৪: একুশের মঞ্চে জিটিএ চিফ এক্সিকিউটিভ অনীত থাপার মুখেও ‘জয় বাংলা’ স্লোগান। তাঁর কথায়, “পাহাড়ে ১৯৮৬ থেকে ধ্বংসের রাজনীতি হয়েছে। দিদির নেতৃত্বে গঠনমূলক রাজনীতি শুরু হয়েছে।”

বেলা ১২.০০: “বিজেপি বিভেদের রাজনীতি করছে। কেন্দ্রের মোদি সরকারকে সরাতে পারেন একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিরোধীরা একথা মেনে নিন। আসুন, জোট বাঁধুন।” একুশের মঞ্চ থেকে বার্তা তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের। 

সকাল ১১.৫৫: বিজেপির বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন সৌগত রায়। বিজেপিকে তাঁর খোঁচা, “সিপিএমকে ভোগে পাঠিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপিও মায়ের ভোগে যাবে।” জাতীয়স্তরের রাজনীতি তৃণমূলের গুরুত্ববৃদ্ধি নিয়ে সৌগতর দাবি, “মমতা-অভিষেকের নেতৃত্বে দেশের অন্তত ১০ রাজ্যে তৃণমূল পৌঁছে যাবে।”

 

সকাল ১১.৫০: শহিদবেদিতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

সকাল ১১.৪৫: একুশের ঐতিহাসিক সমাবেশে এলেন অভিনেত্রী সাংসদ নুসরত জাহান। 

সকাল ১১.৪৪: সভাস্থলে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। 

সকাল ১১.৩৮: শহিদ দিবসের মঞ্চ থেকে তিরানব্বইয়ের তৎকালীন দিল্লির কংগ্রেস সরকার এবং বাংলার বামেদের একযোগে আক্রমণ শানালেন তৃণমূলের বর্ষীয়ান নেতা সুব্রত বক্সী। সেদিনের স্মৃতিচারণায় সাংসদ সৌগত রায়ও। 

সকাল ১১.৩৩: একুশের সভা শুরু। প্রথম বক্তব্য রাখলেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সী।

সকাল ১০.৫০: বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জনসমুদ্রে পরিণত হচ্ছে ধর্মতলা চত্বর। 

সকাল ১০.৪২: এবার একুশের সমাবেশে থাকছেন না রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেব। সম্প্রতি তাঁর একটি বড় অস্ত্রোপচার হয়েছে। শরীর এখনও অসুস্থ। তাই এবারের সমাবেশে আসছেন না। সভায় যোগ দিতে এসেছেন অনীত থাপা। 

সকাল ১০.২৭: সভাস্থলের নিরাপত্তায় কড়া নজর। দফায় দফায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সভাস্থল ঘুরে দেখছেন সিপি বিনীতকুমার গোয়েল। 

সকাল ১০.২২: ভিআইপির রাস্তায় দুর্ঘটনার কবলে তৃণমূল কর্মী-সমর্থক বোঝাই গাড়ি। চারচাকা গাড়ির সঙ্গে বাইকের ধাক্কায় গুরুতর জখম পথচারী এবং বাইক আরোহী। উল্টোডাঙা যাওয়ার পথে দুর্ঘটনাটি ঘটে। গাড়িটিকে আটক করা হয়েছে। কৈখালি থেকে ধর্মতলা যাচ্ছিলেন সমর্থকরা। 

সকাল ১০.০৪: শহিদ দিবসের শহরে গান্ধী পরিবারের দুই সদস্য। সূত্রের খবর, কলকাতায় রয়েছেন বিজেপির দুই সাংসদ মানেকা এবং বরুণ গান্ধী। একুশের সভায় কি তাঁরা যাবেন? ক্রমশ বাড়ছে জল্পনা। 

সকাল ৯.৫০: একুশে জুলাইয়ে ১৩ জন শহিদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। টুইটারে লেখেন, “২১ জুলাই বাংলার ইতিহাসে এক পবিত্র দিন। ১৯৯৩ সালের নৃশংস হত্যাকাণ্ডে প্রাণ হারানো ১৩ শহিদের প্রতি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা। এই দিনে আমাদের স্বর আরও দৃঢ় হোক।  কোনও শক্তি আমাদের দমিয়ে রাখতে পারবে না। ভয় দেখাতে পারবে না। মানুষের জন্য আমরা সবসময় আছি।” 

সকাল ৯.৪৩: একুশের সমাবেশে নানা রঙের সমাহার। 

ছবি: শুভ্ররূপ বন্দ্যোপাধ্যায়।

ছবি: শুভ্ররূপ বন্দ্যোপাধ্যায়।

সকাল ৯.৩৭: কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়েছে শহর কলকাতা। ধর্মতলা চত্বরের আশপাশের অঞ্চল ১৫টি জোনে ভাগ করে থাকবে নজরদারি। দায়িত্বে থাকবেন একজন করে ডিসি। মূল মঞ্চকে তিনটি বলয়ে ভাগ করা হয়েছে। মূল মঞ্চের দায়িত্বে একজন ডিসি, তিনজন এসি, পাঁচ ইন্সপেক্টর, ৫ সাব-ইন্সপেক্টর, ৩০ পুলিশকর্মী, ৯৫ সাদা পোশাকের পুলিশ, ৪০ জন র‌্যাফ।মঞ্চের পিছন দিক ও সংলগ্ন এলাকায় সাতটি ভাগে নজরদারি।

 

সকাল ৯.১৫: শহরের বিভিন্ন প্রান্তে এসে পৌঁছেছেন জেলার কর্মী-সমর্থকরা। তাঁদের ‘দিদি’কে দেখতে ভিড় জমছে ধর্মতলা সভা চত্বরে। কারও হাতে প্ল্যাকার্ড তো কেউ আবার সারা শরীরে তৃণমূলের পতাকা এঁকেছেন। কেউ আবার বহুদূর থেকে হেঁটে শহরে পৌঁচচ্ছেন। সবমিলিয়ে শহিদ দিবসের আবেগে ভাসছে গোটা রাজ্য। 

ধর্মতলার সভার পথে। ছবি: অরিজিৎ সাহা।

সকাল ৯: শহিদ স্মরণে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস (AITC)। ২১ জুলাইয়ের সকালে টুইটার বার্তায় তুলে ধরা হল ঐতিহাসিক ‘কালো দিনের’ ইতিহাস। টুইটারে লেখা হয়েছে, “২১ জুলাই একটা আবেগ। হৃদয়ের ভীষণ কাছের একটি দিন। ১৩ জন কর্মীর অকালমৃত্যুতে আমরা শোকস্তব্ধ। তবে কথা দিচ্ছি, তাঁদের এই আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না। শহিদদের প্রতি আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধা।”

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement