অর্ক দে, বর্ধমান: নার্সিংহোমের মহিলা ল্যাব টেকনিশিয়ানের রহস্যমৃত্যু। শনিবার রাতে বর্ধমানে নিজের ঘর থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ, নার্সিংহোমের এক চিকিৎসক তাঁকে কুপ্রস্তাব দিয়েছিলেন। যা নিয়ে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন ওই যুবতী। আর তাই তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে মনে করছে পরিবারের সদস্যরা।
গত ৪ বছর ধরে বর্ধমানের বামচাঁদইপুরে নার্সিংহোমের ল্যাব টেকনিশিয়ান হিসেবে কর্মরত ছিল বছর ২২-২৩-এর যুবতী। ওই পাড়াতেই একটি ঘরে থাকতেন। শনিবার রাতে ঘর থেকেই যুবতীর দেহ উদ্ধার হয়। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। কিন্তু কী কারণে আত্মঘাতী হলেন যুবতী? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
[আরও পড়ুন: ভারত বিরোধিতায় বাড়ছে চাপ! মালদ্বীপের গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনে হেরে গেল মুইজ্জুর দল]
পরিবারের অভিযোগ, নার্সিংহোমে কর্মরত এক চিকিৎসক ওই যুবতীকে কুপ্রস্তাব দিয়েছিলেন। তার পর থেকেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন ওই যুবতী। তাতেই আত্মঘাতী হয়েছেন তিনি। তবে এনিয়ে এখনও পুলিশে কোনও অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।