২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের আগে শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। বাজেট ঘিরে আশা-আশঙ্কার দোলাচলে আমজনতা। আর্থিক ধাক্কা সামলে বড় ঘোষণা করবেন অর্থমন্ত্রী? করকাঠামোয় স্বস্তি পাবে মধ্যবিত্ত? কী প্রাপ্তি নিম্নবিত্তদের? সব আপডেটের জন্য নজর রাখুন LIVE UPDATE-এ।
দুপুর ১.৫২: ১০০ দিনের কাজের বরাদ্দ প্রচুর কমিয়েছে কেন্দ্র, সম্পূর্ণ সুবিধাবাদী বাজেট। অভিযোগ করলেন তৃণমূলের সভানেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দুপুর ১.৪৭: বাজেটে বেশকিছু ভাল বিষয় রয়েছে বলে স্বীকার করলেন কংগ্রেস নেতা শশী থারুর। তবে মূল প্রশ্নের জবাব অধরা রইল বলে দাবি তাঁর।
দুপুর ১.৪৫: প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ ৫.৯৪ লক্ষ কোটি টাকা। গতবছরের তুলনায় বরাদ্দ বাড়ল ১৩ শতাংশ।
বেলা ১২.৩৭: বাজেট ঘিরে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশার পারদ চড়ছিল। সেই ট্রেন্ড বজায় রেখে বাজেট পেশের পর ঊর্ধ্বমুখী শেয়ার বাজার।
বেলা ১২.৩২: আগে ৫ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে কোনও আয়কর দিতে হত না। ৫-৭.৫ লক্ষে আয়কর ছিল ১০ শতাংশ। ৭.৫-১০ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে কর দিতে হত ১৫ শতাংশ। ১০-১২.৫ লক্ষে আয়কর ২০ শতাংশ। ১২.৫-১৫ লক্ষ এবং তার উপরে আয়ে কর ছিল ৩০ শতাংশ।
বেলা ১২.২৪: আয়কর ছাড়ের ঊর্ধ্বসীমা ৫ লক্ষ থেকে বেড়ে হল ৭ লক্ষ। আয়করের হারও বদলাল। ০-৩ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে কোনও আয়কর দিতে হবে না। ৩-৬ লক্ষ আয়ে কর দিতে হবে ৫ শতাংশ। ৬-৯ লক্ষে আয়কর ১০ শতাংশ। ৯-১২ লক্ষ আয়ে কর ১৫ শতাংশ। ১২ থেকে ১৫ লক্ষ এবং তার উপরে আয়ে কর ২০ শতাংশ।
বেলা ১২.১৫: আয়কর রিটার্ন ব্যবস্থা আরও সরল হবে। ৯৩ দিন থেকে কমে হল ১৬ দিন।
বেলা ১২.১১: সোনা, প্ল্যাটিনাম, রূপোর উপর আমদানি শুল্ক বাড়ছে। কম্পাউন্ডেড রবারের উপর আমদানি শুল্ক বাড়ল। সিগারেটের উপর কর বাড়ছে। ফলে বাড়বে দাম।
বেলা ১২.১০: করে ছাড়। দাম কমবে ইলেকট্রিক গাড়ি। দাম কমতে পারে বায়োগ্যাসের। মোবাইলের যন্ত্রাংশের, টেলিভিশনের যন্ত্রাংশ, গাড়ির যন্ত্রাংশ, ক্যামেরার লেন্স, ব্যাটারি, খেলনা শুল্কে ছাড়। কমতে দেশে তৈরি মোবাইলের দাম। কিচেন চিমনির উপর কর ছাড়। শিল্পে ব্য়বহৃত অ্যালকোহলে কর ছাড়।
বেলা ১২.০৫: মহিলা সম্মান সেভিংস সার্টিফিকেট চালু। সর্বোচ্চ জমার পরিমাণ ২ লক্ষ।রাখতে হবে ২ বছর। তাহলে সেভিংসে সুদের হার ৭.৫ শতাংশ। সিনিয়র সিটিজেন সেভিংসে বিনিয়োগ বেড়ে ৩০ লক্ষ। জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১৫ লক্ষ টাকা রাখা যাবে। এতদিন ৯ লক্ষ টাকা রাখা যেত।
বেলা ১২.০০: ৭৫ হাজার কোটি বরাদ্দ পরিবহণ খাতে।
সকাল ১১.৫৫: ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের জন্য ২ লক্ষ কোটির ঋণ। ৭ হাজার কোটি ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিম। ছোট শিল্পের সুদের হার কমাতে বিশেষ উদ্যোগ। ইউটিলিটি মলে বিক্রি হবে হস্তশিল্প।
সকাল ১১.৫৪: আরও ৫০ পর্যটন কেন্দ্রের পরিকাঠামো, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে আশ্বাস। দেখ আপনা দেশ প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। স্বদেশ দর্শন স্কিমও চালু হবে। ধর্মীয় উৎসবকে মাথায় রেখে তৈরি হবে পর্যটন প্রকল্প।
সকাল ১১. ৫২: যুব সমাজের দক্ষতা বিকাশে প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনা ৪.০ আনা হচ্ছে। দেশজুড়ে আন্তর্জাতিক মানের ৩০টি দক্ষতা বিকাশ কেন্দ্র হবে। আগামী ৩ বছর এই প্রশিক্ষণ চলবে।
সকাল ১১.৪৪: সবুজায়নের জোর। তাই শক্তি রূপান্তরের খাতে ৩৫ হাজার কোটি বরাদ্দ। ২০৭০ সালের মধ্যে কর্বন নির্গমন শূন্য় করার লক্ষ্য। গ্রিন হাইড্রোজেন মিশনের ঘোষণা। ১৯ হাজার কোটির বেশি বরাদ্দা। উপকূল অঞ্চলে ম্যানগ্রোভ অরণ্য বাড়াতে ‘মিষ্টি’ প্রকল্পের ঘোষণা। বৃক্ষরোপণ হবে ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে। বিকল্প সার ব্যবহারে উৎসাহ দিতে ‘পিএম প্রণাম’ প্রকল্প। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের দূষণের জন্য় দায়ী গাড়ি ও অ্য়াম্বুল্য়ান্স বদলে বিশেষ ব্যবস্থা। রাজ্যকে সাহায্য করবে কেন্দ্র।
সকাল ১১.৪১: ব্যাংকে বারবার কেওয়াইসি দেওয়া বন্ধ করতে বিশেষ ব্যবস্থা। ঠিকানা-পরিচয়পত্র সংশোধন আরও সহজ। প্য়ান কার্ড ব্যবহৃত হবে সাধারণ পরিচয়পত্র হিসেবে ব্যবহৃত হবে। সমস্ত ডিজিটাল সরকারি এজেন্সিতে প্যান ব্যবহার বাধ্যতমূলক।
সকাল ১১.৪০: ৫০ নতুন বিমানবন্দরের আধুনিকীকরণ হবে। পরিকাঠামো খাতে ১০ লক্ষ কোটি বরাদ্দ (জিডিপির ৩.৩ শতাংশ)। নগরোন্নয়নে ১০ হাজার কোটির তহবিল। ই কোর্টের জন্য বরাদ্দ ৭ হাজার কোটি।
সকাল ১১.৩৯: রেলের জন্য় বরাদ্দ ২ লক্ষ ৪০ হাজার কোটি টাকা। এই বরাদ্দ এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
সকাল ১১.৩৪: আগামী ৩ বছরে কেন্দ্র আদিবাসী এলাকার একলব্য স্কুলগুলিতে ৩৮ হাজার নতুন শিক্ষক নিয়োগ করবে।
সকাল ১১.৩০: আবাস যোজনায় বরাদ্দ বেড়ে ৭৯ হাজার কোটি। রাজ্যগুলিকে সুদবিহীন ঋণ দেওয়ার নীতির মেয়াদ আরও এক বছর বাড়াল কেন্দ্র।
সকাল ১১.২৭: তফসিলি জাতির উন্নয়নে ৩ বছরে বরাদ্দ ১৫ হাজার কোটি টাকা।
সকাল ১১.২৪: ন্যাশনাল ডিজিটাল লাইব্রেরি খোলা হবে শিশুদের জন্য। পঞ্চায়েত এবং ওয়ার্ড স্তরে লাইব্রেরি খুলতে রাজ্যগুলিকে উৎসাহ দেওয়া হবে। যাতে ন্যাশনাল ডিজিটাল লাইব্রেরি সবস্তরের মানুষ ব্যবহার করতে পারবে।
সকাল ১১.২১: আইসিএমআরে গবেষণাগার করতে পারবেন বেসরকারি ক্ষেত্রের গবেষকরা। ওষুধ ক্ষেত্রে গবেষণার জন্য় বিশেষ প্রকল্প।
সকাল ১১.২০: ১৫৭ নতুন নার্সিং কলেজ তৈরি হবে দেশজুড়ে। ২০৪৭-এর মধ্যে দেশ থেকে শিকল সেল অ্যানিমিয়া দূরীকরণ। এর জন্য বিশেষ প্রকল্প।
সকাল ১১.১৬: কৃষি স্টার্ট আপের জন্য বিশেষ তহবিল বানাচ্ছে কেন্দ্র। ৬২ হাজার কোটির কৃষিঋণ। উদ্যানপালন বা হর্টিকালচারের বরাদ্দ ২ হাজার কোটির বেশি।
সকাল ১১.১৪: আগামী অর্থবর্ষে জম্মু-কাশ্মীর, লাদাখ ও উত্তর পূর্বের রাজ্যে বিশেষ জোর দেওয়া হবে।
সকাল ১১.১২: বাজেটে সাতটি দিকে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। যার নাম দেওয়া হল ‘সপ্তর্ষি’।
১. সুসংহত বিকাশ
২. পরিকাঠামোয় বিনিয়োগ
৩. দেশের প্রতিভা বা দক্ষতার বিকাশ
৪. সবুজায়ন
৫. যুব
৬. অর্থ বিভাগ
৭. লক্ষ্যপূরণ
সকাল ১১.১১: করোনা কালে যাতে কেউ অভুক্ত না থাকে, সেদিকে নজর দিয়েছিল সরকার। দাবি অর্থমন্ত্রী।
সকাল ১১.১০: নতুন অর্থবর্ষে আর্থিক বৃদ্ধি হতে পারে ৭ শতাংশ।
সকাল ১১.০৮: অর্থনৈতিক সংস্কারে জোর দেওয়ার ঘোষণা অর্থমন্ত্রী। পিছিয়ে পড়া মানুষের কথা ভেবেই এই বাজেট পেশ, দাবি নির্মলার।
সকাল ১১.০৫: বাজেট ভাষণ শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যে ‘ভারত জোড়ো’ স্লোগান কংগ্রেসের।
সকাল ১১.০২: বাজেট পেশ শুরু সংসদে। ‘অমৃতকালের প্রথম সাধারণ বাজেট’, বললেন নির্মলা সীতারমণ।
সকাল ১০.৫৪: আমজনতার প্রত্যাশা পূরণ করবে এবারের বাজেট। পেশের আগে দাবি অর্থ প্রতিমন্ত্রী পঙ্কজ চৌধুরীর।
সকাল ১০.৪২: বাজেট ঘিরে চড়ছে প্রত্যাশার পারদ। আদানির শেয়ারে ধসের ধাক্কা কাটাতে ভরসা বাজেট? বাজার খুলতেই ঊর্ধ্বমুখী সেনসেক্সের সূচক। নিফটি চড়ল ১০০ পয়েন্টের বেশি।
সকাল ১০.৪০: বাজেটের বস্তাবন্দি কপি সংসদে আনা হল।
সকাল ১০.৩০: কেন্দ্রীয় বাজেটে ছাড়পত্র দিল মন্ত্রিসভা। সকাল ১১টায় সংসদে পেশ হবে বাজেট ২০২৩-২০২৪।
সকাল ১০.১৫: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে শুরু হল মন্ত্রিসভার বৈঠক।
সকাল ১০.১১: সংসদে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী।
সকাল ১০.০০: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ সেরে সংসদে ফিরলেন অর্থমন্ত্রী। কিছুক্ষণ পরই শুরু হবে মন্ত্রিসভার বৈঠক। বাজেট প্রস্তাবে ছাড়পত্র দেবে মন্ত্রিসভা।
সকাল ৯.৩০: বাজেট পেশের আগে রাষ্ট্রপতি ভবনে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে দেখা করলেন অর্থমন্ত্রকের অন্য কর্তারাও।
সকাল ৯.১০: বাজেট পেশের আগে পুজো দিয়ে এলেন কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী বি কে কারাড। অর্থমন্ত্রকে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। বাজেটের আগে প্রথামতো ফটো সেশন করলেন অর্থমন্ত্রী এবং মন্ত্রকের কর্তারা।
সকাল ৯.০০: বাজেটের নথি বহিখাতায় নিয়ে অর্থমন্ত্রকে প্রবেশ করলেন নির্মলা সীতারমণ। কিছুক্ষণ পরই তিনি যাবেন রাষ্ট্রপতি ভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে।